দ্বিতীয় দিনের খেলা যেখানে শেষ হয়েছিল সেখানেই এই বার্তাটা দেওয়া ছিল। তৃতীয় দিনের সকালটা অন্য রকম হবে। প্রথম টেস্টের ব্যর্থতা বাকিরা ভুলতে না পারলেও তিনি পেরেছেন। তাঁকে তো পারতেই হতো। তাঁর হাতেই তো এই ভারতীয় দলের দায়িত্ব। তাঁকে ঘিরেই সাফল্যের পরিকল্পনা চলে। তিনি ফ্লপ করলে দলও ধসে পড়ে। কিন্তু দ্বিতীয় টেস্টের তৃতীয় দিন তাঁর ব্যাটেই এল সাফল্য। পাশে তেমনভাবে যে কেউ দাঁড়িয়েছেন এমনটা নয়। তবুও মাথা ঠান্ডা রেখে সেঞ্চুরিটি যেমন করেছেন তেমনই দলের রান বাড়িয়ে গিয়েছেন।
দ্বিতীয় দিন প্রথম সেশনের শেষের দিকে শেষ হয়ে যায় দক্ষিণ আফ্রিকার ইনিংস। লাঞ্চের আগেই ব্যাট করার সুযোগ পেয়েছিল ভারত। হাতে অনেকটাই সময় পেয়ে গিয়েছিলেন মুরলী বিজয়, লোকেশ রাহুলরা। কিন্তু তেমনভাবে কাজে লাগাতে পারেনি কেউই। ৪৫ রানেই দু’উইকেট পড়ে যায় ভারতের।
দ্বিতীয় দিনের খেলা যখন শেষ হয় ততক্ষণে ভারত ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলেছে। ভারতের পাশে ১৮৩ রান। একমাত্র বিরাট কোহালি দাঁড়িয়ে ৮৫ রানে। সঙ্গে হার্দিক পাণ্ড্য। খুব দুর্ভাগ্য না হলে এখান থেকে বিরাট কোহালির ফেরার কথা ছিল না। তেমনটা হয়ওনি। হার্দিক পাণ্ড্যকে সঙ্গে নিয়েই নিজের সেঞ্চুরিটি সেরে ফেলেছেন তিনি। কিন্তু পরের বলেই যে ভাবে আউট হলেন হার্দিক, সেটা বিরাটেক পক্ষে মেনে নেওয়া বেশ কঠিন।