ফ্রান্স: ১৯৯৮ সালের পর ২০০৬ সালে খুব কাছাকাছি এলেও বিশ্বকাপ ঘরে ঢোকেনি ফ্রান্সের। এ বারে কিন্তু বেশ ব্যালান্সড দল নিয়েই রাশিয়া এসেছে ফ্রান্স। গোলে অভিজ্ঞ লরিস, ডিফেন্সে ভারানে, হার্নান্ডেজরা তো আছেনই, মিডফিল্ডে পোগবা, ডেম্বেলে এবং আক্রমণে গ্রিজম্যান, এমবাপেরা কিন্তু ফর্মে থাকলে সব হিসাব উল্টে দিতে পারেন। ছবি: রয়টার্স।
ব্রাজিল: গত বিশ্বকাপে জার্মানির কাছে লজ্জার হারের পর অনেকটাই পাল্টে গিয়েছে ব্রাজিল। যার অন্যতম প্রমাণ বিশ্বকাপের যোগ্যতা নির্ণায়ক পর্ব। নেমারকে সামনে রেখে ইতিমধ্যেই স্বপ্ন দেখা শুরু করে দিয়েছে সেলেকাওরা। তিতের কোচিংয়ে সেই স্বপ্নকে বাস্তব রূপ দিতে তৈরি মার্সেলো, থিয়েগো সিলভা, ফার্নান্দিনহোরা। ছবি: রয়টার্স।
জার্মানি: গত বারের চ্যাম্পিয়ানরা এ বারেও ট্রফি জেতার অন্যতম দাবিদার। জোয়াকিম লোর দলের প্রধান শক্তি তাঁদের ডিফেন্স। বোয়েতাং, হুমেলসদের টপকে গোল করাটা যথেষ্ট চ্যালেঞ্জিং। এ ছাড়া খেদিরা, ওজিল, টনি ক্রুসদের মাঝমাঠও অন্যতম সেরা। কনফেডারেশন কাপ জেতা জার্মানি কিন্তু টানা দু’বার বিশ্বকাপ জিততেই পারে। ছবি: এএফপি।
বেলজিয়াম: অ্যাজারদের এই প্রজন্মকে বেলজিয়ামের সোনার প্রজন্ম বলা হচ্ছে। কোনও দিন বিশ্বকাপ ফাইনালে না ওঠা দেশে এত প্রতিভা এক সঙ্গে কখনও আসেনি। এ বারে বিশ্বকাপে তাই মার্তিনেসের বেলজিয়ামকে অন্যতম ফেভারিট বলছেন অনেক ফুটবল পণ্ডিত। অ্যাজার ছাড়াও দলে রয়েছেন রোমেলু লুকাকু, কেভিন দ্য ব্রুইন, থিবো কুর্তোয়াদের মতো প্রতিভা। ছবি: রয়টার্স।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy