কেউ যে ‘জাতিস্মর’ হতে পারেন, সে কথা অনেকে বিশ্বাস করেন। পুনর্জন্মে বিশ্বাসী অনেক মানুষকেই আশপাশে দেখতে পাওয়া যায়। আবার অনেকে বিষয়টিকে স্রেফ বুজরুকি বলে উড়িয়ে দেন। তবে ‘জাতিস্মর’-এর প্রমাণ বিভিন্ন সময়ে একাধিক দেশে দেখতে পাওয়া গিয়েছে। যদিও এই ‘পুনর্জন্মের’ কোনও বৈজ্ঞানিক প্রমাণ এখনও অবধি পাওয়া যায়নি।
ছোট্ট তোরনের এ-ও দাবি ছিল, সুরেশকে ১৯৮৩ সালের ২৮ অগস্ট, অর্থাৎ তোরনের জন্মের মাস চারেক আগে খুন করা হয়। বাবা মহাবীর প্রসাদ ও মা শান্তিকে তোরন নাকি জানিয়েছিল, ১৯৮৩ সালের ২৮ অগস্টের রাতে সুরেশ গাড়ি চেপে বাড়ি ফিরছিলেন। বাড়ির সামনে পৌঁছোনোর পরেই তাঁর মাথায় গুলি করে পালায় আততায়ীরা। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তাঁর।
তোরন নাকি আরও বলেন, ‘‘আমার পরিবারকে বলুন যাতে আমার সন্তান এবং স্ত্রীর যত্ন নেয়। আমি এখানে খাবার খাচ্ছি। কিন্তু ওরা কী অবস্থায় রয়েছে আমি জানি না।’’ বার বার তোরনের সেই সব কথায় উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে মহাবীরের পরিবার। তোরনের কথামতো আগরার সেই জায়গায় গিয়ে সুরেশ বর্মার খোঁজখবর করতে গিয়ে থ হয়ে যান বালকের দাদা অশোক সিংহ।
এখন তোরন কোথায় আছেন, কী করেন, তা সঠিক ভাবে জানা যায় না। যদিও অনেকে বলেন, বর্তমানে ৪২ বছর বয়সি তোরন যোগব্যায়াম নিয়ে পড়াশোনা করেছেন। এখন এক জন সহকারী অধ্যাপক তিনি। বারাণসীতে থাকেন। তবে ভারতীয়দের কাছে রহস্য হয়েই থেকে গিয়েছেন তোরন। উল্লেখ্য, ২০২৪ সালে একটি পডকাস্টে এসে নিজেকে তোরন বলে পরিচয় দিয়েছিলেন এক যুবক।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy