Advertisement
০৭ মে ২০২৪
Presents

স্লগ ওভারে চালিয়ে খেলুন

এই আর্থিক বছর প্রায় শেষের মুখে। হাতে আর ক’টামাত্র দিন। এর মধ্যে মনে করে অবশ্যই সেরে ফেলুন ‘কর বাঁচানোর সঞ্চয়’। বিমা, পিপিএফ-এর মতো প্রকল্পে টাকা যদি রাখবেনই, তা হলে কর বাঁচানোর সুবিধা নেবেন না কেন? সেই সঙ্গে ৩১ মার্চের মধ্যে অবশ্যই জমা করুন আগের অর্থবর্ষের রিটার্ন। নইলে গুনতে হবে জরিমানা। লিখছেন অমিতাভ গুহ সরকার এই মুহূর্তে তিনটে প্রশ্নে পারদ চড়ছে বাজারে। এক, আগামী লোকসভা নির্বাচনের পর কারা বসতে চলেছে দিল্লির মসনদে? দুই, এপ্রিলে অফিস বেতন বাড়াবে তো? যদি বাড়ায়ও, তা হলে কতটা? তিন, মার্চ ফুরিয়ে আসছে। কর বাঁচানোর জন্য হাতে আর সময় নেই। কী করব? প্রথম দু’টির উত্তর আপাতত অজানা। সে সব নিয়ে বিস্তর দোলাচল ও জল্পনাই সার। কারণ ওর একটিও আপনার হাতে নেই।

শেষ আপডেট: ১৩ মার্চ ২০১৪ ০১:৫৯
Share: Save:

এই মুহূর্তে তিনটে প্রশ্নে পারদ চড়ছে বাজারে। এক, আগামী লোকসভা নির্বাচনের পর কারা বসতে চলেছে দিল্লির মসনদে?

দুই, এপ্রিলে অফিস বেতন বাড়াবে তো? যদি বাড়ায়ও, তা হলে কতটা?

তিন, মার্চ ফুরিয়ে আসছে। কর বাঁচানোর জন্য হাতে আর সময় নেই। কী করব?

প্রথম দু’টির উত্তর আপাতত অজানা। সে সব নিয়ে বিস্তর দোলাচল ও জল্পনাই সার। কারণ ওর একটিও আপনার হাতে নেই। তবে তৃতীয় প্রশ্নের জবাব রয়েছে। আর সেটা পাওয়ার পর যদি উঠেপড়ে লাগেন, তা হলে লাভ আপনারই। কারণ এমনিতেই আগামী ৩১ মার্চের মধ্যেও যদি আগের অর্থবর্ষের (অ্যাসেসমেন্ট ইয়ার ২০১৩-’১৪) রিটার্ন জমা না-দেন, তা হলে আপনাকে কড়কড়ে ৫,০০০ টাকা জরিমানা গুনতে হবে। সেটা খুবই গায়ে লাগবে। পড়তে হতে পারে আরও বেশ কিছু অসুবিধার মুখে। এর পাশাপাশি রোজগার যা করলেন, তার একাংশ যদি এখনও কোনও কর সাশ্রয়কারী প্রকল্পে লগ্নি না-করে থাকেন, তা হলে আর করছাড়ও পাবেন না। কষ্ট করে আয় করা টাকা সরকারের ঘরে দিয়ে দিতে আর কে-ই বা চায় বলুন তো! আসুন তা হলে প্রথম ও দ্বিতীয় প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার দায়টা সময় ও ভাগ্যের হাতে ছেড়ে দিয়ে, তৃতীয়টি নিয়েই বসি আজ।

পুরনো কাসুন্দি

এ বারের ফেব্রুয়ারি মাসটা ছিল আলুনি তরকারির মতো। বিস্বাদ, উত্তেজনাহীন। বাজেট একটা হল বটে। কিন্তু ভোটের দামামা বেজে যাওয়ায়, সেটা স্রেফ কয়েক মাসের জন্য আয়-ব্যয়ের হিসেব পাশ করিয়ে নেওয়া ছাড়া বিশেষ কিছু নয়। সাধারণ মানুষ যে-কারণে বাজেটের দিকে তাকিয়ে হা-পিত্যেশ করে বসে থাকেন, সেই আয়করে হাতই পড়ল না। কষতে হল না নতুন কোনও অঙ্ক। অসন্তোষ বা উচ্ছ্বাস— কোনও আবেগেই ভেসে গেল না দেশ। ফলে নতুন কিছুই যখন হল না, তখন পুরনো কাসুন্দি ঘাটা ছাড়া আর উপায় কী? কারণ সময় তো থেমে নেই। সে আপন নিয়মে ঘুরে ২০১৩-’১৪ অর্থবর্ষের একেবারে শেষ ধাপে এসে দাঁড়িয়েছে। কর সাশ্রয়ের জন্য হাতে আর মাত্র কয়েকটা দিন। কর বাঁচানোর জন্য যাঁরা এখনও তেমন ভাবে সঞ্চয় করে উঠতে পারেননি, তাঁদের এখন স্লগ ওভারে রান তোলার মতো ব্যাট চালিয়ে খেলতে হবে। আয়কর সংক্রান্ত বিষয়গুলি নিয়ে শেষ ঘাঁটাঘাঁটি হয়েছিল বছর খানেক আগে। আর নতুন সরকার কুর্সিতে বসে যতক্ষণ গোটা বাজেট পেশ না-করছে, ততক্ষণ তো দাঁড়িয়ে থাকতে হবে সেই পুরনো ভিতের উপরেই। কাজেই এই শেষ বেলায় সেগুলি আর এক বার ঝালিয়ে না-নিলেই নয়।

কার কর কত?

ষাট বছরের নীচে বয়স হলে বছরে দু’লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ের উপর কোনও কর দিতে হয় না। রোজগার এই মাত্রা ছাড়ালে আয়ের স্তর অনুযায়ী বিভিন্ন হারে কর ধার্য হয়। তবে প্রবীণ নাগরিকদের ক্ষেত্রে (যাঁদের বয়স ৬০ বছর বা তার বেশি) করশূন্য আয়ের সীমা হবে ২.৫০ লক্ষ টাকা। আর নাগরিক যদি অতি প্রবীণ (৮০ বছর বা তার বেশি) হন, তা হলে ওই ছাড় ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। ব্যক্তিগত করদাতাদের আয়করের হার দেখে নিন নীচের সারণিতে।

আয়করের হার

• ২,০০,০০০ পর্যন্ত শূন্য

• ২,০০,০০১-৫,০০,০০০ ১০%

• ৫,০০,০০১-১০,০০,০০০ ২০%

• ১০,০০,০০০ বেশি ৩০%

* দেয় করের উপর বসবে শিক্ষা সেস হিসেবে মোট ৩%

** আয় ৫ লক্ষ টাকার মধ্যে হলে দেয় করের উপর ২০০০ টাকার ট্যাক্স ক্রেডিট পাওয়া যাবে। অর্থাৎ প্রদেয় কর থেকে ২০০০ টাকা বাদ দেওয়া হবে

*** বয়স ৬০ বছর বা তার বেশি হলে করশূন্য আয়ের মাত্রা হবে ২.৫০ লক্ষ টাকা

**** বয়স ৮০ বছর বা তার বেশি হলে করশূন্য আয়ের মাত্রা হবে ৫ লক্ষ টাকা।

১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বাঁচান

আয় করযোগ্য হলে সরকারের ঘরে সেই রোজগারের কিছুটা কর হিসেবে জমা দিতে আপনি বাধ্য। তবে আপনার যা আয়কর ধার্য হয়, চাইলে তার একটা অংশ আপনি বাঁচাতে পারেন বিভিন্ন কর সাশ্রয়কারী প্রকল্পে লগ্নি করে। কর বাঁচানোর জন্য এ রকম একাধিক প্রকল্প আছে। আপনি কোনও একটিতে বা একাধিক প্রকল্প মিলিয়ে সর্বোচ্চ ১ লক্ষ পর্যন্ত টাকা ঢালতে পারেন। মোট যত টাকা ঢালবেন, সেটা বাদ যাবে আপনার করযোগ্য আয় থেকে। অর্থাৎ ওই সব প্রকল্পে আপনি যে-টাকাটা লগ্নি করলেন, তার উপর কোনও কর দিতে হবে না। এ বার হিসেব করে দেখুন আপনি কি এ রকম কোনও কর সাশ্রয়কারী প্রকল্পে লগ্নি করেছেন? যদি করে থাকেন, তা হলে কতটা? যোগ করে দেখুন সেটা ১ লক্ষ পর্যন্ত হয়েছে কি? মোট ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত কর বাঁচানোর সুযোগ যখন আপনার সামনে খোলা আছে, তখন সেটা না-করা মানে বোকামি। তাই না!

কর বাঁচবে কোথায়

যাঁরা কর বাঁচাতে ইতিমধ্যেই লগ্নি করেছেন, তাঁরা হয়তো অনেকটাই জানেন সাশ্রয়কারী প্রকল্পগুলির কথা। তবে যাঁরা তুলনায় একটু পিছিয়ে, তাঁরা এ বার জেনে নিন আয়কর আইনের ৮০সি ধারা অনুযায়ী, এমন কোন কোন প্রকল্প আছে, যেখানে লগ্নি করলে আপনি ওই ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লগ্নি করে কর বাঁচাতে পারবেন। এগুলি হল—

• কর্মচারী প্রভিডেন্ট ফান্ড (ই পি এফ) এবং ভলান্টারি পি এফ (ভি পি এফ)

• পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড (পি পি এফ)

• জাতীয় সঞ্চয়পত্র (এন এস সি)

• সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম

• জীবন বিমার প্রিমিয়াম

• মিউচুয়াল ফান্ডের ইক্যুইটি লিঙ্কড সেভিংস স্কিম (ইএলএসএস)

• ডাকঘর টার্ম ডিপোজিট (৫ বছর মেয়াদি)

• গৃহঋণের মূল টাকা পরিশোধ

• বাড়ি কেনার সময়ে দেওয়া স্ট্যাম্প ডিউটি এবং রেজিস্ট্রেশন ফি

• ইউনিট লিঙ্কড ইনশিওরেন্স প্ল্যান বা ইউলিপ

• সন্তানের স্কুল-কলেজে টিউশন ফি বাবদ খরচ

• ৫ বছর মেয়াদি ব্যাঙ্ক আমানত (কর সাশ্রয়কারী)

• নিউ পেনশন স্কিম অ্যাকাউন্টে বার্ষিক জমা

করমুক্ত আয়

একটা খুব সাধারণ ঘটনা প্রতি নিয়ত আমাদের সঙ্গে ঘটে চলে, কিন্তু আমরা বুঝতে পারি না। আমরা আমাদের মতো সঞ্চয় করে চলি, আর এক দিকে মূল্যবৃদ্ধি ও অন্য দিকে কর আমাদের রিটার্নের বড় অংশ খেয়ে যায়। এর থেকে কিছুটা হলেও বাঁচাতে পারে করমুক্ত আয়ের জায়গাগুলি। যেমন—

• সরকার নির্ধারিত মাত্রা পর্যন্ত প্রভিডেন্ট ফান্ডে সুদ

• পি পি এফ অ্যাকাউন্টে প্রাপ্ত বার্ষিক সুদ

• সেভিংস ফান্ড অ্যাকাউন্টে প্রাপ্ত অনধিক ১০,০০০ টাকা পর্যন্ত সুদ

• ইক্যুইটি ডিভিডেন্ড

• মিউচুয়াল প্রকল্প থেকে প্রাপ্ত ডিভিডেন্ড/আয়

• করমুক্ত বন্ডের সুদ

সাশ্রয়ের অন্যান্য পথ

কর বাঁচানোর আরও কয়েকটি রাস্তা রয়েছে। সেগুলো জেনে রাখলে চারপাশের সমস্ত দায়িত্ব পালন করেও কিছুটা অর্থ সাশ্রয় করা সম্ভব।

• স্বাস্থ্য বিমা বাবদ প্রিমিয়াম দিয়ে: আয়কর আইনের ৮০ ডি ধারা অনুযায়ী, করদাতা হিসেবে নিজের, স্বামী/স্ত্রী এবং নির্ভরশীল সন্তানদের স্বাস্থ্যবিমা বাবদ ১৫০০০ টাকা পর্যন্ত বার্ষিক প্রিমিয়াম করযোগ্য আয় থেকে বাদ যাবে। অতিরিক্ত ১৫,০০০ টাকা ছাড় পাওয়া যাবে বাবা-মায়ের জন্য দেওয়া স্বাস্থ্যবিমা প্রিমিয়াম এবং স্বাস্থ্য পরীক্ষা বাবদ খরচের কারণে। স্বাস্থ্য পরীক্ষা বাবদ ওই খরচের ঊর্ধ্বসীমা ৫০০০ টাকা। প্রবীণ নাগরিকের জন্য খরচ

করা হলে, প্রিমিয়াম বাবদ ২০,০০০ টাকা পর্যন্ত অঙ্কের উপর কর রেহাই মিলতে পারে।

• নির্ভরশীলদের ভরণপোষণ বাবদ: আয়কর আইনের ৮০ ডি ডি ধারা অনুযায়ী, শারীরিক প্রতিবন্ধী এবং অক্ষম নির্ভরশীল বাবা, মা, স্বামী/স্ত্রী, সন্তান, ভাই, বোনের ভরণপোষণ এবং চিকিৎসা বাবদ বছরে ৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত খরচের উপর কর রেহাই পাওয়া যায়। গুরুতর অক্ষমতার ক্ষেত্রে বছরে তা ১ লক্ষ টাকা।

• কঠিন অসুখের জন্য খরচ হলে: আয়কর আইনের ৮০ ডি ডি বি ধারা অনুযায়ী, নিজের বা পরিবারের নির্ভরশীল কোনও সদস্যের নির্দিষ্ট কয়েকটি অসুখ বাবদ বছরে ৪০,০০০ টাকা পর্যন্ত খরচ করছাড় পাওয়া যায়। ওই টাকা প্রবীণ নাগরিকের জন্য খরচ হলে সর্বাধিক ৬০,০০০ টাকার উপর ছাড় পাওয়া যেতে পারে।

• উচ্চশিক্ষা ঋণের সুদে: আয়কর আইনের ৮০ ই ধারা অনুযায়ী, নিজের অথবা স্বামী/স্ত্রী অথবা সন্তানের উচ্চশিক্ষার জন্য নেওয়া সুদের উপর করছাড় পাওয়া যেতে পারে। এই ছাড়ের কোনও ঊর্ধ্বসীমা নেই। তবে শর্ত হল সুদের টাকা আগের বছরের করযোগ্য আয় থেকে দিয়ে থাকা চাই।

• গৃহঋণের সুদে: আয়কর আইনের ২৪ ধারা অনুযায়ী, গৃহঋণের সুদের উপর শর্তসাপেক্ষে বছরে ১.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচে করছাড় মেলে।

• দাতব্য তহবিলে দান: আয়কর আইনের ৮০ জি ধারা অনুযায়ী, দানের মাধ্যমে এক দিকে যেমন সমাজের প্রতি কর্তব্য পালন করা যায়, তেমনই আবার সাশ্রয় করা যায় করও। আয়কর আইনে নির্দিষ্ট কয়েকটি তহবিলের ক্ষেত্রে, যেমন- প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় ত্রাণ তহবিল, জাতীয় সুরক্ষা তহবিল ইত্যাদিতে দানের ১০০ শতাংশের উপর পাওয়া যায় আয়কর ছাড়। ৮০ জি ধারায় স্বীকৃত অন্যান্য সংস্থা, চ্যারিটেবল ট্রাস্ট বা বিশেষ তহবিলে দানের ৫০ শতাংশ বাদ যায় করযোগ্য আয় থেকে। কয়েকটি ক্ষেত্র ছাড়া কোনও একটি বছরে দানের পরিমাণ করদাতার মোট আয়ের ১০ শতাংশের বেশি হলে, শুধুমাত্র ১০ শতাংশ পর্যন্ত দানই করছাড়ের জন্য বিবেচিত হয়।

• রাজীব গাঁধী ইক্যুইটি সেভিংস স্কিম: আয়কর আইনের ৮০ সি সি জি ধারা অনুযায়ী, শেয়ার বা ইক্যুইটিতে যাঁরা কোনও দিন লগ্নি করেননি এবং যাঁদের বার্ষিক আয় ১২ লক্ষ টাকার বেশি নয়, তাঁরা এই প্রকল্পে ৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত লগ্নি করলে লগ্নির ৫০ শতাংশের উপর কর ছাড় পাবেন।

• বাড়ি ভাড়া বাবদ করছাড়: আয়কর আইনের ৮০ জি জি ধারা অনুযায়ী, যাঁরা ভাড়া বাড়িতে থাকেন এবং বাড়ি ভাড়া পান না, তাঁরা নীচের শর্তগুলির মধ্যে, যেটি সব থেকে কম তাতে আয়কর ছাড় পেতে পারেন।

১) প্রদত্ত বাড়ি ভাড়া থেকে মোট আয়ের ১০ শতাংশ বাদ দেওয়ার পরে যা থাকে।

২) মাসে ২০০০ টাকা।

৩) মোট আয়ের ২৫ শতাংশ।

• সেভিংস অ্যাকাউন্টে সুদ: আয়কর আইনের ৮০টিটিএ ধারা অনুযায়ী, ব্যাঙ্ক ও ডাকঘরের সেভিংস অ্যাকাউন্টে বার্ষিক সুদে ১০,০০০ টাকা পর্যন্ত ছাড় পাওয়া যায়।

• ফ্ল্যাট, বাড়ি কেনার জন্য ঋণের সুদে: আয়কর আইনের ৮০ইই ধারায়, নিজের নামে ফ্ল্যাট বা বাড়ি না থাকলে তা কিনতে নেওয়া ঋণে সুদের উপর শর্তসাপেক্ষে ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত করছাড় মিলবে। প্রথম বছর সুদের পরিমাণ ১ লক্ষ টাকার কম হলে, বাকি টাকাটা পরের বছর রিটার্ন জমার সময়ে ছাড় হিসেবে দাবি করা যাবে। এই ধারায় সুবিধা নিলে অন্য ধারায় সুদ বাবদ খরচের উপর করছাড়ের সুবিধা নেওয়া যাবে না।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

file tax return bisoy-asoy amitabha guha sarkar
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE