চাঁদে নামতে চলেছে চন্দ্রযানের ল্যান্ডার বিক্রম। গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ।
চাঁদের মাটিতে বিক্রম নামার পর ইসরোর তরফে টুইট করা হয়েছে। চন্দ্রযান-৩-এর বয়ানে ইসরোর সেই টুইটে লেখা হয়েছে, ‘‘ভারত, আমি আমার গন্তব্যে পৌঁছে গিয়েছি।’’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘টিম চন্দ্রযানকে, বিজ্ঞানীদের আমার শুভেচ্ছা। তাঁরা এই মুহূর্তটির জন্য বছরের পর বছর ধরে পরিশ্রম করেছেন। ১৪০ কোটি দেশবাসীকে শুভেচ্ছা। ভারতের উদীয়মান ভাগ্যের আহ্বান এই মুহূর্তে। অমৃতকালের আহ্বান। অন্তরীক্ষে নতুন ভারতের উদয়। আমি এখন দক্ষিণ আফ্রিকায়। দেশবাসীর সঙ্গে সঙ্গে আমার মনও এখানেই ছিল।’’
ইতিহাসের সাক্ষী থাাকলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। চাঁদে বিক্রম পা রাখার পর জাতীয় পতাকা নাড়িয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন তিনি। তার পর ভাষণ দিতে শুরু করেন।
চাঁদের মাটিতে পা রাখল ল্যান্ডার বিক্রম। তৈরি হল ইতিহাস। ইসরোর অফিসে খুশির জোয়ার।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ব্রিক্স সম্মেলনে যোগ দিতে দক্ষিণ আফ্রিকায় গিয়েছেন। বুধবার সেখান থেকেই তিনি বিক্রমের অবতরণ প্রত্যক্ষ করছেন। বিজ্ঞানীদের উৎসাহ দিতে ইসরোর সরাসরি সম্প্রচারে যোগ দিয়েছেন তিনি।
৩০ কিলোমিটার থেকে বিক্রমের উচ্চতা কমিয়ে প্রথমে ৭ কিলোমিটারে আনা হবে। এই পর্যায়টিকে রাফ ব্রেকিং বলা হচ্ছে।
অবতরণ শুরুর সঙ্গে সঙ্গে বিক্রমের গতি ১,১৫০ মিটার প্রতি সেকেন্ডে কমিয়ে আনা হয়েছে। বাকি আর ২১ কিলোমিটার।
বিকেল ৫টা ২০ মিনিট থেকে বিক্রমের অবতরণের সরাসরি সম্প্রচার শুরু করেছে ইসরো।
ল্যান্ডার বিক্রমের অবতরণ শুরু হল। ঘড়ি ধরে ৫টা ৪৫ মিনিটে অবতরণ প্রক্রিয়া শুরু করলেন বিজ্ঞানীরা। অবতরণ শুরুর সঙ্গে সঙ্গে ইসরোর অফিসে হাততালি দিয়ে ওঠেন সকলে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ব্রিক্স সম্মেলনে যোগ দিতে দক্ষিণ আফ্রিকায় গিয়েছেন। বুধবার সেখান থেকেই তিনি বিক্রমের অবতরণ প্রত্যক্ষ করবেন। ইসরোর সরাসরি সম্প্রচারে চোখ রাখবেন মোদী।
চন্দ্রযান-৩-এর সাফল্য কামনা করছে গোটা দেশ। বুধবার সকাল থেকে দেশের নানা প্রান্তে এই অভিযানের সাফল্য কামনা করে যাগযজ্ঞ হয়েছে। কেউ নমাজ পড়ছেন, কেউ বিশেষ পুজোর আয়োজন করেছেন। প্রার্থনা একটাই, চার বছর আগের ব্যর্থতার গ্লানি এ বার যেন মুছে যায়।
বিকেল ৫টা ২০ মিনিট থেকে বিক্রমের অবতরণের সরাসরি সম্প্রচার শুরু করেছে ইসরো।
৩০ কিলোমিটার উচ্চতা থেকে চাঁদের মাটিতে নামতে ১৯ মিনিট সময় লাগবে বিক্রমের। এই ১৯ মিনিটে ধাপে ধাপে তার গতি এবং উচ্চতা কমানো হবে। একই সঙ্গে কাজ করবে একাধিক ক্যামেরা এবং সেন্সর। ঠিক সন্ধ্যা ৬টা ৪ মিনিটে চাঁদের মাটিতে পা রাখবে ল্যান্ডারটি।
ইসরোর তৈরি চন্দ্রযান-৩-এর ল্যান্ডার বিক্রম চাঁদের মাটি থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থান করছে। ধীরে ধীরে তা নীচের দিকে নামবে। স্বয়ংক্রিয় ভাবে কাজ করবে ল্যান্ডারের মধ্যেকার যন্ত্রপাতিগুলি। চাঁদের মাটিতে খানাখন্দ, পাথর ইত্যাদি এড়িয়ে অবতরণের নিরাপদ স্থান খুঁজবে বিক্রমের ক্যামেরা এবং সেন্সর। তার পর যথাস্থানে পাখির পালকের মতো অবতরণ করবে (সফ্ট ল্যান্ডিং)।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy