আসলে পরাগ তাঁর সঙ্গে সমস্বরে উচ্চারিত হওয়া বাকি তিন খ্যাতনামী সত্য, সুন্দর বা ইন্দ্রার মতো পরিচিত নন। বিশ্বখ্যাত আন্তর্জাতিক সংস্থার হাল যখন এঁরা ধরেছিলেন, তখন এঁদের কার্যকলাপ সম্পর্কে অবহিত হয়ে গিয়েছেন অনেকেই। পরাগ সে দিক থেকে সামান্য পিছিয়ে। একটি জনপ্রিয় ইন্টারনেট তথ্যভান্ডারে পরাগের কথা কিছুটা বিস্তারিত ভাবে লেখা হয়েছে তাঁর সিইও হওয়ার ঘণ্টা কয়েক পরে। তবে সেখানে এখনও তাঁর জন্মদিনের তথ্যই নেই।
জ্যাক জানিয়েছেন, টুইটার ছেড়ে যাওয়ার দুঃখ থাকলেও তিনি এটা ভেবে খুশি যে পরাগ টুইটারের দায়িত্ব নিচ্ছেন। জ্যাক স্পষ্টতই লিখেছেন, ‘বিগত বেশ কিছু দিন ধরেই পরাগ আমার অন্যতম পছন্দের সহকর্মী। সাম্প্রতিককালে পরাগ এমন বহু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, যা সংস্থাকে ঘুরে দাঁড়াতে সাহায্য করেছে। উনি এই সংস্থাটিকে বোঝেন। এই সংস্থার প্রয়োজনগুলোও বোঝেন। ওঁর বড়গুণ, উনি কৌতূহলী, যুক্তিবিদ, সৃষ্টিশীল, আত্মসচেতন এবং একইসঙ্গে বিনয়ী। নতুন সিইও-র উপর আমার পূর্ণ আস্থা রয়েছে।’
টুইটটি ২০১০ সালের ডিসেম্বর মাসে করেছিলেন পরাগ। তখন অবশ্য তিনি স্ট্যানফোর্ডের ছাত্র। টুইটারে যোগ দেননি। তবু সেই টুইটকে সামনে এনেই শুরু হয়েছে পরাগের সমালোচনা। অনেকে বলছেন, এমন মনোভাব নিয়ে ভারতীয় পরাগ বিভিন্ন দেশের মানুষকে নিয়ে তৈরি একটি আন্তর্জাতিক সংস্থার নেতৃত্ব দেবেন কী করে! এমনকি ওই টুইটের প্রসঙ্গ টেনে পরাগের ইস্তফাও চেয়েছেন কেউ কেউ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy