মেশিনটিতে একটি স্পর্শকাতর স্ক্রিন রয়েছে। যেখানে এক হাজার রকমের অনুভুতি ইনস্টল করা আছে। স্ক্রিনে স্পর্শ করে শহরবাসীরা নিজেদের অনুভূতি জানাতে পারবেন বা জমা করতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে কিন্তু কোনও সুদ নেই!
এই মেশিনের সৃষ্টিকারী ভেনেসা ক্রোয়ি বলেন, “মানুষের অনুভূতি এবং অভিজ্ঞতা জানার ক্ষেত্রে যন্ত্রের কী ভূমিকা তা জানানর জন্যই এই ধরনের যন্ত্র তৈরি করার কথা মাথায় আসে।” এই ধরনের এটিএমের মাধ্যমে শহরবাসীদের অনুভূতি সম্পর্কে সহজেই ধারণা পাওয়া যাবে।
এর আগে ওয়েলিংটন এবং অকল্যান্ডে এই এটিএম বসানো হয়।
ওয়েঙ্গার প্রশাসনের এক মুখপাত্র জানান, শহরে এ ধরনের এটিএম বসানোর একমাত্র লক্ষ্য হল অর্থনৈতিক উন্নয়নের বাইরে মানুষের মনের খবর রাখা। কেমন আছে শহরের বাসিন্দারা?
আরও খবর...
এত কিছু জেনেও কি এ বার সিগারেট ঠোঁটে রাখবেন?