Advertisement
২৬ এপ্রিল ২০২৪
Bizzare

Sarah Baartman: মরেও রেহাই পায়নি শরীর, প্রদর্শিত হত স্তন থেকে জঙ্ঘা, ‘সভ্য’ দেশে এক ‘অসভ্য’ মেয়ের কথা

সারার জীবনকাহিনি প্রায়শই বর্ণবাদী ঔপনিবেশিক শোষণ এবং কৃষ্ণাঙ্গদের প্রতি ইউরোপীয়দের অমানবিক ব্যবহারের উদাহরণ হিসাবে বিবেচিত হয়।

নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতা শেষ আপডেট: ২৬ অগস্ট ২০২২ ০৮:৫৪
Share: Save:
০১ ১৯
সার্টজি বার্টম্যান ওরফে সারা বার্টম্যান। মনে করা হয় তিনিই পৃথিবীর প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ মহিলা যিনি মানব যৌন পাচারের শিকার হন। ১৭৮৯ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার ক্যামডেবুর কাছে একটি খোয়েখো উপজাতি পরিবারে জন্ম সারার।

সার্টজি বার্টম্যান ওরফে সারা বার্টম্যান। মনে করা হয় তিনিই পৃথিবীর প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ মহিলা যিনি মানব যৌন পাচারের শিকার হন। ১৭৮৯ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার ক্যামডেবুর কাছে একটি খোয়েখো উপজাতি পরিবারে জন্ম সারার।

০২ ১৯
সারা ইউরোপীয়দের যে খামার বাড়িতে বেড়ে ওঠেন সেখানে তিনি এবং তাঁর পরিবার পরিচারক হিসাবে কাজ করতেন। সারার যখন দু’বছর বয়স তখন তাঁর মা মারা যান। বাবাও ছিলেন এক জন পরিচারক। সারার অল্প বয়সে তিনিও মারা যান।

সারা ইউরোপীয়দের যে খামার বাড়িতে বেড়ে ওঠেন সেখানে তিনি এবং তাঁর পরিবার পরিচারক হিসাবে কাজ করতেন। সারার যখন দু’বছর বয়স তখন তাঁর মা মারা যান। বাবাও ছিলেন এক জন পরিচারক। সারার অল্প বয়সে তিনিও মারা যান।

০৩ ১৯
মাত্র ২৬ বছর বেঁচেছিলেন সারা। সারার জীবনকাহিনি প্রায়শই বর্ণবাদী ঔপনিবেশিক শোষণ এবং কৃষ্ণাঙ্গ মানুষের প্রতি অমানবিক আচরণের উদাহরণ হিসাবে বিবেচিত হয়। সারাকে নিয়ে ইউরোপীয়দের মাতামাতির কারণ ছিল তাঁর নিতম্বের অস্বাভাবিক আকার।

মাত্র ২৬ বছর বেঁচেছিলেন সারা। সারার জীবনকাহিনি প্রায়শই বর্ণবাদী ঔপনিবেশিক শোষণ এবং কৃষ্ণাঙ্গ মানুষের প্রতি অমানবিক আচরণের উদাহরণ হিসাবে বিবেচিত হয়। সারাকে নিয়ে ইউরোপীয়দের মাতামাতির কারণ ছিল তাঁর নিতম্বের অস্বাভাবিক আকার।

০৪ ১৯
খুব ছোটবেলায় সারাকে নিয়ে গিয়ে বিক্রি করে দেওয়া হয়। এর পর থেকে বহু বার ‘মালিক’ বদল হয় সারার।

খুব ছোটবেলায় সারাকে নিয়ে গিয়ে বিক্রি করে দেওয়া হয়। এর পর থেকে বহু বার ‘মালিক’ বদল হয় সারার।

০৫ ১৯
কিশোরী বয়সে তারই উপজাতির এক জনের সঙ্গে বিয়ে হয় সারার। স্বামী ছিলেন এক জন বাদ্যকার। বিয়ের পর এক সন্তানের জন্ম দেন সারা। তবে জন্মের পর পরই সেই সন্তান মারা যায়।

কিশোরী বয়সে তারই উপজাতির এক জনের সঙ্গে বিয়ে হয় সারার। স্বামী ছিলেন এক জন বাদ্যকার। বিয়ের পর এক সন্তানের জন্ম দেন সারা। তবে জন্মের পর পরই সেই সন্তান মারা যায়।

০৬ ১৯
সারার যখন ১৬ বছর বয়স, তখন তাঁর স্বামীকে ডাচ ঔপনিবেশিকরা হত্যা করেন। এর পরই তাঁকে পিটার উইলেম সিজার নামে এক ব্যবসায়ীর কাছে দাস হিসাবে বিক্রি করে দেওয়া হয়।

সারার যখন ১৬ বছর বয়স, তখন তাঁর স্বামীকে ডাচ ঔপনিবেশিকরা হত্যা করেন। এর পরই তাঁকে পিটার উইলেম সিজার নামে এক ব্যবসায়ীর কাছে দাস হিসাবে বিক্রি করে দেওয়া হয়।

০৭ ১৯
সারাকে প্রথমে কেপটাউনে নিয়ে যান সিজার। সেখানে সিজারের ভাই হেনড্রিকের বাড়িতে পরিচারিকা হিসাবে কাজ শুরু করেন সারা।

সারাকে প্রথমে কেপটাউনে নিয়ে যান সিজার। সেখানে সিজারের ভাই হেনড্রিকের বাড়িতে পরিচারিকা হিসাবে কাজ শুরু করেন সারা।

০৮ ১৯
১৮১০ সালের ২৯ অক্টোবর ২১ বছর বয়সি সারাকে উইলিয়াম ডানলপ নামে এক চিকিৎসকের কাছে যৌথ অংশীদারিত্বের শর্তে বিক্রি করে দেন সিজার এবং তাঁর ভাই। সারার সঙ্গে এই নিয়ে চুক্তি স্বাক্ষর করেন সিজার এবং ডানলপ। লেখাপড়া না শেখায়, কিছু না বুঝেই চুক্তি স্বাক্ষর করেন সারা।

১৮১০ সালের ২৯ অক্টোবর ২১ বছর বয়সি সারাকে উইলিয়াম ডানলপ নামে এক চিকিৎসকের কাছে যৌথ অংশীদারিত্বের শর্তে বিক্রি করে দেন সিজার এবং তাঁর ভাই। সারার সঙ্গে এই নিয়ে চুক্তি স্বাক্ষর করেন সিজার এবং ডানলপ। লেখাপড়া না শেখায়, কিছু না বুঝেই চুক্তি স্বাক্ষর করেন সারা।

০৯ ১৯
সেই সময়ে ব্রিটেনে দাসপ্রথা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। আইনি মারপ্যাঁচের হাত থেকে বাঁচতে সারাকে দিয়ে এই চুক্তি সই করানো হয়। চুক্তি অনুসারে সারাকে সিজার এব‌ং ডানলপের সঙ্গে ইংল্যান্ড এবং আয়ারল্যান্ডে ভ্রমণ করতে হবে। কাজ করতে হবে পরিচারিকা হিসাবে।

সেই সময়ে ব্রিটেনে দাসপ্রথা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। আইনি মারপ্যাঁচের হাত থেকে বাঁচতে সারাকে দিয়ে এই চুক্তি সই করানো হয়। চুক্তি অনুসারে সারাকে সিজার এব‌ং ডানলপের সঙ্গে ইংল্যান্ড এবং আয়ারল্যান্ডে ভ্রমণ করতে হবে। কাজ করতে হবে পরিচারিকা হিসাবে।

১০ ১৯
একই সঙ্গে এই চুক্তিতে এ-ও উল্লেখ ছিল যে, সিজার এবং ডানলপ চাইলে তাঁকে বিনোদনের উদ্দেশ্যে জনসমক্ষে প্রদর্শন করতে পারবেন। এই প্রদর্শনী থেকে আয়ের একটি অংশ পাবেন সারা। পাঁচ বছর পর তিনি চাইলে দক্ষিণ আফ্রিকায় ফিরে যেতে পারেন বলেও এই চুক্তিতে উল্লেখ করা হয়।

একই সঙ্গে এই চুক্তিতে এ-ও উল্লেখ ছিল যে, সিজার এবং ডানলপ চাইলে তাঁকে বিনোদনের উদ্দেশ্যে জনসমক্ষে প্রদর্শন করতে পারবেন। এই প্রদর্শনী থেকে আয়ের একটি অংশ পাবেন সারা। পাঁচ বছর পর তিনি চাইলে দক্ষিণ আফ্রিকায় ফিরে যেতে পারেন বলেও এই চুক্তিতে উল্লেখ করা হয়।

১১ ১৯
এই চুক্তির কোনও শর্তই মেনে চলা হয়নি। মৃত্যুর আগে পর্যন্ত সারা তাঁর দাসত্ব জীবন কাটিয়ে উঠতে পারেননি।

এই চুক্তির কোনও শর্তই মেনে চলা হয়নি। মৃত্যুর আগে পর্যন্ত সারা তাঁর দাসত্ব জীবন কাটিয়ে উঠতে পারেননি।

১২ ১৯
১৮১০ সালে ২৪ নভেম্বর লন্ডনের ইজিপ্টিয়ান হলে পিকাডেলি সার্কাসে সারাকে প্রথম জনসমক্ষে নিয়ে আসা হয়। পিকাডেলি সার্কাসের সঙ্গে টাকার বিনিময়ে চুক্তি করেন সিজার এবং ডানলপ। সারার নিতম্বের কথা বলে দর্শক টানার চেষ্টা করেছিলেন সার্কাস কর্তৃপক্ষ।

১৮১০ সালে ২৪ নভেম্বর লন্ডনের ইজিপ্টিয়ান হলে পিকাডেলি সার্কাসে সারাকে প্রথম জনসমক্ষে নিয়ে আসা হয়। পিকাডেলি সার্কাসের সঙ্গে টাকার বিনিময়ে চুক্তি করেন সিজার এবং ডানলপ। সারার নিতম্বের কথা বলে দর্শক টানার চেষ্টা করেছিলেন সার্কাস কর্তৃপক্ষ।

১৩ ১৯
জনসমক্ষে সারার প্রতি সিজার এবং ডানলপের অমানবিক ব্যবহার শীঘ্রই ইংল্যান্ডের সাধারণ মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। সারাকে তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোর করে ধরে রাখার অভিযোগ আনা হয় সিজার এবং ডানলপের বিরুদ্ধে। আদালতে সারার সম্মতি নিয়ে করা চুক্তিপত্র বিচারকের কাছে তুলে ধরেন সিজার এবং ডানলপ। সবাইকে চমকে দিয়ে সারাও আদালতে জানান, তাঁর সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করছেন না তাঁর ‘মালিক’রা। যদিও এর নেপথ্যে হুমকির অবদান ছিল বলেও অনেকে মনে করেন। সিজার এবং ডানলপকে সসম্মানে মুক্তি দেয় আদালত।

জনসমক্ষে সারার প্রতি সিজার এবং ডানলপের অমানবিক ব্যবহার শীঘ্রই ইংল্যান্ডের সাধারণ মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। সারাকে তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোর করে ধরে রাখার অভিযোগ আনা হয় সিজার এবং ডানলপের বিরুদ্ধে। আদালতে সারার সম্মতি নিয়ে করা চুক্তিপত্র বিচারকের কাছে তুলে ধরেন সিজার এবং ডানলপ। সবাইকে চমকে দিয়ে সারাও আদালতে জানান, তাঁর সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করছেন না তাঁর ‘মালিক’রা। যদিও এর নেপথ্যে হুমকির অবদান ছিল বলেও অনেকে মনে করেন। সিজার এবং ডানলপকে সসম্মানে মুক্তি দেয় আদালত।

১৪ ১৯
আদালতের বিচার প্রক্রিয়া এতটাই চর্চার বিষয় হয়ে উঠেছিল যে, সিজার এবং ডানলপের মুক্তির পর তাঁদের আয়োজিত প্রদর্শনীতে ‘অসভ্য’ সারাকে দেখতে উপচে পড়া ভিড় করতে শুরু করেন ‘সভ্য’ ইউরোপীয়রা। ১৮১২ সালে সারাকে নিয়ে ইংল্যান্ডের বিভিন্ন প্রান্তে প্রদর্শনী করা হয়। পরে আয়ারল্যান্ডের লিমেরিক সফরেও নিয়ে যাওয়া হয় সারাকে।

আদালতের বিচার প্রক্রিয়া এতটাই চর্চার বিষয় হয়ে উঠেছিল যে, সিজার এবং ডানলপের মুক্তির পর তাঁদের আয়োজিত প্রদর্শনীতে ‘অসভ্য’ সারাকে দেখতে উপচে পড়া ভিড় করতে শুরু করেন ‘সভ্য’ ইউরোপীয়রা। ১৮১২ সালে সারাকে নিয়ে ইংল্যান্ডের বিভিন্ন প্রান্তে প্রদর্শনী করা হয়। পরে আয়ারল্যান্ডের লিমেরিক সফরেও নিয়ে যাওয়া হয় সারাকে।

১৫ ১৯
উপহাস করে ইউরোপীয়রা তাঁর নাম দেন ‘হটেনটট ভেনাস’। রোমের প্রেম এবং উর্বরতার দেবী ‘ভেনাস’-কে কখনও কখনও শিল্প ও সাংস্কৃতিক নৃবিজ্ঞানে নারীদেহ বোঝাতে ব্যবহার করা হয়। খোয়েখো উপজাতির মানুষদের তাচ্ছিল্য করতে ‘হটেনটট’ শব্দটি ব্যবহৃত হত।

উপহাস করে ইউরোপীয়রা তাঁর নাম দেন ‘হটেনটট ভেনাস’। রোমের প্রেম এবং উর্বরতার দেবী ‘ভেনাস’-কে কখনও কখনও শিল্প ও সাংস্কৃতিক নৃবিজ্ঞানে নারীদেহ বোঝাতে ব্যবহার করা হয়। খোয়েখো উপজাতির মানুষদের তাচ্ছিল্য করতে ‘হটেনটট’ শব্দটি ব্যবহৃত হত।

১৬ ১৯
প্রায় চার বছর ইংল্যান্ডে রাখা হয় সারাকে। ১৮১৪ সালের সেপ্টেম্বরে সারাকে ফ্রান্সে নিয়ে যাওয়া হয় এবং মোটা টাকায় বিক্রি করে দেওয়া হয় এস রেউক্স নামে এক ব্যক্তির কাছে। রেউক্সের প্রধান কাজ ছিল জন্তু-জানোয়ারদের নিয়ে শহরে শহরে প্রদর্শনী করা।

প্রায় চার বছর ইংল্যান্ডে রাখা হয় সারাকে। ১৮১৪ সালের সেপ্টেম্বরে সারাকে ফ্রান্সে নিয়ে যাওয়া হয় এবং মোটা টাকায় বিক্রি করে দেওয়া হয় এস রেউক্স নামে এক ব্যক্তির কাছে। রেউক্সের প্রধান কাজ ছিল জন্তু-জানোয়ারদের নিয়ে শহরে শহরে প্রদর্শনী করা।

১৭ ১৯
প্যারিস এবং আশপাশের এলাকাগুলিতে মানুষের বিনোদনের জন্য সারাকে ব্যবহার করতে বিভিন্ন প্রদর্শনীর আয়োজন করেন রেউক্স। এমনকি, কেউ চাইলে রেউক্সের অনুমতিতে বেশি টাকা দিয়ে সারাকে যৌন নিপীড়নও করতে পারত। সারাকে কাজে লাগিয়ে সেই সময়ে প্রচুর অর্থ উপার্জন করেন রেউক্স।

প্যারিস এবং আশপাশের এলাকাগুলিতে মানুষের বিনোদনের জন্য সারাকে ব্যবহার করতে বিভিন্ন প্রদর্শনীর আয়োজন করেন রেউক্স। এমনকি, কেউ চাইলে রেউক্সের অনুমতিতে বেশি টাকা দিয়ে সারাকে যৌন নিপীড়নও করতে পারত। সারাকে কাজে লাগিয়ে সেই সময়ে প্রচুর অর্থ উপার্জন করেন রেউক্স।

১৮ ১৯
১৮১৫ সালের ২৯ ডিসেম্বর প্যারিসে থাকাকালীনই অজানা কারণে মারা যান সারা। মৃত্যুর সময় তাঁর বয়স ছিল ২৬ বছর। অনেকে মনে করেন সিফিলিসে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছিলেন। সারার মৃত্যুর পরেও, প্যারিসের একটি জাদুঘরে তাঁর শরীরের বিভিন্ন অংশ প্রদর্শনীর জন্য রেখে দেওয়া হয়। এর মধ্যে ছিল তাঁর স্তন এবং জঙ্ঘাও। ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত তাঁর শরীরের বেশ কিছু অংশ জাদুঘরে প্রদর্শনীর জন্য ব্যবহার করা হয়েছে।

১৮১৫ সালের ২৯ ডিসেম্বর প্যারিসে থাকাকালীনই অজানা কারণে মারা যান সারা। মৃত্যুর সময় তাঁর বয়স ছিল ২৬ বছর। অনেকে মনে করেন সিফিলিসে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছিলেন। সারার মৃত্যুর পরেও, প্যারিসের একটি জাদুঘরে তাঁর শরীরের বিভিন্ন অংশ প্রদর্শনীর জন্য রেখে দেওয়া হয়। এর মধ্যে ছিল তাঁর স্তন এবং জঙ্ঘাও। ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত তাঁর শরীরের বেশ কিছু অংশ জাদুঘরে প্রদর্শনীর জন্য ব্যবহার করা হয়েছে।

১৯ ১৯
১৯৯৪ সালে সারার দেহাবশেষ দক্ষিণ আফ্রিকায় ফেরত দেওয়ার অনুরোধ করেন সেখানকার প্রেসিডেন্ট নেলসন ম্যান্ডেলা । ২০০২-এর  ৬ মার্চ সারার দেহাবশেষ ফিরিয়ে দেওয়া হয় এবং পূর্ব কেপ প্রদেশের হ্যাঙ্কিতে তাঁর কঙ্কাল সমাহিত করা হয়।

১৯৯৪ সালে সারার দেহাবশেষ দক্ষিণ আফ্রিকায় ফেরত দেওয়ার অনুরোধ করেন সেখানকার প্রেসিডেন্ট নেলসন ম্যান্ডেলা । ২০০২-এর ৬ মার্চ সারার দেহাবশেষ ফিরিয়ে দেওয়া হয় এবং পূর্ব কেপ প্রদেশের হ্যাঙ্কিতে তাঁর কঙ্কাল সমাহিত করা হয়।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE