India vs New Zealand 2019: India has defeated New Zealand in these segments dgtl
cricket
যে সব জায়গায় কিউইদের মাত দিয়ে সিরিজ জিতল ভারত
নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে হেলায় সিরিজ জিতল ভারত। কোনওরকম কষ্টই যেন করতে হয় বিরাট বাহিনীকে। লাথাম, টেলরদের থেকে কোন কোন জায়গায় এগিয়ে ছিল ভারত? কীভাবে সহজেই কিউইয়ের মাত করল তাঁরা?
নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতাশেষ আপডেট: ২৯ জানুয়ারি ২০১৯ ০৮:০০
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১১
নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে হেলায় সিরিজ জিতল ভারত। কোনওরকম কষ্টই যেন করতে হল না বিরাট বাহিনীকে। উইলিয়ামসন, টেলরদের থেকে কোন কোন জায়গায় এগিয়ে ছিল ভারত? কী ভাবে সহজেই কিউইয়ের মাত করল তাঁরা? পাঁচ ম্যাচের ওয়ান ডে সিরিজে ৩-০ এগিয়ে গিয়েছে ভারত। দশ বছর পরে নিউজিল্যান্ডের মাটি থেকে এল ভারতের ওয়ান ডে সিরিজ জয়।
০২১১
এই মুহূর্তে বিশ্ব ক্রিকেটের কোনও দলে এ রকম বিধ্বংসী এবং ফর্মে থাকা প্রথম তিন ব্যাটসম্যান নেই, যেটা ভারতের আছে। রোহিত শর্মা, শিখর ধওয়ন এবং বিরাট কোহালি, তিন জনেই আছেন দারুণ ফর্মে।
০৩১১
নিউজিল্যান্ডের ক্ষেত্রে কেন উইলিয়ামসন, রস টেলর এবং টম লাথাম ছাড়া আর কেউই ক্রিজে টিকে থাকতে পারেননি। চূড়ান্ত ব্যর্থ ওপেনিং জুটি। ভারতীয় পেস বোলিংয়ের কাছে অসহায় মনে হয়েছে তাঁদের।
০৪১১
নিউজিল্যান্ড টসে জিতে ব্যাট করতে নেমেই পর পর উইকেট হারায়। মুনরো ফিরে যান ১০ রানের মাথায়। ২৭ রানের মাথায় ২ উইকেট পড়ে যায় তাঁদের।
০৫১১
সব বিতর্ক সরিয়ে, জেটল্যাগের তোয়াক্কা না করে ম্যাচে ফিরলেন হার্দিক পাণ্ড্য। অন্যদিকে নিউজিল্যান্ডের ব্রেসওয়েল-ফার্গুসনরা ভারতীয় ব্যাটিং লাইন আপকে ভয় দেখাতেই পারলেন না।
০৬১১
প্রথমে শর্ট মিডউইকেটে ফিল্ডিং করার সময় উড়ে গিয়ে কেন উইলিয়ামসনের অসাধারণ ক্যাচ নেন হার্দিক। অন্যদিকে নিউজিল্যান্ডের স্যান্টনার বা সোধিদের কোথাও যেন এনার্জির অভাব রয়েছে বলেই মনে হয়েছে।
০৭১১
সাদা বলের ক্রিকেটে মহম্মদ শামির ফিরে আসাটাও সিরিজ জয়ে সাহায্য করেছে। তৃতীয় ওয়ান ডে-তেও ম্যাচের সেরা শামি। ওঁর প্রথম স্পেল এবং সব মিলিয়ে ৪১ রানে তিন উইকেট নিউজ়িল্যান্ডকে ব্যাকফুটে ঠেলে দেয়।
০৮১১
কিউই বোলাররা ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের রান নেওয়ার সুযোগ করে দিয়েছেন বলা যায়। অন্যদিকে ঠিক সময়ে ঠিক বোলারকে এনে টেলর-উইলিয়ামসনের পার্টনারশিপ ভাঙেন কোহালি।
০৯১১
নিকোলস, স্যান্টনার, ব্রেসওয়েলরা মাঠে দাঁড়াতেই পারেননি। লোয়ার মিডল অর্ডারে ব্যর্থতাও ভুগিয়েছে কিউইদের। অন্যদিকে, অম্বাতি রায়ুডু এ দিন হাত খুলে সাহসী ইনিংস খেললেন চার নম্বরে নেমে।
১০১১
আগের ম্যাচে দীনেশ কার্তিক খেলেননি। কিন্তু কার্তিক আবারও ম্যাচ শেষ করে এলেন এ দিন। বিরাট প্যাভিলিয়নে ফিরে গেলেও কার্তিক-রায়ুডু অনায়াসেই স্যান্টনারদের সামাল দিয়েছেন।
১১১১
বোল্ট-ফার্গুসনদের ব্যর্থতা ভারতের এগিয়ে যাওয়ার একটা বড় কারণ। ইয়র্কার এবং লাইন লেংথের সমস্যায় খেলতে কোনও সমস্যাই হয়নি ভারতের।