আলিগড়ের কাছেই হরদুয়াগঞ্জ নামে একটি এলাকা রয়েছে। সেখানের এক হিন্দিভাষী স্কুল থেকে পড়াশোনা করেছেন তিনি। পরে দিল্লি টেকনোলজিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ডিগ্রি অর্জন করেছেন। পরবর্তীকালে বিভিন্ন ইংরেজি গান শুনে এবং হিন্দি থেকে ইংরেজির ভাষা পরিবর্তনের বই পড়ে ইংরেজি ভাষা রপ্ত করেন বলে জানান তিনি।
ছেলের পেটিএম যখন বাজারে আসে মা-বাবা ঠিকমতো বুঝতেই পারতেন না তাঁদের ছেলে আসলে করতে কী চাইছেন। অনলাইন লেনদেনের সঙ্গে তখনও সে ভাবে পরিচিত হয়নি দেশ। পরে এক হিন্দি সংবাদপত্রে খবর পড়ে মা আশা জানতে পেরেছিলেন ছেলে কয়েকশো কোটি টাকার মালিক। বিশ্বাস করতে পারেননি তিনি। সত্যি যাচাই করতে ছেলেকেই প্রশ্ন করেছিলেন তিনি। সে দিন থেকেই ছেলেকে নিয়ে গর্বিত তাঁরা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy