সহজ কথায়, এক জন ‘ধূসর লিঙ্গ’-এর ব্যক্তি সম্পূর্ণ রূপে নিষ্কাম নন। তবে তাঁরা বেশির ভাগ মানুষের মতো ঘন ঘন বা তীব্র ভাবে যৌন আকর্ষণ অনুভব করেন না। গ্রে সেক্সুয়াল শব্দটি প্রথম ২০০৬ সালে ‘অ্যাসেক্সুয়াল ভিজিবিলিটি অ্যান্ড এডুকেশন নেটওয়ার্ক’-এ প্রকাশিত হয়েছিল। তার পর থেকে এটি তাঁদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিচয় হয়ে উঠেছে, যাঁরা নিষ্কাম ও যৌনতা পছন্দ করার মাঝামাঝি পর্যায়ে অবস্থান করেন।
লন্ডননিবাসী ড্যান বিসন নিজেকে ‘গ্রে সেক্সুয়াল’ গোত্রের বলে পরিচয় দিতে ভালবাসেন। তিনি সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, ‘‘গ্রে সেক্সুয়্যলিটি হল হঠাৎ করে যৌন আকাঙ্ক্ষা বিষয়ে সম্পূর্ণ নিরুত্তাপ থাকা। এই পর্যায় কয়েক মাস স্থায়ী হতে পারে। তার পর এক দিন হঠাৎ করে অনুভব করতে পারা যায় যে আদিম প্রবৃত্তিটি আবার নিজের ভিতরে ফেরত এসেছে।’’
নতুন প্রজন্মের অধিকাংশ তরুণ-তরুণী গ্রে সেক্সুয়ালিটির তকমাকে তাঁদের যৌন পরিচয়ের জন্য অত্যন্ত সহায়ক বলে চিহ্নিত করেছেন। জেন জ়ি প্রজন্মের এক ইউটিউবার লিখেছেন, এটি মানুষকে বুঝতে সাহায্য করে যে গ্রে সেক্সুয়াল গোত্রের মানুষ যৌন আকর্ষণ অনুভব করেন। তাঁরাও যৌনমিলনে আগ্রহী। যৌনতা এবং যৌনতা নিয়ে ফ্যান্টাসি উপভোগ করতে পছন্দ করেন তাঁরা। তবে অনেকের তুলনায় সেগুলির গুরত্ব তাঁদের কাছে উল্লেখযোগ্য ভাবে কম।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy