ধোনিদের সঙ্গে যেন আমিও মাঠে নামব!
ধোনির সঙ্গে লড়াইয়ের ক্ষেত্রে কোথায় যেন একটা মিল পাই নিজের জীবনের। একটা নিম্ন মধ্যবিত্ত বাড়ির ছেলে নিজেকে ছাপিয়ে যেতে যেতে কোন উচ্চতায় উঠেছে! এখনও ওর লড়াইটা প্রতিদিনের। এই ম্যাচটা নিয়ে আমি যথেষ্ট আশাবাদী। কারণ, ধোনির থেকে আত্মবিশ্বাসী ক্যাপ্টেন আমি আর দেখিনি। কোনও অবস্থায় ও পালিয়ে যায় না। এর আগে ও আমাদের দেশকে বিশ্বকাপ এনে দিয়েছে। আসলে, আমি তো অনাথ আশ্রমে থেকে বড় হয়েছি, তাই জানি, নিজের ভিতরের স্পিরিটটা দিনের শেষে নিজেকেই জাগিয়ে রাখতে হয়। ভিতরের শক্তির উপরেই চিরকাল বিশ্বাস করে এসেছি।
বাড়িতে বসেই খেলা দেখব। বন্ধুবান্ধবদের ডেকে নিতে পারি। তবে আমার কোনও তুকতাক নেই। এমন নয় যে যেখানে বসে খেলা দেখা শুরু করেছি, সেখানেই বসে থাকব বা অন্য কোনও কিছু করব। একটা গোপন কথা বলি... আমার স্বপ্নের কথা! আমমি কপিল দেবের এমন ভক্ত ছিলাম যে মনে হত, কপিল আমায় বল করা শেখাচ্ছেন।
হাওড়ার উলুবেড়িয়ায় থাকতাম। খোলা মাঠে-খোলা আকাশের নীচে দিন কাটত। যেখানেই হাতের সামনে ইটের টুকরো পেতাম হাত ঘুরিয়ে বল করতাম! এখন যখন মহম্মদ সামি বল হাতে দৌড়য়, মনে হয় যেন আমিই দৌড়চ্ছি। এ বারেও ভারতের সঙ্গে পাকিস্তান আর বাংলাদেশ ম্যাচ দেখেছি। সেমিফাইনাল দেখছিই। জানি, আমাদের টিমকে ফাইনালেও দেখব!
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy