দ্য প্রিন্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১৪ সাল থেকে আলাদা করে এই নিয়ে তদন্ত শুরু করেছিলেন মাজহারও। কয়েক জন ভারতীয় সাংবাদিকের কাছে অ্যাক্স্যাক্টের নাম এবং বেশ কিছু নথি ইমেল করেন তিনি। এর পর বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে উঠে আসে, অ্যাক্সাক্টের এই ভুয়ো ডিগ্রি বিক্রির ব্যবসায় মদত রয়েছে দাউদ ইব্রাহিম এবং তাঁর ডি কোম্পানির।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy