Advertisement
২৪ এপ্রিল ২০২৪
Mundra

Mundra Port Heroin case: একাধিক নাইট ক্লাব, দামি রেস্তরাঁর মালিক! গুজরাত হেরোইন-কাণ্ডের পাণ্ডা দিল্লির ধনকুবের

২০২১-এ একটি কন্টেনার থেকে ৩০০০ কেজি হেরোইন উদ্ধার হয়। সেই হেরোইন কোথা থেকে এসেছিল, কোথায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল তা নিয়ে রহস্য ঘনীভূত হচ্ছিল।

সংবাদ সংস্থা
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ২৬ অগস্ট ২০২২ ১৮:১৪
Share: Save:
০১ ১২
গুজরাতের মুন্দ্রা বন্দর থেকে তিন হাজারে কেজি হেরোইন উদ্ধারের ঘটনায় দু’জনকে গত বৃহস্পতিবার গ্রেফতার করেছে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (এনআইএ)।

গুজরাতের মুন্দ্রা বন্দর থেকে তিন হাজারে কেজি হেরোইন উদ্ধারের ঘটনায় দু’জনকে গত বৃহস্পতিবার গ্রেফতার করেছে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (এনআইএ)।

০২ ১২
২০২১-এর সেপ্টেম্বরে একটি কন্টেনার থেকে বিপুল পরিমাণ হেরোইন উদ্ধার হয়। সেই বিপুল পরিমাণ হেরোইন কোথা থেকে এসেছিল, কোথায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল তা নিয়ে একটা ঘন রহস্য ছিল।

২০২১-এর সেপ্টেম্বরে একটি কন্টেনার থেকে বিপুল পরিমাণ হেরোইন উদ্ধার হয়। সেই বিপুল পরিমাণ হেরোইন কোথা থেকে এসেছিল, কোথায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল তা নিয়ে একটা ঘন রহস্য ছিল।

০৩ ১২
হেরোইন উদ্ধার হওয়ার পর থেকে তদন্ত চালাচ্ছিল এনআইএ। যে দু’জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে তাঁদের মধ্যে এক জন হলেন হরপ্রীত সিংহ তলোয়ার ওরফে কবীর তলোয়ার এবং অন্য হলেন কবীরের সঙ্গী প্রিন্স শর্মা।

হেরোইন উদ্ধার হওয়ার পর থেকে তদন্ত চালাচ্ছিল এনআইএ। যে দু’জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে তাঁদের মধ্যে এক জন হলেন হরপ্রীত সিংহ তলোয়ার ওরফে কবীর তলোয়ার এবং অন্য হলেন কবীরের সঙ্গী প্রিন্স শর্মা।

০৪ ১২
এনআইএ জানিয়েছে, দিল্লির ১৪টি জায়গা, গুজরাতের দু’টি, পঞ্জাবের একটি এবং পশ্চিমবঙ্গের তিনটি-সহ মোট ২০টি জায়গায় তল্লাশি অভিযান চালিয়ে এই কবীর এবং প্রিন্সকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

এনআইএ জানিয়েছে, দিল্লির ১৪টি জায়গা, গুজরাতের দু’টি, পঞ্জাবের একটি এবং পশ্চিমবঙ্গের তিনটি-সহ মোট ২০টি জায়গায় তল্লাশি অভিযান চালিয়ে এই কবীর এবং প্রিন্সকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

০৫ ১২
এনআইএ সূত্রে খবর, ধৃতেরা ভুয়ো সংস্থার নামে এই মাদক আফগানিস্তান থেকে আমদানি করতেন। তার পর সেই মাদক দিল্লিতে বসবাসকারী বেশ কিছু আফগানিদের মাধ্যমে শুদ্ধিকরণের পর দিল্লি, পঞ্জাব, হরিয়ানা এবং উত্তরপ্রদেশে-সহ দেশের একাধিক রাজ্যে পাচার করতেন কবীর এবং প্রিন্স।

এনআইএ সূত্রে খবর, ধৃতেরা ভুয়ো সংস্থার নামে এই মাদক আফগানিস্তান থেকে আমদানি করতেন। তার পর সেই মাদক দিল্লিতে বসবাসকারী বেশ কিছু আফগানিদের মাধ্যমে শুদ্ধিকরণের পর দিল্লি, পঞ্জাব, হরিয়ানা এবং উত্তরপ্রদেশে-সহ দেশের একাধিক রাজ্যে পাচার করতেন কবীর এবং প্রিন্স।

