এক দিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কসংঘাত। অন্য দিকে বিরল খনিজ-সহ একাধিক কাঁচামালের অভাব। জোড়া ফলায় ক্ষতবিক্ষত হচ্ছে ভারতীয় অর্থনীতি। এই পরিস্থিতিতে সীমান্ত সমস্যাকে একপাশে সরিয়ে রেখে ‘সাপের ছুঁচো গেলার’ মতো করেই চিনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য মজবুত করার রাস্তায় হেঁটেছে নয়াদিল্লি। বিশ্লেষকদের একাংশের মতে, কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তে বিপজ্জনক ভাবে রফতানির অঙ্ক বাড়িয়ে ফেলার সুযোগ পাচ্ছে বেজিং।
ভারত-চিন পণ্য লেনদেনে সবচেয়ে বড় সমস্যা হল বাণিজ্যিক ঘাটতি। নয়াদিল্লি এক টাকার সামগ্রী বিক্রি করলে তার ১০ গুণ রফতানি করছে বেজিং। ফলে এ দেশের বাজার অনেকাংশ চলে যাচ্ছে ড্রাগনভূমির দখলে। এর জেরে উদ্বেগ বেড়েছে কেন্দ্রের। চলতি বছরের এপ্রিল থেকে অক্টোবরের মধ্যে মান্দারিনভাষীদের পণ্য সরবরাহ বাড়াতে সক্ষম হয় মোদী সরকার। কিন্তু তাতে ঘাটতির সূচক হ্রাস পাওয়া দূরে থাক, উল্টে আরও বেড়েছে।