দাঁতের যে সমস্যা সবচেয়ে বেশি দেখা যায়, তা হল শিরশিরানি বা সংবেদনশীলতা। প্রতীকী ছবি।
প্রবাদ আছে, দাঁত থাকতে তার মর্ম বোঝা যায় না। সত্যিই তাই। শরীরে রোগ থাকুক বা না থাকুক কমবেশি সকলেই নির্দিষ্ট দেখভালের মধ্যে থাকেন। চিকিৎসকের পরামর্শও মেনে চলেন। একমাত্র দাঁতে ব্যথা বা কোনও সমস্যা না হলে বেশির ভাগ মানুষই যান না চিকিৎসকের কাছে। দন্ত চিকিৎসকদের যদিও পরামর্শ, প্রতি ছ’মাসে একবার দাঁত দেখিয়ে নেওয়া ভাল। সে ক্ষেত্রে কোনও সমস্যা হলে গোড়াতেই তার প্রতিকার করা যাবে। নয়তো দাঁত ভাল আছে, এটা ভেবে নিশ্চিন্তে খেয়ে যাবেন চা থেকে আইসক্রিম।
দাঁতের যে সমস্যা সবচেয়ে বেশি দেখা যায়, তা হল শিরশিরানি বা সংবেদনশীলতা। গরম, ঠান্ডা পানীয় থেকে অ্যাসিড জাতীয় খাবারেও এই অস্বস্তি হতে পারে। এর কারণ হিসেবে কয়েকটি বিষয় পর্যবেক্ষণ করেছেন চিকিৎসকেরা।
কেন হয়
দন্ত চিকিৎসক তপন গিরির মতে, শিরশিরানি আসলে এক রকম ব্যথা। কারও ক্ষেত্রে সংবেদনশীলতা বেশি, কারও কম। দাঁতের একেবারে বাইরের আস্তরণ হল এনামেল, যা দাঁতের ক্রাউনকে ঢেকে রাখে। এনামেলে ক্ষতি হলে স্নায়ু উন্মুক্ত হয়ে যায়। দাঁত সংবেদনশীল হয়।
কী কারণে ক্ষতি
উপশমের উপায়
দন্ত চিকিৎসক আবীর মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘‘দাঁতের জন্য কী ব্যবহার করবেন, কত দিন করবেন, সবটাই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে করা উচিত। দাঁত যেই জানান দেবে, তখনই ব্যবস্থা নিতে হবে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy