জুলিয়েট জানিয়েছেন, ঘটনাটি যে দিন ঘটে তার দিন কয়েক আগেই ১৮ বছরের জন্মদিন পালন করেছেন তিনি। কলেজে ভর্তি হয়েছিলেন আগেই। হাতখরচ চালানোর জন্য একটি ওষুধের দোকানে সেলসগার্লের কাজ শুরু করেছেন দিন কয়েক আগে। যদিও সে দিন তাঁর কলেজ বা কর্মক্ষেত্রে যাওয়া হয়নি। জুলিয়েটের কথায়, ‘‘সে দিন আমি বাড়িতেই ছিলাম। বাবার বন্ধুরা এসেছিলেন বাড়িতে। বাবা বেরিয়েছিলেন দাদুর সঙ্গে দেখা করতে যাবেন বলে। বন্ধুদের আসার খবর পেয়ে মাঝপথ থেকে ফিরে আসেন।’’
এর পর দাদুর সঙ্গে দেখা করার দায়িত্ব দেওয়া হয় জুলিয়েটকে। জুলিয়েট বেরিয়ে পড়েন। দাদুর জন্য আইসক্রিম কিনতে একটি দোকানের সামনে দাঁড়ান। ১৮ বছরের ছাত্রী জানিয়েছেন, ‘‘দাদু কী আইসক্রিম খাবে, জানতে ওকে ফোন করেছিলাম। শুনে উনি বললেন, ‘আরে তুমি তোমার জমানো টাকা আমার উপর খরচ করবে কেন। ১৮ বছর হয়েছে, একটা লটারির টিকিট কেটে ফেল’।’’
কিন্তু লটারি জেতার মুহূর্তের অভিজ্ঞতা কেমন ছিল? কাকে প্রথম ফোন করেছিলেন জুলিয়েট? কানাডার কনিষ্ঠতম লটারি বিজেতা জানিয়েছেন, টিকিট কেটে ভুলেই গিয়েছিলেন তিনি। পার্সেই পড়েছিল সেই টিকিট। এক রবিবার ওষুধের দোকানে কাজ করতে করতে আচমকাই সহকর্মীদের উত্তেজিত কথাবার্তায় জুলিয়েট জানতে পারেন, তাঁর এলাকারই কেউ জ্যাকপট জিতেছেন।
এক সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, লটারি জেতার পর লন্ডনে একটি বাংলো কিনেছেন ছাত্রী। যার দাম ৪০ কোটি টাকা। পরিবারের জন্য কিনেছেন পাঁচ-পাঁচটি মার্সিডিজ গাড়ি। যার এক একটির মূল্য প্রায় ২ কোটি টাকা। এ ছাড়া ১০০ কোটি খরচ করে একটি ব্যক্তিগত জেট বিমানও কিনেছেন জুলিয়েট। তার পরও তার হাতে যা রয়ে গিয়েছে, ভারতীয় মুদ্রায় তার পরিমাণ ১৫০ কোটি টাকা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy