“শ্রীনিবাসনের মতো লোকজনকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ক্রিকেট থেকে সরাতে হবে। দেখছেন না, এতগুলো ক্রিকেটারের নাম আছে। ওর মতো লোক যদি বোর্ডে থাকে, তা হলে পরের দু’তিনটে প্রজন্মের ক্রিকেটাররা শেষ হয়ে যাবে। আর বোর্ড কর্তাদের বলব, আর শ্রীনি-শ্রীনি না করে সময়ে ২০ নভেম্বর নির্বাচনটা করুন। যোগ্য কাউকে নিয়ে এসে পরিষ্কার ভাবে ক্রিকেটটা চালান।” আদিত্য বর্মা
• মুকুল মুদগল কমিটির তদন্তে উঠে এল শ্রীনিবাসন, মইয়াপ্পন, সুন্দর রমন ও রাজ কুন্দ্রার নাম। এঁরা স্পট ফিক্সিংয়ে জড়িত বলে অভিযোগ।
• এই প্রথম সরাসরি অভিযুক্ত শ্রীনিবাসন।
• গোপন রিপোর্টে আছেন আরও ন’জন। যাঁদের মধ্যে ক্রিকেটারদের থাকারও সম্ভাবনা। তাই তাঁদের নাম আপাতত প্রকাশ না করার নির্দেশ আদালতের।
• কুড়ি মিনিটের শুনানিতে মামলার দু’পক্ষকেই তদন্ত রিপোর্ট দেওয়ার নির্দেশ।
• পরবর্তী শুনানি ২৪ নভেম্বর। সে দিন এই চার অভিযুক্তকে সুপ্রিম কোর্টে হাজির হওয়ার সমন জারি।
• আত্মপক্ষ সমর্থন করার জন্য চার দিন সময় অভিযুক্তদের।
• বোর্ড নির্বাচনে শ্রীনিবাসন দাঁড়াতে পারবেন কি না, সরাসরি বলল না সুপ্রিম কোর্ট। বিচারপতি টিএস ঠাকুর বলে দিলেন, “মামলার নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত পরিষ্কার করে বলতে পারছি না শ্রীনি নির্বাচনে দাঁড়াতে পারবেন, না পারবেন না।”
• সুপ্রিম কোর্টেই বোর্ড নির্বাচন আরও এক মাস পিছিয়ে দেওয়ার কথা ঘোষণা করে দিলেন বোর্ডের আইনজীবী।
• শুক্রবাত রাত পর্যন্ত সরকারি ভাবে এজিএম বা নির্বাচন পিছনোর কথা ঘোষণা হয়নি।
• এজিএম পিছনো নিয়ে বোর্ডেই বিরোধ। ভাইস প্রেসিডেন্ট রাজীব শুক্ল বলছেন, ‘‘সভা পিছবে না, বড় জোর নির্বাচন পিছতে পারে।’’
• প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট শশাঙ্ক মনোহর বললেন, ‘‘এ ভাবে সভা পিছনো অসাংবিধানিক। শুধু শ্রীনির স্বার্থ রক্ষায় এটা করা হচ্ছে।’’
• টুইটারে ললিত মোদী: যাদের নাম বেরিয়েছে, তাদের জেল হওয়া উচিত।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy