Advertisement
২০ এপ্রিল ২০২৪
ajay jadeja

মাধুরীর সঙ্গে সম্পর্ক মেনে নেয়নি পরিবার, বিখ্যাত রাজনীতিকের মেয়েকে বিয়ে করেন অজয় জাডেজা

কেরিয়ারের সেরা ফর্মে থাকার সময় অজয়ের সঙ্গে জড়িয়েছিল মাধুরী দীক্ষিতের নাম। একটি পত্রিকার ফোটোশ্যুট ঘিরে দু’জনের প্রেমের গুঞ্জন গুঞ্জরিত হয়। শোনা গিয়েছিল, অজয় জাডেজার খেলারও ভক্ত ‘ধক ধক গার্ল’। তার আগে অবশ্য অনিল কপূর, সঞ্জয় দত্তের সঙ্গেও মাধুরীর প্রেমের গুঞ্জন শোনা গিয়েছিল।

নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ১৮ নভেম্বর ২০২০ ১৫:২১
Share: Save:
০১ ২০
নওয়ানগরের রাজবংশে জন্ম। ভারতে ক্রিকেটের গোড়াপত্তনকারী দুই রথী মহারথী রঞ্জিৎ সিংহ এবং দলীপ সিংহের পরিবারের সঙ্গে তাঁদের রাজপরিবারের আত্মীয়তার সম্পর্ক। আভিজাত্য এবং ক্রিকেট, আজন্ম বহমান অজয় জাডেজার রক্তে।

নওয়ানগরের রাজবংশে জন্ম। ভারতে ক্রিকেটের গোড়াপত্তনকারী দুই রথী মহারথী রঞ্জিৎ সিংহ এবং দলীপ সিংহের পরিবারের সঙ্গে তাঁদের রাজপরিবারের আত্মীয়তার সম্পর্ক। আভিজাত্য এবং ক্রিকেট, আজন্ম বহমান অজয় জাডেজার রক্তে।

০২ ২০
গুজরাতের কচ্ছ প্রদেশে প্রাচীন দেশীয় রাজন্য স্টেট ছিল নওয়ানগর। সেখানে ১৫৪০ থেকে দেশের স্বাধীনতার বছর অর্থাৎ ১৯৪৮ অবধি, শাসনের দায়িত্বে ছিল জাডেজা বংশ। সেই বংশের উত্তর-শাখাতে জন্ম অজয় জাডেজার, ১৯৭১-এর ১ ফেব্রুয়ারি।

গুজরাতের কচ্ছ প্রদেশে প্রাচীন দেশীয় রাজন্য স্টেট ছিল নওয়ানগর। সেখানে ১৫৪০ থেকে দেশের স্বাধীনতার বছর অর্থাৎ ১৯৪৮ অবধি, শাসনের দায়িত্বে ছিল জাডেজা বংশ। সেই বংশের উত্তর-শাখাতে জন্ম অজয় জাডেজার, ১৯৭১-এর ১ ফেব্রুয়ারি।

০৩ ২০
জাতীয় দলে জাডেজার অভিষেক ১৯৯২ সালে। সে বছরের ফেব্রুয়ারিতে জাডেজা প্রথম ওয়ান ডে খেলেন শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে। কয়েক মাস পরে নভেম্বরে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে টেস্ট অভিষেক।

জাতীয় দলে জাডেজার অভিষেক ১৯৯২ সালে। সে বছরের ফেব্রুয়ারিতে জাডেজা প্রথম ওয়ান ডে খেলেন শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে। কয়েক মাস পরে নভেম্বরে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে টেস্ট অভিষেক।

০৪ ২০
ব্যাটিং ও বোলিংয়ের পাশাপাশি জাডেজার দুরন্ত ফিল্ডিং ছিল জাতীয় দলের সম্পদ। নিজের সময়ে বিশ্বের সেরা ফিল্ডারদের মধ্যে তিনি ছিলেন অন্যতম। ১৯৯৬ বিশ্বকাপে কোয়ার্টার ফাইনালে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৫ বলে জাডেজার ৪৫ রানের ইনিংস এখনও চোখে লেগে আছে দর্শকদের।

ব্যাটিং ও বোলিংয়ের পাশাপাশি জাডেজার দুরন্ত ফিল্ডিং ছিল জাতীয় দলের সম্পদ। নিজের সময়ে বিশ্বের সেরা ফিল্ডারদের মধ্যে তিনি ছিলেন অন্যতম। ১৯৯৬ বিশ্বকাপে কোয়ার্টার ফাইনালে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৫ বলে জাডেজার ৪৫ রানের ইনিংস এখনও চোখে লেগে আছে দর্শকদের।

০৫ ২০
শারজায় ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ওয়ান ডে ম্যাচে ১ ওভারে ৩ রানের বিনিময়ে ৩ উইকেটও জাডেজার ক্রিকেটারজীবনের স্মরণীয় স্পেল। নয়ের দশকে বিগ হিটার হিসেবেও তিনি ছিলেন প্রথম সারিতে।

শারজায় ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ওয়ান ডে ম্যাচে ১ ওভারে ৩ রানের বিনিময়ে ৩ উইকেটও জাডেজার ক্রিকেটারজীবনের স্মরণীয় স্পেল। নয়ের দশকে বিগ হিটার হিসেবেও তিনি ছিলেন প্রথম সারিতে।

০৬ ২০
জাডেজার ক্রিকেট জীবন সংক্ষিপ্ত হয়ে যায় নিষেধাজ্ঞার কোপে। ম্যাচ গড়াপেটার অভিযোগে অভিযুক্ত ভারতীয় ক্রিকেটারদের মধ্যে তিনি ছিলেন অন্যতম। ২০০০ সালে ৫ বছরের জন্য তিনি নির্বাসিত হন সব ধরনের ক্রিকেট থেকে।

জাডেজার ক্রিকেট জীবন সংক্ষিপ্ত হয়ে যায় নিষেধাজ্ঞার কোপে। ম্যাচ গড়াপেটার অভিযোগে অভিযুক্ত ভারতীয় ক্রিকেটারদের মধ্যে তিনি ছিলেন অন্যতম। ২০০০ সালে ৫ বছরের জন্য তিনি নির্বাসিত হন সব ধরনের ক্রিকেট থেকে।

০৭ ২০
পরে ২০০৩ সালে দিল্লি হাইকোর্টের নির্দেশে অজয় জাডেজার উপর থেকে নিষেধাজ্ঞার কোপ উঠে যায়। ঘরোয়া এবং আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার অনুমতি পান তিনি। ২০০৩ সালে তিনি রনজি ম্যাচে খেলেনও।

পরে ২০০৩ সালে দিল্লি হাইকোর্টের নির্দেশে অজয় জাডেজার উপর থেকে নিষেধাজ্ঞার কোপ উঠে যায়। ঘরোয়া এবং আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার অনুমতি পান তিনি। ২০০৩ সালে তিনি রনজি ম্যাচে খেলেনও।

০৮ ২০
তবে জাতীয় দলের দরজা তাঁর জন্য আর খোলেনি। ২০০০ সালেই শেষ বারের মতো টেস্ট এবং ওয়ান ডে-তে খেলেছিলেন তিনি। শুরুর মতো তাঁর টেস্টে কেরিয়ার শেষও হয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধেই।

তবে জাতীয় দলের দরজা তাঁর জন্য আর খোলেনি। ২০০০ সালেই শেষ বারের মতো টেস্ট এবং ওয়ান ডে-তে খেলেছিলেন তিনি। শুরুর মতো তাঁর টেস্টে কেরিয়ার শেষও হয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধেই।

০৯ ২০
শেষ ওয়ান ডে তিনি খেলেছিলেন পাকিস্তানের বিরুদ্ধে। ২০০০ সালের ৩ জুন এশিয়া কাপের সেই ম্যাচে তিনি ৯৩ রান করেছিলেন। কিন্তু শেষ অবধি ভারত ওই ম্যাচে হেরে যায়।

শেষ ওয়ান ডে তিনি খেলেছিলেন পাকিস্তানের বিরুদ্ধে। ২০০০ সালের ৩ জুন এশিয়া কাপের সেই ম্যাচে তিনি ৯৩ রান করেছিলেন। কিন্তু শেষ অবধি ভারত ওই ম্যাচে হেরে যায়।

১০ ২০
৮ বছরের কেরিয়ারে ১৫ টেস্টে তাঁর মোট রান ৫৭৬। সর্বোচ্চ ৯৬। উইকেট পাননি একটিও। ১৯৬টি ওয়ান ডে ম্যাচে রান করেছেন ৫,৩৫৯। সর্বোচ্চ ১১৯। উইকেট নিয়েছেন ২০টি। ১৩টি ওয়ান ডে ম্যাচে তিনি ছিলেন ভারতের অধিনায়কও।

৮ বছরের কেরিয়ারে ১৫ টেস্টে তাঁর মোট রান ৫৭৬। সর্বোচ্চ ৯৬। উইকেট পাননি একটিও। ১৯৬টি ওয়ান ডে ম্যাচে রান করেছেন ৫,৩৫৯। সর্বোচ্চ ১১৯। উইকেট নিয়েছেন ২০টি। ১৩টি ওয়ান ডে ম্যাচে তিনি ছিলেন ভারতের অধিনায়কও।

১১ ২০
কেরিয়ারের সেরা ফর্মে থাকার সময় অজয়ের সঙ্গে জড়িয়েছিল মাধুরী দীক্ষিতের নাম। একটি পত্রিকার ফোটোশ্যুট ঘিরে দু’জনের প্রেমের গুঞ্জন গুঞ্জরিত হয়। শোনা গিয়েছিল, অজয় জাডেজার খেলারও ভক্ত ছিলেন ‘ধক ধক গার্ল’। তার আগে অবশ্য অনিল কপূর, সঞ্জয় দত্তের সঙ্গেও মাধুরীর প্রেমের গুঞ্জন শোনা গিয়েছিল।

কেরিয়ারের সেরা ফর্মে থাকার সময় অজয়ের সঙ্গে জড়িয়েছিল মাধুরী দীক্ষিতের নাম। একটি পত্রিকার ফোটোশ্যুট ঘিরে দু’জনের প্রেমের গুঞ্জন গুঞ্জরিত হয়। শোনা গিয়েছিল, অজয় জাডেজার খেলারও ভক্ত ছিলেন ‘ধক ধক গার্ল’। তার আগে অবশ্য অনিল কপূর, সঞ্জয় দত্তের সঙ্গেও মাধুরীর প্রেমের গুঞ্জন শোনা গিয়েছিল।

১২ ২০
জাডেজার অনুরোধে মাধুরী নাকি হিন্দি ছবিতে তাঁর অভিনয়েরও ব্যবস্থা করে দেন। কিন্তু সে সময় হঠাৎই জাডেজার ব্যাটে রানের খরা দেখা দেয়। কেরিয়ারের ব্যাডপ্যাচের মধ্যে জাডেজা আর বলিউড অভিযানে রাজি হননি। সে শখ অবশ্য পরে পূর্ণ করে নিয়েছিলেন তিনি।

জাডেজার অনুরোধে মাধুরী নাকি হিন্দি ছবিতে তাঁর অভিনয়েরও ব্যবস্থা করে দেন। কিন্তু সে সময় হঠাৎই জাডেজার ব্যাটে রানের খরা দেখা দেয়। কেরিয়ারের ব্যাডপ্যাচের মধ্যে জাডেজা আর বলিউড অভিযানে রাজি হননি। সে শখ অবশ্য পরে পূর্ণ করে নিয়েছিলেন তিনি।

১৩ ২০
কিন্তু জাডেজার পরিবারের সদস্যরা এই সম্পর্কের বিরুদ্ধে ছিলেন। সিনেমার নায়িকার সঙ্গে ছেলের সম্পর্ক নাকি কিছুতেই মেনে নিতে পারেননি তাঁরা। শোনা যায়, পারিবারিক আপত্তি ছাড়াও ক্রিকেট থেকে জাডেজার নির্বাসনের কোপেও ভেঙে যায় তাঁদের প্রেম।

কিন্তু জাডেজার পরিবারের সদস্যরা এই সম্পর্কের বিরুদ্ধে ছিলেন। সিনেমার নায়িকার সঙ্গে ছেলের সম্পর্ক নাকি কিছুতেই মেনে নিতে পারেননি তাঁরা। শোনা যায়, পারিবারিক আপত্তি ছাড়াও ক্রিকেট থেকে জাডেজার নির্বাসনের কোপেও ভেঙে যায় তাঁদের প্রেম।

১৪ ২০
নির্বাসনের মেয়াদ পেরিয়ে জাডেজা ধীরে ধীরে ফিরে আসেন জীবনের স্বাভাবিক ছন্দে। ২০০১ সালের ৩০ মার্চ তিনি বিয়ে করেন অদিতি জেটলিকে।

নির্বাসনের মেয়াদ পেরিয়ে জাডেজা ধীরে ধীরে ফিরে আসেন জীবনের স্বাভাবিক ছন্দে। ২০০১ সালের ৩০ মার্চ তিনি বিয়ে করেন অদিতি জেটলিকে।

১৫ ২০
ভরতনাট্যম শিল্পী অদিতি রাজনীতিক জয়া জেটলির মেয়ে। জয়ার বাবা অশোকও ছিলেন গুরুত্বপূর্ণ সরকারি পদে।

ভরতনাট্যম শিল্পী অদিতি রাজনীতিক জয়া জেটলির মেয়ে। জয়ার বাবা অশোকও ছিলেন গুরুত্বপূর্ণ সরকারি পদে।

১৬ ২০
দিল্লিতে স্কুলজীবন থেকেই বন্ধুত্ব অজয় এবং অদিতির। তবে তাঁদের সম্পর্কের মাঝে প্রেম বাসা বেঁধেছিল ১৯৯৯ সালে। দুই পরিবারেরও সম্মতি ছিল তাঁদের বিয়েতে।

দিল্লিতে স্কুলজীবন থেকেই বন্ধুত্ব অজয় এবং অদিতির। তবে তাঁদের সম্পর্কের মাঝে প্রেম বাসা বেঁধেছিল ১৯৯৯ সালে। দুই পরিবারেরও সম্মতি ছিল তাঁদের বিয়েতে।

১৭ ২০
জমকালো অনুষ্ঠানেই তাঁদের সাতপাকে বাঁধা পড়ার কথা ছিল। কিন্তু শেষ অবধি ‘অপারেশন ওয়েস্ট এন্ড’-এর জেরে ভেস্তে যায় সেই পরিকল্পনা। বিতর্কের ফাঁসে সমতা পার্টির প্রেসিডেন্টের পদ থেকে ইস্তফা দেন জয়া জেটলি।

জমকালো অনুষ্ঠানেই তাঁদের সাতপাকে বাঁধা পড়ার কথা ছিল। কিন্তু শেষ অবধি ‘অপারেশন ওয়েস্ট এন্ড’-এর জেরে ভেস্তে যায় সেই পরিকল্পনা। বিতর্কের ফাঁসে সমতা পার্টির প্রেসিডেন্টের পদ থেকে ইস্তফা দেন জয়া জেটলি।

১৮ ২০
শেষ অবধি ঘরোয়া অনুষ্ঠানে বিয়ে করেন অজয় এবং অদিতি। বিয়ের আগে থেকেই অজয়ের সংস্থায় কাজ করতেন অদিতি। পাশাপাশি তিনি একজন দক্ষ ভরতনাট্যম শিল্পীও। প্রশিক্ষণ নিয়েছেন প্রখ্যাত শিল্পী লীলা স্যামসনের কাছে।

শেষ অবধি ঘরোয়া অনুষ্ঠানে বিয়ে করেন অজয় এবং অদিতি। বিয়ের আগে থেকেই অজয়ের সংস্থায় কাজ করতেন অদিতি। পাশাপাশি তিনি একজন দক্ষ ভরতনাট্যম শিল্পীও। প্রশিক্ষণ নিয়েছেন প্রখ্যাত শিল্পী লীলা স্যামসনের কাছে।

১৯ ২০
ছেলে আইমান এবং মেয়ে আমীরাকে নিয়ে অজয়-অদিতির সংসার এখন ভরপুর। ক্রিকেটার পরবর্তী জীবনে জাডেজা এখন ধারাভাষ্যকার। এ ছাড়াও ক্রিকেট সংক্রান্ত শোয়ের সঞ্চালক এবং বিশ্লেষক হিসেবেও দেখা গিয়েছে তাঁকে। ২০১৫ সালে কিছু দিন দিল্লি ক্রিকেট দলের প্রশিক্ষক ছিলেন। পরে সেই দায়িত্ব ছেড়ে দেন।

ছেলে আইমান এবং মেয়ে আমীরাকে নিয়ে অজয়-অদিতির সংসার এখন ভরপুর। ক্রিকেটার পরবর্তী জীবনে জাডেজা এখন ধারাভাষ্যকার। এ ছাড়াও ক্রিকেট সংক্রান্ত শোয়ের সঞ্চালক এবং বিশ্লেষক হিসেবেও দেখা গিয়েছে তাঁকে। ২০১৫ সালে কিছু দিন দিল্লি ক্রিকেট দলের প্রশিক্ষক ছিলেন। পরে সেই দায়িত্ব ছেড়ে দেন।

২০ ২০
এত সব কিছুর মধ্যে অভিনয়ের শখও মিটিয়ে নিয়েছেন জাডেজা। ২০০৩ সালে ‘খেল’ ছবিতে তিনি অভিনয় করেন সুনীল শেট্টি এবং সানি দেওলের সঙ্গে। তার ৬ বছর পরে তাঁকে দেখা যায় ‘পল পল দিল কে সাথ’ ছবিতে। ‘কাই পো চে’ ছবিতে তিনি ক্রিকেট ধারাভাষ্যকার হিসেবে ছিলেন ক্যামিয়ো ভূমিকায়। রিয়্যালিটি শো ‘ঝলক দিখলা যা’ এবং ‘কমেডি সার্কাস’-এও অংশ নিয়েছিলেন বর্ণময় জাডেজা।

এত সব কিছুর মধ্যে অভিনয়ের শখও মিটিয়ে নিয়েছেন জাডেজা। ২০০৩ সালে ‘খেল’ ছবিতে তিনি অভিনয় করেন সুনীল শেট্টি এবং সানি দেওলের সঙ্গে। তার ৬ বছর পরে তাঁকে দেখা যায় ‘পল পল দিল কে সাথ’ ছবিতে। ‘কাই পো চে’ ছবিতে তিনি ক্রিকেট ধারাভাষ্যকার হিসেবে ছিলেন ক্যামিয়ো ভূমিকায়। রিয়্যালিটি শো ‘ঝলক দিখলা যা’ এবং ‘কমেডি সার্কাস’-এও অংশ নিয়েছিলেন বর্ণময় জাডেজা।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE