ভারতীয় টাকা নয়। চৈনিক মুদ্রায় রুশ তেলের দাম মেটাচ্ছে নয়াদিল্লি। আর সেই খবর প্রকাশ্যে আসতেই দেশ জুড়ে পড়ে গিয়েছে শোরগোল। রুপি-রুবল বাণিজ্যের তবে কি অকালমৃত্যু? নাকি মস্কোর এ-হেন অবদারের নেপথ্যে রয়েছে অন্য কোনও উদ্দেশ্য? এই ইস্যুতে আর্থিক বিশ্লেষক মহলে তুঙ্গে উঠেছে জল্পনা। পাশাপাশি ঘুরে ফিরে এসেছে ডলারবিহীন লেনদেনের প্রসঙ্গটিও।
সম্প্রতি রেকর্ড ছা়ড়ে রাশিয়ার থেকে ভারতের গ্যালন গ্যালন অপরিশোধিত খনিজ তেলের আমদানি নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে সংবাদসংস্থা ‘রয়টার্স’। সেখানে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা ‘ইন্ডিয়ান অয়েল কর্পোরেশন’ শেষ দুই বা তিনটি চালানের ক্ষেত্রে ‘তরল সোনা’র দাম মেটাতে চিনা মুদ্রা ইউয়ান ব্যবহার করেছে। উল্লেখ্য, মস্কোর তেল সরবরাহকারী সংস্থাগুলি বেজিঙের মুদ্রা আরও বেশি পরিমাণে চাইছে বলে সূত্র মারফত মিলেছে খবর।