Advertisement
E-Paper

সভাপতির দৌড়ে এক ডজন নাম

উল্লেখ্য, কংগ্রেস ও আরজেডির মহাজোট ছেড়ে নীতীশ কুমার বেরিয়ে যাওয়ার পরেই হাইকম্যান্ডের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হয় সদ্য প্রাক্তন প্রদেশ সভাপতি অশোক চৌধুরীর।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ০০:২১
প্রতীকী ছবি।

প্রতীকী ছবি।

প্রদেশ সভাপতির পদ থেকে অশোক চৌধুরীকে সরানোর পরে বিহার কংগ্রেসের গোষ্ঠী-কোন্দল চরমে উঠেছে। রাজ্য সভাপতি পদের দাবি জানিয়ে দিল্লিতে কংগ্রেস হাইকম্যান্ডের কাছে আর্জি জানিয়েছেন অন্তত এক ডজন নেতা। সকলেই নিজেকে রাজ্য পর্যবেক্ষক সি পি যোশীর সঙ্গে ইতিবাচক কথা হয়েছে বলে সংবাদ মাধ্যমে বিবৃতি দিতে শুরু করেছেন। রাজ্যের বেশ কয়েক জন প্রবীণ কংগ্রেস নেতাও প্রদেশ সভাপতি পদের দৌড়ে নেমেছেন। তবে রাজ্য কংগ্রেস নেতাদের ঘরোয়া আলোচনায় উঠে আসছে চার জনের নাম। প্রাক্তন মন্ত্রী অখিলেশ সিংহ, শাকিল আহমেদ, অশোক রাম ও অমিতা ভূষণ—সভাপতি পদের দৌড়ে এঁরাই আগে রয়েছেন।

উল্লেখ্য, কংগ্রেস ও আরজেডির মহাজোট ছেড়ে নীতীশ কুমার বেরিয়ে যাওয়ার পরেই হাইকম্যান্ডের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হয় সদ্য প্রাক্তন প্রদেশ সভাপতি অশোক চৌধুরীর। উল্টে পরিষদীয় দল ভেঙে জেডিইউয়ে যোগ দেওয়ার পরিকল্পনা চলছে বলে অশোক চৌধুরীর বিরুদ্ধে অভিযোগ জমা পড়ে। এরপরেই হাইকম্যান্ড দলীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করে অশোক চৌধুরীকে সরিয়ে দেয়। কার্যকারী সভাপতি করা হয় কোকব কাদরিকে। ক্ষুব্ধ অশোক চৌধুরী সংবাদ মাধ্যমের সামনেই কেঁদে ফেলেন। তাঁর বিরুদ্ধে দলের কয়েক জন নেতা ষড়যন্ত্র করেছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন।

প্রদেশ কংগ্রেস সূত্রে জানা গিয়েছে, কংগ্রেস সহ-সভাপতি রাহুল গাঁধী গুজরাত নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে ব্যস্ত রয়েছেন। তিনি দিল্লি ফিরে বিজয়া দশমীর পরে বিহার কংগ্রেস নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন। তবে হাইকম্যান্ডের সিদ্ধান্ত যাইহোক না কেন বিহার কংগ্রেসে ভাঙন ঠেকাতে তা কতটা সাহায্য করবে তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েই যাচ্ছে।

অন্য দিকে, শরদ যাদবকে সংসদীয় কমিটির সভাপতির পদ থেকেও সরিয়ে দিল জেডিইউ। ওই পদে বসানো হয়েছে দলের সংসদীয় দলনেতা আরসিপি সিংহকে।

Congress Patna Nitish Kumar JDU
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy