Advertisement
২৪ এপ্রিল ২০২৪
Namit Malhotra

Namit Malhotra: বাবার গ্যারাজ থেকে হলিউডি বৃত্তে, সাত নম্বর অস্কার এল ভারতীয় তরুণের সংস্থায়

স্বল্প পুঁজি নিয়েই বারংবার ঝুঁকি নেওয়ায় প্রত্যয়ী ছিলেন নমিত মলহোত্র। সোমবার যাঁর সংস্থার ঝুলিতে এসেছে সাত নম্বর অস্কার।

নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতা শেষ আপডেট: ৩০ মার্চ ২০২২ ১৫:১৩
Share: Save:
০১ ১৯
সিনেমার কারিকুরিতে প্রথাগত শিক্ষা ছিল না। ছিল না তা নিয়ে ব্যবসা করার মতো পুঁজির জোর। তবে কিছু একটা করে দেখানোর জেদ ছিল। এটুকু পুঁজি নিয়েই বারংবার ঝুঁকি নেওয়ায় প্রত্যয়ী ছিলেন নমিত মলহোত্র। সোমবার যাঁর সংস্থার ঝুলিতে এসেছে সাত নম্বর অস্কার।

সিনেমার কারিকুরিতে প্রথাগত শিক্ষা ছিল না। ছিল না তা নিয়ে ব্যবসা করার মতো পুঁজির জোর। তবে কিছু একটা করে দেখানোর জেদ ছিল। এটুকু পুঁজি নিয়েই বারংবার ঝুঁকি নেওয়ায় প্রত্যয়ী ছিলেন নমিত মলহোত্র। সোমবার যাঁর সংস্থার ঝুলিতে এসেছে সাত নম্বর অস্কার।

ছবি: সংগৃহীত।

০২ ১৯
হলিউডের নামজাদাদের ভিড়েও বছর পঁয়তাল্লিশের নমিতকে আলাদা করে চেনা যায়। অস্কারের মঞ্চে উইল স্মিথের চড়-কাণ্ড নিয়ে শোরগোলের মাঝেও তাই নমিতের কীর্তি নিয়ে কম হইচই হচ্ছে না।

হলিউডের নামজাদাদের ভিড়েও বছর পঁয়তাল্লিশের নমিতকে আলাদা করে চেনা যায়। অস্কারের মঞ্চে উইল স্মিথের চড়-কাণ্ড নিয়ে শোরগোলের মাঝেও তাই নমিতের কীর্তি নিয়ে কম হইচই হচ্ছে না।

ছবি: সংগৃহীত।

০৩ ১৯
ফরাসি পরিচালক দেনি ভিলেনভের ছবি ‘ডিউন’ এ বারের অস্কারের কারিগরি বিভাগে মোট ছ’টি পুরস্কার তুলে নিয়েছে। নমিতের সংস্থাই ওই ছবির ভিসুয়াল এফেক্টসের দায়িত্বে ছিল। ফলে সে অস্কারই এসেছে নমিতের ঝুলিতে।

ফরাসি পরিচালক দেনি ভিলেনভের ছবি ‘ডিউন’ এ বারের অস্কারের কারিগরি বিভাগে মোট ছ’টি পুরস্কার তুলে নিয়েছে। নমিতের সংস্থাই ওই ছবির ভিসুয়াল এফেক্টসের দায়িত্বে ছিল। ফলে সে অস্কারই এসেছে নমিতের ঝুলিতে।

ছবি: টুইটার।

০৪ ১৯
নমিত যে সিনেমার জগতে ঢুকে পড়বেন, তা যেন প্রত্যাশিতই ছিল। ঠাকুরদা এম এন মলহোত্র ছিলেন সিনেমাটোগ্রাফার। ১৯৫৩ সালে সোহরাব মোদীর পরিচালিত দেশের প্রথম রঙিন সিনেমা ‘ঝাঁসি কি রানি’-তে তিনিই ছিলেন ক্যামেরার পিছনে। বাবা নরেশ মলহোত্র প্রযোজক।

নমিত যে সিনেমার জগতে ঢুকে পড়বেন, তা যেন প্রত্যাশিতই ছিল। ঠাকুরদা এম এন মলহোত্র ছিলেন সিনেমাটোগ্রাফার। ১৯৫৩ সালে সোহরাব মোদীর পরিচালিত দেশের প্রথম রঙিন সিনেমা ‘ঝাঁসি কি রানি’-তে তিনিই ছিলেন ক্যামেরার পিছনে। বাবা নরেশ মলহোত্র প্রযোজক।

প্রতীকী ছবি।

০৫ ১৯
সংবাদমাধ্যমে নমিত জানিয়েছেন, ছোট থেকেই বাবা-ঠাকুরদার মতো সিনেমার জগতের বাসিন্দা হতে চেয়েছিলেন। ইচ্ছে ছিল ছবি পরিচালনা করার। তবে সে ইচ্ছেপূরণ না হলেও সিনেমার টেকনিক্যাল বিষয়গুলিতে নিজেকে পোক্ত করে ফেলেছেন। তা নিয়েই ব্যবসা করে তাঁর সংস্থা প্রাইম ফোকাস লিমিটেড।

সংবাদমাধ্যমে নমিত জানিয়েছেন, ছোট থেকেই বাবা-ঠাকুরদার মতো সিনেমার জগতের বাসিন্দা হতে চেয়েছিলেন। ইচ্ছে ছিল ছবি পরিচালনা করার। তবে সে ইচ্ছেপূরণ না হলেও সিনেমার টেকনিক্যাল বিষয়গুলিতে নিজেকে পোক্ত করে ফেলেছেন। তা নিয়েই ব্যবসা করে তাঁর সংস্থা প্রাইম ফোকাস লিমিটেড।

প্রতীকী ছবি।

০৬ ১৯
প্রাইম ফোকাসের আওতাধীন সংস্থা ডাবল নেগেটিভ (ডিনেগ) হলিউডে বহু বক্স অফিস সফল ছবিতে ভিস্যুয়াল এফেক্টসের কাজ করেছে। ‘গ্র্যাভিটি’, ‘ইন্টারস্টেলার’, ‘এক্সমেন: ফার্স্ট ক্লাস’, ‘অ্যাভেঞ্জার এন্ডগেম’, ‘ওয়ান্ডার ওম্যান ১৯৮৪’, ‘টেনেট’, বা চতুর্থ মরসুমের ‘স্ট্রেঞ্জার থিংস’-এ যাবতীয় চোখধাঁধানো প্রযুক্তিগত কারিকুরির পিছনে রয়েছে ডাবল নেগেটিভ।

প্রাইম ফোকাসের আওতাধীন সংস্থা ডাবল নেগেটিভ (ডিনেগ) হলিউডে বহু বক্স অফিস সফল ছবিতে ভিস্যুয়াল এফেক্টসের কাজ করেছে। ‘গ্র্যাভিটি’, ‘ইন্টারস্টেলার’, ‘এক্সমেন: ফার্স্ট ক্লাস’, ‘অ্যাভেঞ্জার এন্ডগেম’, ‘ওয়ান্ডার ওম্যান ১৯৮৪’, ‘টেনেট’, বা চতুর্থ মরসুমের ‘স্ট্রেঞ্জার থিংস’-এ যাবতীয় চোখধাঁধানো প্রযুক্তিগত কারিকুরির পিছনে রয়েছে ডাবল নেগেটিভ।

ছবি: সংগৃহীত।

০৭ ১৯
বলিউডেও কাজকর্ম করেছেন নমিত। ‘রকস্টার’, ‘এজেন্ট বিনোদ’, ‘গো গোয়া গন’, ‘আরআরআর’ বা ‘ব্রহ্মাস্ত্র’-র মতো ছবিতে হাত লাগিয়েছেন নমিত। কেরিয়ারের শুরুতে বহু টেলি-সিরিয়াল এবং মিউজিক ভিডিয়োতে প্রযুক্তিগত সহায়তার জোগান দেওয়ার অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর।

বলিউডেও কাজকর্ম করেছেন নমিত। ‘রকস্টার’, ‘এজেন্ট বিনোদ’, ‘গো গোয়া গন’, ‘আরআরআর’ বা ‘ব্রহ্মাস্ত্র’-র মতো ছবিতে হাত লাগিয়েছেন নমিত। কেরিয়ারের শুরুতে বহু টেলি-সিরিয়াল এবং মিউজিক ভিডিয়োতে প্রযুক্তিগত সহায়তার জোগান দেওয়ার অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর।

ছবি: সংগৃহীত।

০৮ ১৯
এই মুহূর্তে বিশ্বের ১৬টি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে প্রাইম ফোকাস। তাঁর সংস্থায় কাজ করেন প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কর্মী। তবে তাঁদের বেশির ভাগই নমিতের মতো ‘অনভিজ্ঞ’। সংবাদমাধ্যমে এক সাক্ষাৎকারে নমিত বলেন, ‘‘এক সময় ইন্ডাস্ট্রিতে চালু রসিকতা ছিল, ‘কাজের অভিজ্ঞতা নেই? তা হলে প্রাইম ফোকাসে কাজ শুরু করতে পারেন।’ ’’

এই মুহূর্তে বিশ্বের ১৬টি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে প্রাইম ফোকাস। তাঁর সংস্থায় কাজ করেন প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কর্মী। তবে তাঁদের বেশির ভাগই নমিতের মতো ‘অনভিজ্ঞ’। সংবাদমাধ্যমে এক সাক্ষাৎকারে নমিত বলেন, ‘‘এক সময় ইন্ডাস্ট্রিতে চালু রসিকতা ছিল, ‘কাজের অভিজ্ঞতা নেই? তা হলে প্রাইম ফোকাসে কাজ শুরু করতে পারেন।’ ’’

প্রতীকী ছবি।

০৯ ১৯
নিজের সংস্থার বহু কর্মীর মতো শূন্য থেকে শুরু করেছিলেন নমিত। ১৯৯৫ সালে মুম্বইয়ের একটি গ্যারাজে। সে সময় তিনি মাত্র ১৮। তার আগে অবশ্য কম্পিউটার গ্রাফিক্সের একটি কোর্স করেছিলেন। তবে দ্রুত বুঝে গিয়েছিলেন, সে বিদ্যায় তেমন পোক্ত হয়ে ওঠেননি। যদিও অন্যকে দিয়ে কাজ করানোর বিষয়ে তিনি পটু।

নিজের সংস্থার বহু কর্মীর মতো শূন্য থেকে শুরু করেছিলেন নমিত। ১৯৯৫ সালে মুম্বইয়ের একটি গ্যারাজে। সে সময় তিনি মাত্র ১৮। তার আগে অবশ্য কম্পিউটার গ্রাফিক্সের একটি কোর্স করেছিলেন। তবে দ্রুত বুঝে গিয়েছিলেন, সে বিদ্যায় তেমন পোক্ত হয়ে ওঠেননি। যদিও অন্যকে দিয়ে কাজ করানোর বিষয়ে তিনি পটু।

প্রতীকী ছবি।

১০ ১৯
যাঁদের হাত ধরে কম্পিউটার গ্রাফিক্স শিখেছিলেন, তাঁদের মধ্যে তিন জন শিক্ষককে সঙ্গে নিয়ে মাত্র ১৮ বছর বয়সে সটান ব্যবসা শুরু করে দিয়েছিলেন নমিত। মুম্বইয়ে বাবার গ্যারাজে শুরু হয়েছিল তাঁর স্টার্টআপ-এর পথচলা। নাম ছিল— ভিডিয়ো ওয়ার্কশপ।

যাঁদের হাত ধরে কম্পিউটার গ্রাফিক্স শিখেছিলেন, তাঁদের মধ্যে তিন জন শিক্ষককে সঙ্গে নিয়ে মাত্র ১৮ বছর বয়সে সটান ব্যবসা শুরু করে দিয়েছিলেন নমিত। মুম্বইয়ে বাবার গ্যারাজে শুরু হয়েছিল তাঁর স্টার্টআপ-এর পথচলা। নাম ছিল— ভিডিয়ো ওয়ার্কশপ।

প্রতীকী ছবি।

১১ ১৯
ব্যবসা করার জন্য বাবার সাহায্যে ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নিয়েছিলেন নমিত। ব্যবসা তো নয়, আক্ষরিক অর্থেই সেটি ছিল ভিডিয়ো ওয়ার্কশপ। তিন শিক্ষক হুজেফা লোখণ্ডওয়ালা, প্রকাশ কুরুপ এবং মার্জিন তাবারিয়াকে নিজের সংস্থায় কাজ দিয়েছিলেন নমিত।

ব্যবসা করার জন্য বাবার সাহায্যে ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নিয়েছিলেন নমিত। ব্যবসা তো নয়, আক্ষরিক অর্থেই সেটি ছিল ভিডিয়ো ওয়ার্কশপ। তিন শিক্ষক হুজেফা লোখণ্ডওয়ালা, প্রকাশ কুরুপ এবং মার্জিন তাবারিয়াকে নিজের সংস্থায় কাজ দিয়েছিলেন নমিত।

প্রতীকী ছবি।

১২ ১৯
নমিত বলেন, ‘‘ভিডিয়ো ওয়ার্কশপ শুরু করলেও গোড়ায় প্রযুক্তির কিছুই বুঝতাম না আমরা। আক্ষরিক অর্থেই (ব্যবসার) কিছু বুঝতাম না। আমরা নিজেরাই নিজেদের শিখিয়ে-পড়িয়ে নিয়েছি। এক সময় বেশ কিছু সৃজনশীল কাজকর্ম করতেও শুরু করেছিলাম।’’

নমিত বলেন, ‘‘ভিডিয়ো ওয়ার্কশপ শুরু করলেও গোড়ায় প্রযুক্তির কিছুই বুঝতাম না আমরা। আক্ষরিক অর্থেই (ব্যবসার) কিছু বুঝতাম না। আমরা নিজেরাই নিজেদের শিখিয়ে-পড়িয়ে নিয়েছি। এক সময় বেশ কিছু সৃজনশীল কাজকর্ম করতেও শুরু করেছিলাম।’’

প্রতীকী ছবি।

১৩ ১৯
নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি এ দেশে স্যাটেলাইট টেলিভিশন পা রাখতে শুরু করেছে। ফলে ধীরে ধীরে কাজ আসতে শুরু করে নমিতের কাছে। তিনি জানিয়েছেন, সে সময় টেলি সিরিয়াল বা মিউজিক ভিডিয়োতে গ্রাফিক্সের রংচঙে কাজ বা প্যাকেজিংয়ের জন্য তাঁদের দরজায় ভিড় হতে শুরু করে।

নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি এ দেশে স্যাটেলাইট টেলিভিশন পা রাখতে শুরু করেছে। ফলে ধীরে ধীরে কাজ আসতে শুরু করে নমিতের কাছে। তিনি জানিয়েছেন, সে সময় টেলি সিরিয়াল বা মিউজিক ভিডিয়োতে গ্রাফিক্সের রংচঙে কাজ বা প্যাকেজিংয়ের জন্য তাঁদের দরজায় ভিড় হতে শুরু করে।

ছবি: সংগৃহীত।

১৪ ১৯
এ দেশের ডিজিটাল বাজারে গুটিকয়েক খেলোয়াড়ের মধ্যে ছিল নমিতের স্টার্টআপ। ফলে তার ফায়দা তুলতে শুরু করেছিল ভিডিয়ো ওয়ার্কশপ। ধীরে ধীরে গ্যারাজ থেকে ছ’কামরার ঘরে উঠে আসে তাঁর স্টার্টআপ। সেটি ছিল ১৯৯৬।

এ দেশের ডিজিটাল বাজারে গুটিকয়েক খেলোয়াড়ের মধ্যে ছিল নমিতের স্টার্টআপ। ফলে তার ফায়দা তুলতে শুরু করেছিল ভিডিয়ো ওয়ার্কশপ। ধীরে ধীরে গ্যারাজ থেকে ছ’কামরার ঘরে উঠে আসে তাঁর স্টার্টআপ। সেটি ছিল ১৯৯৬।

ছবি: সংগৃহীত।

১৫ ১৯
১৯৯৭ সালে নমিতেরা সিদ্ধান্ত নেন যে বিজ্ঞাপনী জগতে পা রাখবেন। জন্ম হয়— প্রাইম ফোকাস। নমিত তখন ২১। এর পর ‘বাকিটা ইতিহাস’ বলা যাবে না। কারণ গোড়ায় ২ কোটি টাকা বিনিয়োগে হাতে আসত ৭৫ লক্ষ। ফলে সে সময় মুনাফার গুড় খেতে পারেননি নমিত।

১৯৯৭ সালে নমিতেরা সিদ্ধান্ত নেন যে বিজ্ঞাপনী জগতে পা রাখবেন। জন্ম হয়— প্রাইম ফোকাস। নমিত তখন ২১। এর পর ‘বাকিটা ইতিহাস’ বলা যাবে না। কারণ গোড়ায় ২ কোটি টাকা বিনিয়োগে হাতে আসত ৭৫ লক্ষ। ফলে সে সময় মুনাফার গুড় খেতে পারেননি নমিত।

ছবি: সংগৃহীত।

১৬ ১৯
নমিত জানিয়েছেন, ২১ বছর বয়সে মুম্বইয়ে নিজেদের বাড়ি বন্ধক রেখে সে অর্থ ব্যবসার ঢেলে দেন। তিনি বলেন, ‘‘ওই সময় সেটা বড় ঝুঁকি ছিল বটে। তবে এটাও জানতাম যে এক বার সব কিছু ঠিকঠাক এগোতে থাকলে আমরা এক ধাক্কায় অন্য উচ্চতা ছুঁয়ে ফেলব। কোনও কিছুই তো সহজে মেলে না। ফলে কঠিন সিদ্ধান্তটা নিয়ে নিয়েছিলাম।’’

নমিত জানিয়েছেন, ২১ বছর বয়সে মুম্বইয়ে নিজেদের বাড়ি বন্ধক রেখে সে অর্থ ব্যবসার ঢেলে দেন। তিনি বলেন, ‘‘ওই সময় সেটা বড় ঝুঁকি ছিল বটে। তবে এটাও জানতাম যে এক বার সব কিছু ঠিকঠাক এগোতে থাকলে আমরা এক ধাক্কায় অন্য উচ্চতা ছুঁয়ে ফেলব। কোনও কিছুই তো সহজে মেলে না। ফলে কঠিন সিদ্ধান্তটা নিয়ে নিয়েছিলাম।’’

ছবি: সংগৃহীত।

১৭ ১৯
ঝুঁকি নেওয়ার ফলও পেয়েছিলেন নমিত। ২০০৪-’০৫ সালে ফিল্ম সিটিতে ভিস্যুয়াল এফেক্টস-এর সুবিধাযুক্ত স্টু়ডিয়ো অ্যাডল্যাবস খোলেন তিনি। সে অর্থবর্ষে তাতে বিনিয়োগ করে রিলায়্যান্স ক্যাপিটাল।

ঝুঁকি নেওয়ার ফলও পেয়েছিলেন নমিত। ২০০৪-’০৫ সালে ফিল্ম সিটিতে ভিস্যুয়াল এফেক্টস-এর সুবিধাযুক্ত স্টু়ডিয়ো অ্যাডল্যাবস খোলেন তিনি। সে অর্থবর্ষে তাতে বিনিয়োগ করে রিলায়্যান্স ক্যাপিটাল।

ছবি: সংগৃহীত।

১৮ ১৯
২০০৬ সালে শেয়ার বাজারেও নিজের সংস্থার নাম নথিভুক্ত করেন নমিত। ২০০৯ সালে আন্তর্জাতিক বাজারে পা বাড়ান তিনি। এ বার যাত্রা হলিউড।

২০০৬ সালে শেয়ার বাজারেও নিজের সংস্থার নাম নথিভুক্ত করেন নমিত। ২০০৯ সালে আন্তর্জাতিক বাজারে পা বাড়ান তিনি। এ বার যাত্রা হলিউড।

ছবি: সংগৃহীত।

১৯ ১৯
গোড়ায় হোঁচট খেলেও প্রতিযোগিতায় টিকে গিয়েছেন নমিত। শুধুমাত্র টিকেই যাননি। হলিউডের তাবড় সিনেমারওয়ালাদের নজরে পড়ে গিয়েছেন তিনি। ঝুঁকি নেওয়ার পাশাপাশি টিকে থাকার মানসিকতাই তাঁকে এগিয়ে দিয়েছে বলে মনে করেন নমিত।

গোড়ায় হোঁচট খেলেও প্রতিযোগিতায় টিকে গিয়েছেন নমিত। শুধুমাত্র টিকেই যাননি। হলিউডের তাবড় সিনেমারওয়ালাদের নজরে পড়ে গিয়েছেন তিনি। ঝুঁকি নেওয়ার পাশাপাশি টিকে থাকার মানসিকতাই তাঁকে এগিয়ে দিয়েছে বলে মনে করেন নমিত।

ছবি: সংগৃহীত।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE