Advertisement
১৫ জুন ২০২৪

শেষ চারে ডংদের সামনে শিলং

ইস্টবেঙ্গলকে থামানো যাচ্ছে না। বরদলৈতে টানা তিন ম্যাচ জিতল রঞ্জন চৌধুরীর দল। সোমবার গুয়াহাটিতে অসম ইলেকট্রিসিটি বোর্ডকে ৩-০ হারালেন ডং-রা। সেমিফাইনালে আগেই চলে গিয়েছিল লাল হলুদ।

নিজস্ব সংবাদদাতা
শেষ আপডেট: ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৩:৫৯
Share: Save:

ইস্টবেঙ্গলকে থামানো যাচ্ছে না। বরদলৈতে টানা তিন ম্যাচ জিতল রঞ্জন চৌধুরীর দল। সোমবার গুয়াহাটিতে অসম ইলেকট্রিসিটি বোর্ডকে ৩-০ হারালেন ডং-রা। সেমিফাইনালে আগেই চলে গিয়েছিল লাল হলুদ। তবুও গ্রুপের শেষ ম্যাচে জিততে মরিয়া তাঁরা। মূলত জয়ের ধারাবাহিকতা ধরে রাখার জন্য-ই।

প্রথমার্ধের শুরুতেই ডু ডংয়ের গোলে ১-০ এগিয়ে যায় লাল হলুদ। যার কিছুক্ষণ পরেই ব্যবধান বাড়ান প্রহ্লাদ রায়। দ্বিতীয়ার্ধের মাঝামাঝি অবশ্য চোখ ধাঁধানো গোল করেন ইয়ামি লংভা। চল্লিশ গজ দূর থেকে লাল-হলুদ অ্যাকাডেমির ছাত্র ইয়ামির শটে ম্যাচে জয় নিশ্চিত করে ইস্টবেঙ্গল।

ম্যাচের আগে অবশ্য চোটের সমস্যায় জর্জরিত ছিল লাল হলুদ। তা সত্ত্বেও কলকাতা লিগ মিলিয়ে টানা তেরো ম্যাচে জিতলেন ডং-রা। গুয়াহাটি থেকে ফোনে রঞ্জন চৌধুরী বললেন, ‘‘তিন ম্যাচে আমরা অনেক গোল করেছি। সব নতুন প্লেয়ারকে নিয়ে দল সাজাতে হয়েছে। তাতেও দল ভাল খেলছে।’’

শেষ চারে বুধবার ইস্টবেঙ্গলের মুখোমুখি শিলং লাজং। টানা তিনটে ম্যাচ জিতলেও চোট চিন্তায় রেখেছে স্টপ গ্যাপ কোচকে। এ দিন তো গোলকিপার লুই ব্যারেটো চোট পেয়ে টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে গেলেন। রঞ্জনের দাবি, বিপক্ষ ফুটবলারের সঙ্গে সংঘর্ষে ব্যারেটোর চোখের উপরে চোট লাগে। বারোটি সেলাই করতে হয়েছে ক্ষতস্থানে। এত কম সময়ের মধ্যে তিনটে ম্যাচ খেলতে গিয়েও প্লেয়ারদের ফিটনেসে চাপ পড়ছে বলে দাবি করলেন রঞ্জন। বললেন, ‘‘কোনও বিশ্রামের সময় নেই। সেজন্যই ফুটবলারদের ফিটনেসের উপর প্রভাব পড়ছে। আবার বুধবার শিলংয়ের মতো শক্তিশালী দলের বিরুদ্ধে ম্যাচ।’’

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

East Bengal Shilong Lazong
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE