অসমে নতুন বিধানসভার প্রথম অধিবেশন বসবে ১ জুন। বঙাইগাঁও থেকে টানা সাত বার জয়ী অগপ বিধায়ক ফণীভূষণ চৌধুরীকে প্রোটেম স্পিকার হিসেবে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন রাজ্যপাল পদ্মনাভ বালকৃষ্ণ আচার্য। তিন দিনের অধিবেশনের প্রথম দিন স্পিকার নির্বাচন হবে। শপথ নেবেন নবনির্বাচিত বিধায়করা। ২ জুন রাজ্যপাল ভাষণ দেবেন। তৃতীয় দিন রাজ্যপালের ভাষণ নিয়ে ধন্যবাদ সূচক প্রস্তাব গ্রহণ করা হবে। নির্বাচিত হবেন ডেপুটি স্পিকার। তৈরি হতে পারে একাধিক বিধানসভা সমিতি।
বিধানসভায় বিরোধী দলনেতা কে হবেন, তা এখনও নিশ্চিত নয়। ২৬টি আসন পাওয়া কংগ্রেসই প্রধান বিরোধী দল। কিন্তু রাজনীতি থেকে অবসর না নিলেও তরুণ গগৈ কংগ্রেস বিধায়ক দলের নেতা হতে চাননি। এআইসিসির তিন পর্যবেক্ষক সি পি জোশী, অম্বিকা সোনি ও অবিনাশ পান্ডের উপস্থিতিতে কংগ্রেস বিধায়কদের সভা হয়। সেখানে রকিবুল হুসেন, অজন্তা নেওগ ও নজরুল ইসলামের নাম নিয়ে আলোচনা হলেও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। শেষ পর্যন্ত দলপতি নির্বাচনের ভার হাইকম্যান্ডের উপরেই ছেড়ে দেন গগৈরা। দলের পরাজয়ের কারণ নিয়ে হাইকম্যান্ডকে রিপোর্টও দেবেন গগৈ।
পরে গগৈ পরাজয়ে নিজের দায় মেনে সাংবাদিকদের বলেন, ‘‘নতুন সরকার প্রথম মন্ত্রিসভার বৈঠকে চেকগেট বন্ধ করা ও কনভয়ে গাড়ির সংখ্যা কমানোর যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে তাকে স্বাগত জানাচ্ছি। ইচ্ছা থাকলেও আমি চেক গেট বন্ধ করতে পারিনি।’’
অন্য দিকে সর্বানন্দ সোনোয়াল জানিয়েছিলেন, গগৈয়ের মতো তিনি কয়নাধারা পাহাড়ের অতিথিশালায় থাকবেন না। এ দিন তাঁর জন্য দিসপুরে মন্ত্রীদের আবাস চত্বরের এম-১ ও এম-২ আবাস বরাদ্দ করা হয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy