সাহির লুধিয়ানভির কবিতা টুইট সায়নীর। ফাইল ছবি।
বিকেলে জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। মুক্তি পাওয়ার পরেই প্রথম প্রতিক্রিয়ায় জানিয়েছিলেন, ‘এ ভাবে দমানো যাবে না।’ আর রাতে করলেন প্রথম টুইট। ধার নিলেন সাহির লুধিয়ানভির বিখ্যাত শায়রি। কবির শব্দবন্ধ তুলে যুব তৃণমূল সভানেত্রী সায়নী ঘোষ টুইটার ও ফেসবুকে লিখলেন, ‘হাজার বর্ক গিরে লাখ আঁধিয়া উঠে, ওহ ফুল খিল কে রহেঙ্গে জো খিলনে ওয়ালে হ্যায়!’ বাংলা অনুবাদে, ‘হাজার বজ্রপাত, লক্ষ আঁধির ঝাপটা সয়েছি। যে ফুল ফোটার অপেক্ষায়, তা অবশ্যই ফুটবে।’
‘Hazar barq gire laakh āñdhiyāñ utthe,
— Saayoni Ghosh (@sayani06) November 22, 2021
Woh Phool khill ke raheñge jo khilne wale haiñ!’ pic.twitter.com/P6u7lv72av
রবিবার সন্ধ্যায় গ্রেফতারির পর সোমবার বিকেলে সায়নীকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। বিচারকের কাছে ২ দিনের পুলিশি হেফাজতের আবেদন করলেও, আদালত সায়নীকে জামিনে মুক্তি দেয়। সন্ধ্যায় মুক্তির পর বেরিয়ে এসে দলের অন্যান্য নেতা-নেত্রীকে পাশে নিয়ে সায়নী বলেছিলেন, ‘‘আমার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ যে সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন, তা আদালতে প্রমাণিত। লড়াই চলবে। এ ভাবে মেরেধরে আমাদের দমানো যাবে না।’’ সোমবার রাত সাড়ে দশটা নাগাদ সায়নী টুইটে সাহিরকে তুলে ধরেন। তার সঙ্গেই দিয়েছেন তৃণমূলের প্রতীক, ঘাসফুলের একটি ছবি।
তৃণমূল সূত্রে খবর, মঙ্গলবার দুপুর ৩টে ৫৫ মিনিটের বিমানে সায়নী ঘোষ, কুণাল ঘোষ-সহ অন্য তৃণমূল নেতারা কলকাতায় ফিরে আসছেন।
সোমবার সকালে আগরতলা পৌঁছনোর পর সাংবাদিক বৈঠকে ত্রিপুরার বিপ্লব দেবের বিজেপি সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সায়নী জামিন পাওয়ার পর তিনি আগরতলা থেকে উড়ে গিয়েছেন দিল্লির উদ্দেশে। সেখানেই এখন রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এ বার জানা গেল, মঙ্গলবার দুপুরে কলকাতা ফিরছেন আগরতলায় থাকা বাংলার তৃণমূল নেতারা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy