জেলা হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কাজ পরিদর্শন করার পরে আগামী ১ জুলাইয়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় পরিকাঠামো তৈরির কাজ শেষ করার পরামর্শ দিয়ে গেলেন বর্ধমানের অতিরিক্ত জেলা শাসক(স্বাস্থ্য) রূমেলা দে।
মঙ্গলবার তিনি এই ইউনিটের পরিদর্শনে আসেন। আসানসোলের মহকুমা শাসক অমিতাভ দাস জানিয়েছেন, এই ইউনিটের পরিকাঠামো তৈরি করার জন্য সরকার প্রায় ৭০ লক্ষ টাকা মঞ্জুর করেছে। কিন্তু তারপরেও কাজের অগ্রগতি মোটেই আশাপ্রদ নয়। এই মর্মে স্বাস্থ্য দফতরে একটি রিপোর্ট জমা পড়েছে। তারপরেই এ দিন অতিরিক্ত জেলা শাসক(স্বাস্থ্য) ওই ইউনিটটির কাজ পরিদর্শনে আসেন।
আসানসোল জেলা হাসপাতালের সুপার নিখিল দাস জানিয়েছেন, বিভিন্ন মহল থেকেই দীর্ঘ দিন ধরে আসানসোলে এই রকম একটি জরুরি বিভাগের দাবি উঠেছিল। আসানসোল মহকুমার পাশাপাশি আসানসোল লাগোয়া জেলা বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, বীরভূম ও এমনকি পাশের রাজ্য ঝাড়খণ্ড থেকেও প্রতি দিনই প্রচুর রোগী এই হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য আসেন। এ ছাড়া শহরের মধ্যে জাতীয় সড়ক থাকার কারণে প্রতিদিনই কোনও না কোনও দুর্ঘটনা ঘটছে। স্বভাবতই ওই সব জটিল রোগীদের চিকিৎসার জন্য উন্নত প্রযুক্তির একটি ইউনিটের একান্ত দরকার ছিল।
হাসপাতালের সুপার জানান, হাসপাতালের মহিলা শল্য বিভাগের একটি পুরনো ভবনকে সংস্কার করে এই ইউনিটটি চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে হাসপাতালের অভিজ্ঞ চিকিৎসক মহল জানিয়েছে, খুব দ্রুত এই ইউনিট চালু করা সম্ভব নয়। কারণ পরিকাঠামো নির্মাণ হয়ে গেলেও প্রয়োজনীয় উন্নত প্রযুক্তির যন্ত্র না আনলে এই ইউনিটটির কোনও গুরুত্ব থাকবে না। কিন্তু সেই যন্ত্রপাতি বসানোর কাজ মোটেও সহজ নয়। একই সঙ্গে এই ইউনিট চালানোর জন্য অভিজ্ঞ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীও নিয়োগ করতে হবে।
চিকিৎসার সরঞ্জাম বিলি
নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা
ভদ্রেশ্বরের তেলিনিপাড়া কালীতলা জগদ্ধাত্রী পুজো কমিটির হীরক জয়ন্তী উপলক্ষে সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সেখানে চন্দননগর ও ভদ্রেশ্বরের হাসপাতাল ও অন্যান্য সেবা প্রতিষ্ঠানগুলিকে ওষুধপত্র, হুইল চেয়ার, স্ট্রেচার প্রভৃতি চিকিৎসার সরঞ্জাম প্রদান করা হয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy