উৎসবের মরসুমে উচ্ছ্বাসের সঙ্গে ব্যস্ততাও যোগ হয়। আর তাই সাধারণ কিছু কাজে অসাবধানতা বা খতিয়ে না দেখার বিপদ তাড়া করতেই পারে। যেমন বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়া। এমনিতেই দীপাবলির শেষে ভাইফোঁটা মিটলেই বাড়িতে লাগানো আলো খুলতে শুরু করবেন অনেক গৃহস্থ। এ ছাড়াও রোজনামচায় বিদ্যুতের নানা কাজে অংশ নিতেই হয় আমাদের। তাই সাবধানতা না নিলে এ সব সময়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থেকেই যায়।
মানবদেহ তড়িতের সুপরিবাহী। তাই বিদ্যুৎপ্রবাহ আছে এমন কোনও খোলা তার বা বোর্ডের সংস্পর্শে এলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন অনেকেই। বিদ্যুতের প্রাবল্যের উপর মানুষের বেঁচে থাকাও নির্ভর করে। খুব কম সময়ে শরীরে অনেকটা বিদ্যুৎ চলে গেলে সেই মানুষের তৎক্ষণাৎ মৃত্যুও অসম্ভব নয়।
তখন সামনে দাঁড়িয়ে থাকলেও অনেক সময় প্রায় কিছুই করে উঠতে পারি না আমরা। কারণ, ঠিক কী উপায় অবলম্বন করলে সহজেই এমন পরিস্থিতির সঙ্গে লড়া যায় তা নিয়ে কোনও স্পষ্ট ধারণা আমাদের অনেকেরই নেই। দেখে নিন, হঠাৎ বিদ্যুৎ আক্রান্ত কাউকে কী ভাবে বাঁচাবেন।