Advertisement
২৬ এপ্রিল ২০২৪
travel

Hill Stations of South India: গরমের ছুটি মানেই কি দার্জিলিং-শিমলা? দক্ষিণের ১৫টি মনোরম শৈলশহরও হতে পারে গন্তব্য

শুধু হিমালয় নয়। দক্ষিণ ভারতেও রয়েছে পশ্চিমঘাট ও পূর্বঘাট পর্বতমালা। আর রূপে তা কোনও অংশেই কম নয় হিমালয়ের থেকে।

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ২৭ এপ্রিল ২০২২ ১৩:১৫
Share: Save:
০১ ১৬
গরমকালে অনেকেই পাহাড়ে যেতে পছন্দ করেন। আর সাধারণত পাহাড় ভ্রমণ বললেই প্রথমে মাথায় আসে শিমলা, দেরাদুন কিংবা দার্জিলিংয়ের মতো স্থান। কিন্তু পাহাড় মানে কিন্তু মোটেই শুধু হিমালয় নয়। দক্ষিণ ভারতেও রয়েছে পশ্চিমঘাট ও পূর্বঘাট পর্বতমালা। আর রূপে তা কোনও অংশেই কম নয় হিমালয়ের থেকে।

গরমকালে অনেকেই পাহাড়ে যেতে পছন্দ করেন। আর সাধারণত পাহাড় ভ্রমণ বললেই প্রথমে মাথায় আসে শিমলা, দেরাদুন কিংবা দার্জিলিংয়ের মতো স্থান। কিন্তু পাহাড় মানে কিন্তু মোটেই শুধু হিমালয় নয়। দক্ষিণ ভারতেও রয়েছে পশ্চিমঘাট ও পূর্বঘাট পর্বতমালা। আর রূপে তা কোনও অংশেই কম নয় হিমালয়ের থেকে।

০২ ১৬
মুন্নার: কেরলের মুন্নার পশ্চিমঘাট পর্বতমালার অন্যতম জনপ্রিয় শৈলশহর। পাহাড়ের মধ্যে বিস্তৃত চা বাগানের সৌন্দর্যের জন্য ব্রিটিশ আমল থেকেই মুন্নারের খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে দেশ জুড়ে। মুন্নারের এরাভিকুলাম জাতীয় উদ্যান বেশ কিছু বিরল পশুপাখির আবাস। পাশাপাশি এখানে রয়েছে আত্তুকাদ, লক্কম, নাইনাক্কাডুর মতো বিখ্যাত সব জলপ্রপাত।

মুন্নার: কেরলের মুন্নার পশ্চিমঘাট পর্বতমালার অন্যতম জনপ্রিয় শৈলশহর। পাহাড়ের মধ্যে বিস্তৃত চা বাগানের সৌন্দর্যের জন্য ব্রিটিশ আমল থেকেই মুন্নারের খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে দেশ জুড়ে। মুন্নারের এরাভিকুলাম জাতীয় উদ্যান বেশ কিছু বিরল পশুপাখির আবাস। পাশাপাশি এখানে রয়েছে আত্তুকাদ, লক্কম, নাইনাক্কাডুর মতো বিখ্যাত সব জলপ্রপাত।

০৩ ১৬
নন্দী পাহাড়: বেঙ্গালুরু থেকে মাত্র ৬০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত নন্দী পাহাড় টিপু সুলতানের গ্রীষ্মকালীন আবাস ছিল। এখনও এখানে রয়েছে টিপুর স্মৃতিবিজড়িত দুর্গ। পাশাপাশি এখানে রয়েছে সুপ্রাচীন নন্দীশ্বরের মন্দির। নন্দী পাহাড়কে কেন্দ্র করে এখন ট্রেকিং, বাইকিং ও প্যারাগ্লাইডিং বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

নন্দী পাহাড়: বেঙ্গালুরু থেকে মাত্র ৬০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত নন্দী পাহাড় টিপু সুলতানের গ্রীষ্মকালীন আবাস ছিল। এখনও এখানে রয়েছে টিপুর স্মৃতিবিজড়িত দুর্গ। পাশাপাশি এখানে রয়েছে সুপ্রাচীন নন্দীশ্বরের মন্দির। নন্দী পাহাড়কে কেন্দ্র করে এখন ট্রেকিং, বাইকিং ও প্যারাগ্লাইডিং বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

০৪ ১৬
উটি: তামিলনাড়ুর নীলগিরি পাহাড়ের কোলে অবস্থিত উটিও ব্রিটিশ আমল থেকেই দক্ষিণাত্যের অন্যতম জনপ্রিয় একটি শৈলশহর। উটির আসল নাম উধাগমণ্ডলম। পাইনের বন, চা-কফির বাগান আর মেঘে ঘেরা উটিতে রয়েছে একাধিক লেক, জলপ্রপাত ও বোটানিক্যাল গার্ডেন।

উটি: তামিলনাড়ুর নীলগিরি পাহাড়ের কোলে অবস্থিত উটিও ব্রিটিশ আমল থেকেই দক্ষিণাত্যের অন্যতম জনপ্রিয় একটি শৈলশহর। উটির আসল নাম উধাগমণ্ডলম। পাইনের বন, চা-কফির বাগান আর মেঘে ঘেরা উটিতে রয়েছে একাধিক লেক, জলপ্রপাত ও বোটানিক্যাল গার্ডেন।

০৫ ১৬
কুর্গ: কুর্গ বা কোদাগুকে ‘ভারতের স্কটল্যান্ড’ বলা হয়। পশ্চিমঘাট পর্বতের কোলে অবস্থিত কর্নাটকের এই শৈলশহরে গেলে দেখা পাওয়া যায় কফি ও বিভিন্ন রকম মশলার বাগান। রয়েছে একাধিক পাহাড়বেষ্টিত লেক ও জলপ্রপাতও। কুর্গের অরণ্য একাধিক বিরল প্রজাতির পশুপাখির আবাসস্থলও বটে।

কুর্গ: কুর্গ বা কোদাগুকে ‘ভারতের স্কটল্যান্ড’ বলা হয়। পশ্চিমঘাট পর্বতের কোলে অবস্থিত কর্নাটকের এই শৈলশহরে গেলে দেখা পাওয়া যায় কফি ও বিভিন্ন রকম মশলার বাগান। রয়েছে একাধিক পাহাড়বেষ্টিত লেক ও জলপ্রপাতও। কুর্গের অরণ্য একাধিক বিরল প্রজাতির পশুপাখির আবাসস্থলও বটে।

০৬ ১৬
কুন্নুর: কুন্নুরও নীলগিরির কোলে অবস্থিত। উটি থেকে কুন্নুরের দূরত্ব ২০ কিলোমিটার। তবে উটির চেয়ে উচ্চতা কম কুন্নুরের। কুন্নুর নীলগিরি চা উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত। এখানকার ক্যাথেরিন জলপ্রপাতটিও বেশ জনপ্রিয়।

কুন্নুর: কুন্নুরও নীলগিরির কোলে অবস্থিত। উটি থেকে কুন্নুরের দূরত্ব ২০ কিলোমিটার। তবে উটির চেয়ে উচ্চতা কম কুন্নুরের। কুন্নুর নীলগিরি চা উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত। এখানকার ক্যাথেরিন জলপ্রপাতটিও বেশ জনপ্রিয়।

০৭ ১৬
কোদাইকানাল: তামিলনাড়ুর কোদাইকানালকে অনেকে পাহাড়ের রাজকুমারী বলেন। ২২৮৫ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত কোদাইকানাল লেকটি কৃত্রিম ভাবে তৈরি করা। ১৮৬৩ সালে মদুরাইয়ের কালেক্টর স্যার হেনরি লেভিঞ্জ তারকাকৃতির এই জলাশয়টি নির্মাণ করেন। এ ছাড়াও এখানে রয়েছে বেরিজাম ও মান্নাভানুর লেক। কোদাইকানালের পিলার রক বা গম্বুজাকৃতি পাহাড় এক প্রাকৃতিক আশ্চর্য। কোদাইকানালে রয়েছে একাধিক দর্শনীয় চার্চও।

কোদাইকানাল: তামিলনাড়ুর কোদাইকানালকে অনেকে পাহাড়ের রাজকুমারী বলেন। ২২৮৫ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত কোদাইকানাল লেকটি কৃত্রিম ভাবে তৈরি করা। ১৮৬৩ সালে মদুরাইয়ের কালেক্টর স্যার হেনরি লেভিঞ্জ তারকাকৃতির এই জলাশয়টি নির্মাণ করেন। এ ছাড়াও এখানে রয়েছে বেরিজাম ও মান্নাভানুর লেক। কোদাইকানালের পিলার রক বা গম্বুজাকৃতি পাহাড় এক প্রাকৃতিক আশ্চর্য। কোদাইকানালে রয়েছে একাধিক দর্শনীয় চার্চও।

০৮ ১৬
ইদ্দুকি: হাতির পিঠে চেপে চা বাগানে ঘুরতে চাইলে চলে যেতে পারেন কেরলের এই শৈলশহরে। ইদ্দুকি বাঁধ ও সংলগ্ন বিস্তীর্ণ জলাভূমির চার পাশে রয়েছে সংরক্ষিত বনাঞ্চল ও জাতীয় উদ্যান। এই শৈলশহরের অন্যতম আকর্ষণ আয়ুর্বেদ। এখানকার বনে বহু দুর্লভ ঔষধি গাছ-গাছালি পাওয়া যায়। আর সেগুলিকে ভিত্তি করেই গড়ে উঠেছে একাধিক আয়ুর্বেদ কেন্দ্রিক রিসর্ট।

ইদ্দুকি: হাতির পিঠে চেপে চা বাগানে ঘুরতে চাইলে চলে যেতে পারেন কেরলের এই শৈলশহরে। ইদ্দুকি বাঁধ ও সংলগ্ন বিস্তীর্ণ জলাভূমির চার পাশে রয়েছে সংরক্ষিত বনাঞ্চল ও জাতীয় উদ্যান। এই শৈলশহরের অন্যতম আকর্ষণ আয়ুর্বেদ। এখানকার বনে বহু দুর্লভ ঔষধি গাছ-গাছালি পাওয়া যায়। আর সেগুলিকে ভিত্তি করেই গড়ে উঠেছে একাধিক আয়ুর্বেদ কেন্দ্রিক রিসর্ট।

০৯ ১৬
দেবীকুলম: স্বল্প পরিচিত এই স্থানটি মুন্নার থেকে বেশি দূরে নয়। সবুজে ঘেরা পাহাড়ের মাঝে সীতা দেবী হ্রদকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে এই পর্যটনস্থল। সীতা এই এই হ্রদে স্নান করেছিলেন বলে বিশ্বাস হিন্দু ধর্মাবলম্বী মানুষদের। এই হ্রদের জল বিভিন্ন ধরনের খনিজ পদার্থে ভরপুর বলেও মত অনেকের।

দেবীকুলম: স্বল্প পরিচিত এই স্থানটি মুন্নার থেকে বেশি দূরে নয়। সবুজে ঘেরা পাহাড়ের মাঝে সীতা দেবী হ্রদকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে এই পর্যটনস্থল। সীতা এই এই হ্রদে স্নান করেছিলেন বলে বিশ্বাস হিন্দু ধর্মাবলম্বী মানুষদের। এই হ্রদের জল বিভিন্ন ধরনের খনিজ পদার্থে ভরপুর বলেও মত অনেকের।

১০ ১৬
আরাকু: বিশাখাপত্তনম ভ্রমণে গেলে অনেকেই অন্ধ্রপ্রদেশের আরাকু উপত্যকায় ঘুরে আসেন। সবুজ তৃণভূমি ও ফলের বাগান আরাকু উপত্যকার মূল আকর্ষণ। দেখতে পারেন বোরা গুহা, দুমব্রিগুড়া জলপ্রপাত, পদ্মপুরম বোটানিক্যাল গার্ডেন ও আরাকুর মূলনিবাসী জাদুঘর।

আরাকু: বিশাখাপত্তনম ভ্রমণে গেলে অনেকেই অন্ধ্রপ্রদেশের আরাকু উপত্যকায় ঘুরে আসেন। সবুজ তৃণভূমি ও ফলের বাগান আরাকু উপত্যকার মূল আকর্ষণ। দেখতে পারেন বোরা গুহা, দুমব্রিগুড়া জলপ্রপাত, পদ্মপুরম বোটানিক্যাল গার্ডেন ও আরাকুর মূলনিবাসী জাদুঘর।

১১ ১৬
অনন্তগিরি: অনন্তগিরি অন্ধ্রের আরেকটি শৈলশহর। যাঁরা পাখি ভালবসেন তাঁদের জন্য এই স্থানটি অত্যন্ত আকর্ষণীয় হতে পারে। এখানকার তাইদা উদ্যানে বিভিন্ন প্রজাতির পশু-পাখি দেখতে পাওয়া যায়। দেখতে পারেন কটিপল্লী ও ভাবনসি জলাশয়ও।

অনন্তগিরি: অনন্তগিরি অন্ধ্রের আরেকটি শৈলশহর। যাঁরা পাখি ভালবসেন তাঁদের জন্য এই স্থানটি অত্যন্ত আকর্ষণীয় হতে পারে। এখানকার তাইদা উদ্যানে বিভিন্ন প্রজাতির পশু-পাখি দেখতে পাওয়া যায়। দেখতে পারেন কটিপল্লী ও ভাবনসি জলাশয়ও।

১২ ১৬
কেদারমুখ: কেদারমুখ কর্নাটকের চিকমাঙ্গলুরে অবস্থিত একটি ঘোড়ার মুখের আকৃতির পাহাড়। এই পাহাড়টিকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠেছে কেদারমুখ জাতীয় উদ্যান। এখানকার গঙ্গামূলা নামক স্থান থেকে তুঙ্গভদ্রা ও নেত্রবতী নদীর সূচনা। অবশ্যই দেখতে হবে হনুমানগুণ্ডি জলপ্রপাত। এই জলপ্রপাতের উচ্চতা প্রায় ১০০ ফুট।

কেদারমুখ: কেদারমুখ কর্নাটকের চিকমাঙ্গলুরে অবস্থিত একটি ঘোড়ার মুখের আকৃতির পাহাড়। এই পাহাড়টিকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠেছে কেদারমুখ জাতীয় উদ্যান। এখানকার গঙ্গামূলা নামক স্থান থেকে তুঙ্গভদ্রা ও নেত্রবতী নদীর সূচনা। অবশ্যই দেখতে হবে হনুমানগুণ্ডি জলপ্রপাত। এই জলপ্রপাতের উচ্চতা প্রায় ১০০ ফুট।

১৩ ১৬
ইয়েলাগিরি: যাঁরা ট্রেক করতে পছন্দ করেন তাঁদের জন্য আদর্শ গন্তব্য হতে পারে তামিলনাড়ুর এই পর্যটনকেন্দ্রটি। স্বামীমালাই শিখর এই পর্যটনকেন্দ্রের শীর্ষবিন্দু। ট্রেকিং ছাড়াও এখানে পর্বতরোহন ও প্যারাগ্লাইডিংয়ের মতো রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতার স্বাদ পেতে পারেন পর্যটকরা। প্রতি গ্রীষ্মে কর্নাটক সরকারের পক্ষ থেকে এখানে গ্রীষ্মকালীন উৎসব আয়োজিত হয়।

ইয়েলাগিরি: যাঁরা ট্রেক করতে পছন্দ করেন তাঁদের জন্য আদর্শ গন্তব্য হতে পারে তামিলনাড়ুর এই পর্যটনকেন্দ্রটি। স্বামীমালাই শিখর এই পর্যটনকেন্দ্রের শীর্ষবিন্দু। ট্রেকিং ছাড়াও এখানে পর্বতরোহন ও প্যারাগ্লাইডিংয়ের মতো রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতার স্বাদ পেতে পারেন পর্যটকরা। প্রতি গ্রীষ্মে কর্নাটক সরকারের পক্ষ থেকে এখানে গ্রীষ্মকালীন উৎসব আয়োজিত হয়।

১৪ ১৬
নাগরি পাহাড়: নাগরি পাহাড় অন্ধ্রের চিত্তুর জেলায় অবস্থিত। কুশস্থলি নদীর হরেক রকম রূপ দেখতে পাওয়া যায় এখানে। কৈলাশকোণ জলপ্রপাত এখানকার অন্যতম মূল আকর্ষণ। এখানকার কৌনদিন্য অভয়ারণ্য এশিয় হাতির জন্য বিখ্যাত।

নাগরি পাহাড়: নাগরি পাহাড় অন্ধ্রের চিত্তুর জেলায় অবস্থিত। কুশস্থলি নদীর হরেক রকম রূপ দেখতে পাওয়া যায় এখানে। কৈলাশকোণ জলপ্রপাত এখানকার অন্যতম মূল আকর্ষণ। এখানকার কৌনদিন্য অভয়ারণ্য এশিয় হাতির জন্য বিখ্যাত।

১৫ ১৬
হোরসলে পাহাড়: হোরসলেতে রয়েছে বিপুল জীববৈচিত্রের সম্ভার। প্যান্থর, শম্বর, অ্যান্টিলোপ কিংবা সজারুর মতো অসংখ্য প্রাণী দেখা যায় এই অঞ্চলে। রয়েছে অসংখ্য পাখি ও বিরল প্রজাতির উদ্ভিদও। এখানে ‘কল্যাণী গাছ’ নামক একটি ইউক্যালিপটাস গাছ দেখতে যান পর্যটকরা। গাছটির বয়স প্রায় ১৬৩ বছর। হোরসলেতে উন্মুক্ত বনানীর সঙ্গে সঙ্গে রয়েছে একটি চিড়িয়াখানাও।

হোরসলে পাহাড়: হোরসলেতে রয়েছে বিপুল জীববৈচিত্রের সম্ভার। প্যান্থর, শম্বর, অ্যান্টিলোপ কিংবা সজারুর মতো অসংখ্য প্রাণী দেখা যায় এই অঞ্চলে। রয়েছে অসংখ্য পাখি ও বিরল প্রজাতির উদ্ভিদও। এখানে ‘কল্যাণী গাছ’ নামক একটি ইউক্যালিপটাস গাছ দেখতে যান পর্যটকরা। গাছটির বয়স প্রায় ১৬৩ বছর। হোরসলেতে উন্মুক্ত বনানীর সঙ্গে সঙ্গে রয়েছে একটি চিড়িয়াখানাও।

১৬ ১৬
পনমুড়ি: কেরলের পনমুড়িকে সোনালি শিখরও বলা হয়ে থাকে। প্রতি বছর মধুচন্দ্রিমা সারতে বহু মানুষ যান এখানে। ইদানিং ট্রেকিং করার জন্যেও অনেকে এখানে যাচ্ছেন। দর্শনীয় স্থানগুলির মধ্যে রয়েছে পেপ্পারা অভয়ারণ্য, গোল্ডেন ভ্যালি ও মীনামুত্তি জলপ্রপাত।

পনমুড়ি: কেরলের পনমুড়িকে সোনালি শিখরও বলা হয়ে থাকে। প্রতি বছর মধুচন্দ্রিমা সারতে বহু মানুষ যান এখানে। ইদানিং ট্রেকিং করার জন্যেও অনেকে এখানে যাচ্ছেন। দর্শনীয় স্থানগুলির মধ্যে রয়েছে পেপ্পারা অভয়ারণ্য, গোল্ডেন ভ্যালি ও মীনামুত্তি জলপ্রপাত।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE