বিজ্ঞানীরা আদর করে নাম দিয়েছিলেন ‘লাভজয়’। বাংলা করলে দাঁড়ায় ‘প্রেমানন্দ’। এই ধূমকেতু এখম পাগল করে দিচ্ছে মহাবিশ্বে প্রাণ খুঁজে ফেরা বিজ্ঞানীদের।
এই ধূমকেতুতে খোঁজ মিলেছে ২১ রকমের জৈব রাসায়নিকের, যার মধ্যে আছে ইথাইল অ্যালকোহল আর গ্লাইকোঅ্যালডিহাইড। সোজা কথায় মদ আর চিনি। এই দুই জটিল জৈব যৌগের ভূমিকা প্রাণ সৃষ্টির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
কতটা গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার, জানতে ক্লিক করুন...
ধূমকেতুতে অ্যালকোহল আর চিনি, ‘প্রাণ’ চঞ্চল বিজ্ঞানীদের
এ তো গেল এক দিক। অন্য কোথাও অন্য কোনওখানে প্রাণ খুঁজে চলার নেশায় বুঁদ যাঁরা, তাঁরা নতুন খোরাক পেলেন! কিন্তু অন্য নেশার স্বপ্নকেও রঙিন করার মতো উপাদান আছে এই গবেষণাপত্রে। সুরার প্রেমানন্দে ডুব দিয়ে যাঁদের সুখ, তাঁরা শুনলে চোখ কপালে উঠবে। প্রতি সেকেন্ডে ৫০০ বোতলের মতো অ্যালকোহল মহাকাশে উগরে দেয় এই ধূমকেতু। ধরে বেঁধে রাখতে পারলে একটা ছোটখাটো ড্রিঙ্কার্স কলোনি করে তোলাই যায় ধূমকেতু লাভজয় বা প্রেমানন্দকে! নামে আর চরিত্রে এত মিল যে, বিজ্ঞানীরাও কি ভাবতে পেরেছিলেন?