০৬ ১২
এনআইএ জানিয়েছে, এই মাদক পাচারকারীর মূল পান্ডা কবীর। তাঁর একাধিক রেস্তরাঁ রয়েছে।

এনআইএ জানিয়েছে, এই মাদক পাচারকারীর মূল পান্ডা কবীর। তাঁর একাধিক রেস্তরাঁ রয়েছে।

০৭ ১২
দিল্লিতে বেশ কয়েকটি নাইট ক্লাব রয়েছে কবীরের। প্লেবয় নামে একটি ক্লাবের মালিক তিনি। এই সংস্থার অধীনে বহু নাইট ক্লাব, রিসর্ট রয়েছে।

দিল্লিতে বেশ কয়েকটি নাইট ক্লাব রয়েছে কবীরের। প্লেবয় নামে একটি ক্লাবের মালিক তিনি। এই সংস্থার অধীনে বহু নাইট ক্লাব, রিসর্ট রয়েছে।

০৮ ১২
ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইলে কবীর দাবি করেছেন, ফোর্বস-এর ধনীর তালিকায় তাঁর নাম রয়েছে। কিন্তু তাঁর এই দাবি কতটা সত্যি, তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে।

ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইলে কবীর দাবি করেছেন, ফোর্বস-এর ধনীর তালিকায় তাঁর নাম রয়েছে। কিন্তু তাঁর এই দাবি কতটা সত্যি, তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে।

০৯ ১২
বিলাসবহুল জীবনে অভ্যস্ত কবীরের কাছে রয়েছে কয়েক কোটি টাকা মূল্যের একাধিক গাড়ি। তার মধ্যে যেমন রয়েছে পোরশে, ল্যাম্বরগিনি, বেন্টলে, রোলস রয়েসের মতো গাড়ি।

বিলাসবহুল জীবনে অভ্যস্ত কবীরের কাছে রয়েছে কয়েক কোটি টাকা মূল্যের একাধিক গাড়ি। তার মধ্যে যেমন রয়েছে পোরশে, ল্যাম্বরগিনি, বেন্টলে, রোলস রয়েসের মতো গাড়ি।

১০ ১২
কবীর তলোয়ারের সঙ্গে একাধিক বলিউড তারকার ছবি রয়েছে। তার মধ্যে শাহরুখ খানও যেমন আছেন, তেমন ফারহান আখতারের মতো তারকাও রয়েছেন। হার্ডি সান্ধু এবং প্রয়াত পঞ্জাবি গায়ক সিধু মুসে ওয়ালার সঙ্গেও ছবি রয়েছে তাঁর।

কবীর তলোয়ারের সঙ্গে একাধিক বলিউড তারকার ছবি রয়েছে। তার মধ্যে শাহরুখ খানও যেমন আছেন, তেমন ফারহান আখতারের মতো তারকাও রয়েছেন। হার্ডি সান্ধু এবং প্রয়াত পঞ্জাবি গায়ক সিধু মুসে ওয়ালার সঙ্গেও ছবি রয়েছে তাঁর।

১১ ১২
এক সাক্ষাৎকারে কবীর দাবি করেছিলেন যে, ১৬ বছর বয়স থেকেই ব্যবসার সঙ্গে জড়িত।

এক সাক্ষাৎকারে কবীর দাবি করেছিলেন যে, ১৬ বছর বয়স থেকেই ব্যবসার সঙ্গে জড়িত।

১২ ১২
দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হন কবীর। প্রথমে চামড়াজাত দ্রব্যের ব্যবসা শুরু করেন কবীর। তার পর ২০১২ সালে নির্মাণ এবং আবাসনের ব্যবসায় নামেন। এ ছাড়াও গয়না, জুতো এবং আসবাবেরও বিশাল ব্যবসা রয়েছে তাঁর।

দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হন কবীর। প্রথমে চামড়াজাত দ্রব্যের ব্যবসা শুরু করেন কবীর। তার পর ২০১২ সালে নির্মাণ এবং আবাসনের ব্যবসায় নামেন। এ ছাড়াও গয়না, জুতো এবং আসবাবেরও বিশাল ব্যবসা রয়েছে তাঁর।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE