সোনাকে সব সময়ই নিরাপদ বিনিয়োগ বলে ধরা হয়। সোনা দেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। দেশের মুদ্রার দর নিয়ন্ত্রণেও সোনার ভূমিকা রয়েছে। তাই বিশ্ববাজারে বাড়ছে সোনার চাহিদা ও দাম। কোনও দেশে যখন অর্থনৈতিক দিক থেকে টালমাটাল পরিস্থিতি তৈরি হয়, তখন সেই পরিস্থিতি বদলে দেয় জমিয়ে রাখা সোনা।
মুদ্রার মান স্থিতিশীল রাখতে এবং আর্থিক সঙ্কটের মোকাবিলা করতে ১৯৩৪ সালে আমেরিকায় ‘গোল্ড রিজ়ার্ভ অ্যাক্ট’ জারি করা হয়। এর ফলে সাধারণ মানুষকে বাধ্য করা হয় তাদের সোনা কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক বা সরকারের কাছে জমা দিতে। পাশাপাশি সে দেশে সোনা রফতানিও নিষিদ্ধ ছিল। যদিও ১৯৭৪ সালের পর এই আইন অনেকটাই শিথিল করে দেওয়া হয়।
সোনা জমানোর নিরিখে ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের তালিকায় চতুর্থ স্থানে রয়েছে ফ্রান্স। ২০২৫ সালের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিক অনুযায়ী ফ্রান্সের কাছে সোনা রয়েছে ২,৪৩৭ মেট্রিক টন। ২০০২ সালে তাদের মজুত সোনার পরিমাণ ৩,০০০ মেট্রিক টনের বেশি ছিল। ২০১২ সালে সেটি ২,৪৩৫.৩৮ মেট্রিক টনে নেমে আসে। বর্তমানে, ফ্রান্সের স্বর্ণভান্ডার স্থিতিশীল অবস্থায় রয়েছে।
ভারতের পর অষ্টম স্থানে রয়েছে জাপান। যদিও দু’বছর আগে পর্যন্তও ভারতের আগে স্থান ছিল জাপানের। তবে, ২০২৪ সালে সারা বিশ্বের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কগুলি যে পরিমাণ সোনা কিনেছিল তার ৪৮ শতাংশই ছিল ভারতীয় কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের। তাই জাপানের স্থান শেষ বছর থেকেই অষ্টমে চলে যায়। ২০২৫ সালের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিক রিপোর্ট অনুযায়ী জাপানের কাছে ৮৪৫.৯৭ মেট্রিক টন সোনা রয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy