ডার্বির একটি মুহূর্ত। ছবি: এক্স।
সংযুক্তি সময়ের শুরুতে বাগানের গোল লক্ষ্য করে বেশ কয়েকটি আক্রমণ তুলে আনে ইস্টবেঙ্গল। কিন্তু গোলের মুখ খুলতে পারেনি তারা।
খেলায় সমতা ফেরাল মোহনবাগান। বক্সের মধ্যে ইস্টবেঙ্গল রক্ষণের ভুলের সুযোগ নিয়ে গোল করলেন দিমিত্রি পেত্রাতোস।
মাঝেমধ্যেই মাথা গরম করে দু’দলের ফুটবলারেরা হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ছেন। ফলে মাঠে উত্তাপ বাড়ছে।
পেনাল্টি থেকে গোল করলেন ক্লেটন সিলভা। বক্সের মধ্যে দীপক টাংরি মহেশকে ফাউল করায় পেনাল্টি পায় ইস্টবেঙ্গল। গোল করতে ভুল করেননি ক্লেটন।
কিয়ান নাসিরির ক্রস থেকে বক্সে বল পেয়ে যান সাদিকু। তাঁর সামনে কোনও ডিফেন্ডার ছিল না। কিন্তু তার পরেও গোল বল রাখতে পারেননি তিনি। সাদিকুর শট বার উঁচিয়ে চলে যায়।
প্রাথমিক ধাক্কা সামলে খেলায় ফিরেছে মোহনবাগান। গোল শোধ করার পর থেকে চাপ বাড়াচ্ছে তারা। লাল-হলুদ বক্সে বেশ কয়েকটি আক্রমণ তুলে এনেছেন কিয়ান নাসিরি, দিমিত্রি পেত্রোতোসেরা। কিন্তু দ্বিতীয় গোল এখনও করতে পারেনি সবুজ-মেরুন।
গোল শোধ মোহনবাগানের। এ বার বল জালে জড়ালেন আর্মান্দো সাদিকু। ব্রেন্ডন হামিলের ক্রস ডিফেন্ডারদের আগে পায়ে লাগান সাদিকু। পোস্ট ঘেঁষে বল গোলে ঢোকে।
গোল করার পরে চাপ আরও বাড়াচ্ছে ইস্টবেঙ্গল। মোহনবাগানের গোল লক্ষ্য করে আরও দু’টি আক্রমণ তুলে এনেছে তারা। থিতু হওয়ারই সময় পাচ্ছে না সবুজ-মেরুন। রক্ষণেই ব্যস্ত তারা।
শুরুতেই এগিয়ে গেল ইস্টবেঙ্গল। বাঁ প্রান্ত ধরে উঠে বক্সে বল বাড়ান নিশু কুমার। ডান পায়ের টোকায় বল জালে জড়িয়ে দেন অজয় ছেত্রী।
শুরু হয়ে গেল বড় ম্যাচ। চিরপরিচিত জার্সিতে মাঠে নেমেছে মোহনবাগান ও ইস্টবেঙ্গল।
বিশাল কাইথ, আনোয়ার আলি, ব্রেন্ডন হামিল, অনিরুদ্ধ থাপা, দিমিত্রি পেত্রাতোস, শুভাশিস বসু, সাহাল আবদুল সামাদ, দীপক টাংরি, কিয়ান নাসিরি, হেক্টর ইয়ুস্তে, আর্মান্দো সাদিকু।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy