প্রশাসক হিসেবে স্মিতার জনপ্রিয়তার আরও একটি কারণ, তাঁর বিভিন্ন বাস্তবমুখী সামাজিক প্রকল্প-ভাবনা। এলাকার মানুষের আর্থিক উন্নয়ন তো বটেই, সামাজিক অবস্থানগত উন্নতির জন্যও বিভিন্ন প্রকল্প এনেছিলেন স্মিতা। তার মধ্যে অন্যতম কয়েকটি হল ‘আম্মাললনা’, ‘প্রজাবাণী’, ‘ফান্ড ইয়োর সিটি’। এই সব প্রকল্পে মানুষের সঙ্গে সরকারের সরাসরি যোগাযোগ স্থাপনের এবং আম জনতার সমস্যা শুনে তা সমাধানের ব্যবস্থা করেছিলেন স্মিতা। সেই সব প্রকল্প বেশ এখনও বেশ সফল তেলঙ্গানায়।
স্মিতা প্রযুক্তি ভালবাসেন। প্রযুক্তির সাহায্যেই দিনরাত যোগাযোগ রাখেন মানুষের সঙ্গে। মনে করেন, একজন প্রশাসকের শাসনদক্ষতার মূলে থাকে জনসংযোগই। সেই আদর্শ থেকেই স্মিতা ধৈর্য ধরে মানুষের অভাব অভিযোগ শোনেন। মানুষের সঙ্গে ব্যক্তিগত স্তরে যোগাযোগ রাখেন। তাঁকে দেওয়া ‘পিপলস অফিসার’ অভিধার আসল কারণ সেটাই।
স্বাস্থ্যক্ষেত্রেও তেলঙ্গানায় স্মিতার কাজ প্রশংসিত হয়েছে। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা এক বাক্যে মেনে নিয়েছেন, স্মিতা জেলাশাসক থাকাকালীন তেলঙ্গানার বিভিন্ন জেলার পরিচ্ছন্নতা, স্বাস্থ্য পরিষেবা উন্নত হয়েছে। প্রত্যন্ত গ্রামের মহিলারা সংস্কারবশত হাসপাতালে যেতে চাইতেন না একটা সময়। স্মিতা তাঁদের বুঝিয়ে স্বাস্থ্য সচেতন করেছেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy