শুষ্ক জনবিরল মরুভূমিতে ফুলের গালিচা বোনার প্রস্তুতি প্রকৃতি শুরু করে দিয়েছে এ বছরও। ২০২২ সালে শেষ বারের মতো আটাকামার শুষ্ক দেহ ঢেকে গিয়েছিল রঙিন ফুলের চাদরে। তার তিন বছর পর আবার ফুলের জলসা বসতে চলেছে। আটাকামা মরুভূমিতে সাধারণত প্রতি পাঁচ থেকে সাত বছর অন্তর, সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বরের মধ্যে (তখন চিলিতে বসন্তকাল) বড় বড় ফুল ফোটে।
আটাকামা মরুভূমিকে বিশ্বের শুষ্কতম মরুভূমি বলে মনে করা হয়। কারণ এর পূর্ব দিকে বাতাস প্রবেশের পথে ঢাল হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে আন্দিজ় পর্বতমালা। সুউচ্চ পর্বতমালা মরুভূমির দু’পাশ থেকে ভেসে আসা বায়ু এবং তার সঙ্গে ভেসে আসা মেঘ আটকে দেয়। ফলে এখানে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ শূন্যের কোঠায় নেমে আসে মাঝেমধ্যেই। মরু অঞ্চলটিতে বছরে গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ মাত্র ১৫ মিলিমিটার।
সমুদ্রের জলের গতিবিধির দিকে যাঁরা নজর রাখেন, তাঁরা ছাড়া এল নিনোকে হয়তো অনেকেই চেনেন না। এটি একটি উষ্ণ সামুদ্রিক স্রোত, যার প্রভাব পড়ে বিভিন্ন দেশের আবহাওয়ায়। পূর্ব প্রশান্ত মহাসাগরে দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশের পশ্চিম উপকূল ঘেঁষে পেরু, একুয়াদোর বরাবর কোনও কোনও বছর ডিসেম্বর মাস নাগাদ এক প্রকার দক্ষিণমুখী উষ্ণ স্রোতের সৃষ্টি হয়। এরই নাম এল নিনো।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy