ফাইল চিত্র।
প্রথম বার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পাচ্ছেন যুজ়বেন্দ্র চহাল, আরশদীপ সিংহ, হর্ষল পটেল ও দীপক হুডা। তাঁরা ইতিমধ্যেই অস্ট্রেলিয়ার পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নিতে শুরু করেছেন। সেখানে এতটাই ঠান্ডা পড়েছে যে, বার বার চা খাওয়ার অনুরোধ করছেন চহাল। তিন সতীর্থ আরশদীপ, হর্ষল ও হুডাকে নিয়ে চহাল টিভিতে ফিরলেন এই লেগস্পিনার। যেখানে সকলেই জানালেন, প্রথম বার ভারতীয় দলের ব্লেজ়ার পরে তাঁরা গর্বিত। যে কথোপকথন বিস্তারিত তুলে ধরা হল।
চহাল: ফিরে এলাম চহাল টিভিতে। অস্ট্রেলিয়ায় খুব ঠান্ডা। বার বার আমাদের গরম চা খেতে হচ্ছে শরীর উষ্ণ রাখার জন্য। আমার সঙ্গে রয়েছে হর্ষল পটেল, আরশদীপ সিংহ, দীপক হুডা। যারা প্রথম বার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে চলেছে। তাদের মধ্যে আমিও একজন। সকলকের কাছেই জানতে চাই, প্রথম বার এত বড় প্রতিযোগিতা খেলতে আসার অনুভূতি কী রকম?
হর্ষল: বড় অভিজ্ঞতা হতে চলেছে। সকলেই তৈরি হয়ে আসছে। সবচেয়ে জরুরি পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া। যেমন তুমি বললে প্রচণ্ড ঠান্ডা পড়ছে। আপাতত এই শীতের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়াই আমাদের দায়িত্ব।
হুডা: বিশ্বকাপ দলে সুযোগ পাওয়ার খবর পাই মাঠে থাকাকালীন। আমার ও পরিবারের জন্য যা অত্যন্ত গর্বের বিষয়। আমরাও তৈরি।
আরশদীপ: আমার উত্তরও একই। আলাদা কিছু নেই।
চহাল: প্রথম বার ভারতীয় দলের ব্লেজ়ার গায়ে দেওয়ার সুযোগ পেয়েছি অনেকেই। সে বিষয়ে তোমাদের যদি কোনও মতামত থাকে, তা হলে বলো।
হুডা: ব্লেজ়ার পরার পরে খুবই গর্ববোধ করেছি। কিন্তু চাপও অনুভব করেছি। অনেক বড় দায়িত্ব আমাদের কাঁধে। সেটা নিয়েই এগিয়ে যেতে হবে।
আরশদীপ: তোমার আর আমার চেহারা সে রকম বড় নয়। কিন্তু ওই ব্লেজ়ারটা গায়ে দেওয়ার পরে গর্বে বুক চওড়া গিয়েছিল। এই খুশি ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন।
হর্ষল: চহাল এ বার কিছু বলুক।
চহাল: অস্ট্রেলিয়ায় ভাল বাউন্স আদায় করে নেওয়া যায়। আমার মতো লেগস্পিনারকে এখানে সহজে অ্যাক্রস দ্য উইকেট মারা যাবে না। প্রথম ম্যাচই পাকিস্তানের বিরুদ্ধে। তার আগে এই পরিবেশ ও উইকেটের সঙ্গে মানিয়ে নিতে হবে। প্রথম ম্যাচের আগে যেন আমরা সেরা ছন্দে থাকি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy