খেলার জগতের পরিকাঠামো উন্নয়নে ‘স্পোর্টস ইউনিভার্সিটি’ গড়ছে ঝাড়খণ্ড। রাজ্য সরকার ও ‘সেন্ট্রাল কোলফিল্ডস লিমিটেড’-এর যৌথ উদ্যোগে রাঁচিতে ওই বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি হচ্ছে।
২০১২ সালে ঝাড়খণ্ডে জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আসর বসার পরপরই রাঁচিতে ক্রীড়া বিশ্ববিদ্যালয় চালুর পরিকল্পনা করা হয়। একই চত্বরে ৯টি স্টেডিয়াম-সহ কয়েকটি ভবন তখন তৈরি করা হয়েছিল। নাম দেওয়া হয় খেলগাঁও। সেখানেই গড়ে উঠছে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস।
রাজ্য মন্ত্রিসভায় এ সংক্রান্ত প্রস্তাব পাশ হওয়ার পরই ওই কয়লা সংস্থার সঙ্গে মউ সাক্ষর করা হয়। পূর্ব ভারত বিশেষত ঝাড়খণ্ড, পশ্চিমবঙ্গ, বিহারের সামনে তা এক নতুন পথ খুলে দেবে বলে আশা করছেন মুখ্যমন্ত্রী রঘুবর দাস। ঝাড়খণ্ডের ক্রীড়ামন্ত্রী অমরকুমার বাউরি বলেন, ‘‘ প্রায় দেড় হাজার ছাত্রছাত্রী ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার সুযোগ পাবেন।’’ রঘুবরের কথায়, ‘‘ঝাড়খণ্ডের ক্রীড়া বিশ্ববিদ্যালয় দেশে খেলাধুলোর জগতে দ্রোণাচার্যের ভূমিকা নেবে।’’ মুখ্যমন্ত্রী জানান, খেলাধুলোর জগতে স্পোর্টস ম্যানেজার, এজেন্ট, কোচ, ফিজিওথেরাপিস্ট, চিকিৎসক, ধারাভাষ্যকার-সহ নানা পেশার মানুষ জড়িয়ে থাকেন। তাঁদের আরও বেশি পেশাদার করে তুলতে পারে ক্রীড়া বিশ্ববিদ্যালয়।
চাঁদের পানে। শুক্রবার থেকে শুরু রমজান মাস। বৃহস্পতিবার চাঁদে চোখ খুদেরও। নয়াদিল্লিতে। ছবি: রয়টার্স।
মাত্র এক মাস আগে পঞ্জাবের সিরহিন্দে কৃষকদের সমস্যার কথা বুঝিয়েছিলেন রাহুল গাঁধীকে।
জানিয়েছিলেন কৃষকদের সমস্যা না মিটলে আরও অনেকে আত্মঘাতী হবেন। গত সপ্তাহে আত্মঘাতী হয়েছেন
ফতেগড় সাহিবের দাদু মাজরা গ্রামের সেই বাসিন্দা সুরজিৎ সিংহই। বৃহস্পতিবার ওই গ্রামে তাঁর
পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন রাহুল। সুরজিতের ঋণ মকুব করানোর চেষ্টা করবেন বলে জানিয়েছেন তিনি। ছবি: পিটিআই।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy