(বাঁ দিক থেকে) অভিনেত্রী করিনা কপূর খান, কিম কার্ডাশিয়ান এবং দীপিকা পাড়ুকোন।
পুজোর বাকি আর মাত্র ৩৬ দিন। তার আগে ত্বকের যাবতীয় সমস্যা নিয়ন্ত্রণে এনে ফেলতে হবে। এমনিতে বাড়িতেই নিয়মিত চর্চা করেন। কিন্তু পুজোর আগে দক্ষ, পেশাদার হাতের ছোঁয়া মাস্ট। প্রতি বারই পুজোর আগে নতুন ধরনের ফেশিয়াল আসে বাজারে। পছন্দের নায়িকারা কে কোন ফেশিয়াল করেন, সে সবের দিকেও নজর থাকে। অভিনেত্রী দীপিকা পাড়ুকোন, করিনা কপূর খান কিংবা হলিউডের কিম কার্ডাশিয়ানরা কোন ফেশিয়াল করছেন, তা জানা আছে?
দীপিকা পাড়ুকোন
বয়স বাড়বে কিন্তু ত্বকের তারুণ্য এতটুকু কমবে না। মনের সুপ্ত বাসনা তো তাই। কিন্তু বাসনা বাস্তব করার উপায় কী জানা আছে? পথ দেখাচ্ছেন অভিনেত্রী দীপিকা পাড়ুকোন। ত্বকের বয়স ধরে রাখতে তাঁর পছন্দ হল এলইডি লাইট থেরাপি। প্রযুক্তির সাহায্যে ত্বকের সেলুলার স্তর পর্যন্ত ক্ষত সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে। প্রযুক্তি দিয়ে যদি ত্বকের গুরুতর নিয়ন্ত্রণে আনতে পারেন। তা হলে সামান্য ঘরোয়া যত্নেই ত্বক ঝলমলে হয়ে উঠবে। বাড়িতে বসে এই থেরাপি করতে চাইলে অনলাইনে অর্ডার করে ফেলতে পারেন এলইডি মাস্ক। তবে কার ত্বকে কতটা তরঙ্গ প্রয়োজন, তা দক্ষ, পেশাদার রূপচর্চা বিশেষজ্ঞরাই বলতে পারবেন। তাই পরামর্শ নিয়ে এগোনোই ভাল।
করিনা কপূর খান
নিজের ত্বকের যত্নে একেবারে ঘরোয়া উপাদানের উপর ভরসা করেন অভিনেত্রী করিনা কপূর খান। তৈমুর এবং জাহাঙ্গীর— দুই পুত্রের মা বেবো নিজের রূপচর্চার সমস্ত উপাদান জোগাড় করে নেন হেঁশেল থেকেই। মধু, হলুদ বাটা এবং কাঠবাদামের তেল— এই তিন উপাদানের মিশ্রণ বেবোর ত্বকের যাবতীয় সমস্যা দূরে রাখে। তাই পুজোর আগে খরচ করে নামীদামি ফেশিয়াল নয়, একেবারে বাড়ির নিজস্ব উপাদানে ভরসা রাখুন।
কিম কার্ডাশিয়ান
হলিউডের টোটকাও কাজে লাগানো যায় এই পুজোয়। ত্বকচর্চার জগতে নতুন একটি নাম হল ‘এসকেকেএন’। এই সংস্থাটির প্রসাধনী দিয়ে মডেল-অভিনেত্রী কিম কার্ডাশিয়ান যে ফেশিয়াল করেন, তা নির্দিষ্ট ভাবে কিম ফেশিয়াল নামেই পরিচিত। এই বিষয়ে তিনি চোখ বন্ধ করে ভরসা করেন তাঁর রূপচর্চা বিশেষজ্ঞ জোয়ান্না চেক কে। ওই সংস্থার ফোমিং ক্লিনজ়ার, নারিশিং নাইট অয়েল, স্ক্রাব, অয়েল ফ্রি ময়েশ্চারাইজ়ার এবং টোনার— দিয়েই ফেশিয়াল করেন তিনি। তবে নিজের শহরে বসে কিমের প্রসাধনী দিয়ে ফেশিয়াল করাতে চাইলে ওই সংস্থার ওয়েবসাইটে ঢুঁ দিয়ে আসতেই পারেন। নিজের ত্বকের সমস্যা বুঝে অর্ডার করলে বাড়ির দরজায় এসে পৌঁছে যাবে প্রসাধনী।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy