কী হল তার পর? ছবি: সংগৃহীত।
প্রযুক্তির যেমন কিছু ভাল দিক আছে, তেমনই তার সুবাদে কিছু বিড়ম্বনারও সৃষ্টি হয়। অতিমারির পর থেকে প্রযুক্তি-নির্ভর হয়ে পড়েছে জীবন। এমনকি, সশরীরে উপস্থিত না থেকেই অনলাইনে কোনও অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। অনলাইনেই এক ব্যক্তির শেষকৃত্যে উপস্থিত থাকতে গিয়ে বেকায়দায় পড়লেন এক মহিলা।
উত্তর লন্ডনের বার্নেট গির্জায় পঞ্চাশোর্ধ্ব এক ব্যক্তির অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া চলছিল। যাঁরা সশরীরে উপস্থিত থাকতে পারেননি, তাঁদের জন্য লাইভ স্ট্রিমিং-এর ব্যবস্থা ছিল। সেখানেই যোগ দিয়েছিলেন পেশায় ব্যবসায়ী ওই মহিলা। বাড়িতে ছিলেন বলে তিনি ক্যামেরা বন্ধ করেই রেখেছিলেন। ক্যামেরা বন্ধ থাকায় গোটা বিষয়টি দেখার পাশাপাশি কাজকর্মও করছিলেন।
শেষকৃত্য সম্পন্ন হতে তখন আরও খানিকটা বাকি ছিল। এ দিকে তাঁর বাইরে বেরোনোর তাড়া ছিল। তাই ফোনটি নিয়েই স্নানঘরে ঢুকেছিলেন। তিনি ভেবেছিলেন, স্নান করতে করতেই দেখবেন। পরিকল্পনা মতোই সব কিছু করছিলেন। হঠাৎই তিনি দেখেন, তাঁর হোয়াট্সঅ্যাপে অসংখ্য মেসেজ ঢুকতে শুরু করেছে। স্নান করা থামিয়ে মেসেজ দেখতেই মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে তাঁর। হাত লেগে কোনও ভাবে তাঁর ক্যামেরা চালু হয়ে গিয়েছে। তাঁর স্নানদৃশ্য ততক্ষণে সর্বসমক্ষে। অনেকে আবার স্ক্রিনশট নিয়ে তাঁকে হোয়াট্সঅ্যাপেও পাঠিয়েছেন। এটা জানার সঙ্গে সঙ্গেই লাইভ থেকে বেরিয়ে আসেন তিনি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy