সাক্ষাৎকারে রিচার্লিসন বলেছেন, ‘‘আমার বন্ধুরা প্রায় সকলেই নিষিদ্ধ মাদক বিক্রি করত। কারণ, তাতে কম সময়ের মধ্যে অনেক টাকা রোজগার করে ফেলা যায়। কিন্তু এটা যে ঠিক নয়, সেটা আমি বুঝতে পেরেছিলাম। ওরা মাদক বিক্রি করত। আর আমি বিক্রি করতাম আইসক্রিম, চকোলেট। গাড়িও পরিষ্কার করেছি। কারণ, আমি সৎপথে রোজগার করে মাকে সাহায্য করতে চেয়েছিলাম।’’
মাদক পাচারকারী বন্ধুদের সঙ্গে মিশতে মিশতে কী ভাবে বিপদে পড়েছিলেন রিচার্লিসন, নিজেই তা জানিয়েছেন। তাঁর বক্তব্য অনুযায়ী, এক বার বন্ধুদের সঙ্গে খেলার সময় ১৪ বছরের রিচার্লিসনকে ধরে ফেলেছিলেন এক মাদক পাচারকারী। তাঁর মাদক চুরি হয়ে গিয়েছিল। ওই পাচারকারী ভেবেছিলেন, চোর রিচার্লিসনই। কিশোর ফুটবলারের মাথায় পিস্তলও ঠেকানো হয়েছিল সে দিন।
বর্ণবৈষম্য থেকে শুরু করে পুলিশি জুলুম, অবিচার— মাঠের বাইরে নানা সময়ে মুখ খুলতে দেখা গিয়েছে রিচার্লিসনকে। ২০২০ সালে উরুগুয়ের বিরুদ্ধে ব্রাজিলের ২-০ জয়ে একটি গোল করেছিলেন রিচার্লি। তবে সেই এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ ছিল না। যা নিয়ে তিনি প্রকাশ্যেই বলেছিলেন, ‘‘বিদ্যুৎ না থাকায় আমার গোল তো এখানকার মানুষ দেখতেই পাবেন না! আশা করি এই সমস্যার সমাধান শীঘ্রই হবে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy