Advertisement
Back to
Presents
Associate Partners
Lok Sabha Election 2024

জঙ্গিপুর লোকসভা আসনে ‘জিতে গিয়েছে’ কংগ্রেস! ভোটের দিনেই উইকিপিডিয়ায় তথ্যবিভ্রাট ও বিভ্রান্তি

মঙ্গলবার জঙ্গিপুরের পাশাপাশি ভোটগ্রহণ ছিল মুর্শিদাবাদ, মালদহ উত্তর, মালদহ দক্ষিণ আসনে। জঙ্গিপুরে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ভোট পড়েছে ৭২.১৩ শতাংশ। সেখানে কংগ্রেস, তৃণমূলের পাশাপাশি প্রার্থী দিয়েছিল বিজেপি।

গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ।

আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ০৭ মে ২০২৪ ২১:৩৪
Share: Save:

লোকসভা ভোটের দিনই উইকিপিডিয়া দেখিয়ে দিল জয়ীর নাম! এমনটাই হয়েছে জঙ্গিপুর লোকসভা কেন্দ্রের ক্ষেত্রে। মঙ্গলবার, তৃতীয় দফায় মুর্শিদাবাদ জেলার এই কেন্দ্রে ছিল ভোট। উইকিপিডিয়ায় দেখা যাচ্ছে, সেখানে জয়ী হয়েছেন কংগ্রেস প্রার্থী মোর্তাজা হোসেন বকুল। হারিয়েছেন তৃণমূল প্রার্থী খলিলুর রহমানকে। সেই নিয়ে হইচই।

মঙ্গলবার জঙ্গিপুরের পাশাপাশি ভোটগ্রহণ ছিল মুর্শিদাবাদ, মালদহ উত্তর, মালদহ দক্ষিণ আসনে। জঙ্গিপুরে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ভোট পড়েছে ৭২.১৩ শতাংশ। সেখানে গত বারের নির্বাচনে জয়ী তৃণমূল এবং কংগ্রেসের পাশাপাশি প্রার্থী দিয়েছিল বিজেপি। তাদের প্রার্থী ছিলেন ধনঞ্জয় ঘোষ। উইকিপিডিয়ায় লেখা রয়েছে, ‘‘আইএনসি গেনস ফ্রম টিএমসি’’। অর্থাৎ, তৃণমূলের থেকে আসনটি জিতে নিল কংগ্রেস। যার অর্থ হয়, তৃণমূলের বিদায়ী সাংসদ খলিলুর, বিজেপির ধনঞ্জয়কে হারিয়ে জয়ী কংগ্রেসের মোর্তাজা। যদিও কে কত ভোট পেয়েছেন, সেই পরিসংখ্যান নেই উইকিপিডিয়ায়।

২০২৪ লোকসভা নির্বাচনের সমস্ত খবর জানতে চোখ রাখুন আমাদের 'দিল্লিবাড়ির লড়াই' -এর পাতায়।

চোখ রাখুন

জঙ্গিপুর ২০১৯ সালে জয়ী হয়েছিলেন তৃণমূলের খলিলুর। পরাজিত করেছিলেন কংগ্রেসের অভিজিৎ মুখোপাধ্যায়, বিজেপির মাফুজা খাতুনকে। ২০১৪ সালে এই আসনে জিতেছিলেন প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়ের পুত্র অভিজিৎ। তার আগে ২০০৪ এবং ২০০৯ সালে এই আসনে জিতে সংসদে গিয়েছেন প্রণব। ২০১২ সালে তিনি রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হওয়ার সময় সংসদ পদ থেকে ইস্তফা দেন। তখন উপনির্বাচনেও জিতেছিলেন তাঁর পুত্র।

২০২৪ লোকসভা নির্বাচনের সমস্ত খবর জানতে চোখ রাখুন আমাদের 'দিল্লিবাড়ির লড়াই' -এর পাতায়।

চোখ রাখুন

অন্য বিষয়গুলি:

Lok Sabha Election 2024 Jangipur Wikipedia
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE