হায়দরাবাদের উচ্ছ্বাস। ছবি: পিটিআই।
গুজরাত ১৩৫/৭ (২০ ওভার)
হায়দরাবাদ ১৪০/১ (১৫.৩ ওভার)
চ্যাম্পিয়নের মতই দশম আইপিএল শুরু করে দিয়েছে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। গত বছর্র চ্যাম্পিয়নরা যে খানে শেষ করেছিল সেখান থেকেই এ বারের আইপিএল শুরু করে দিয়েছে জয়োধ্বজা উড়িয়েই। প্রথম ম্যাচে বেঙ্গালুরুকে হারানোর পর দ্বিতীয় ম্যাচে উড়িয়ে দিল গুজরাতকে। ন’উইকেটে হারিয়ে দিল।
টস জিতে হোম টিমকেই ব্যাট করতে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল গতবারের চ্যাম্পিয়ন দলের অধিনায়ক ডেভিড ওয়ার্নার। ঘরের মাঠে পর পর ম্যাচ হলেও প্রথম ম্যাচে কলকাতা নাইট রাইডার্সের কাছে হারের পর দ্বিতীয় ম্যাচেও হারের মুখই দেখতে হল গুজরাত লায়ন্সকে। প্রথমে ব্যাট করে নির্ধারিত ওভারে সাত উইকেট হারিয়ে মাত্র ১৩৫ রানই তুলতে পেরেছিল গুজরাত। যা তাড়া করাটা ছাপিয়ে যাওয়াটা ছিল শুধু সময়ের অপেক্ষা। হলও তাই। জিততে পুরো ওভার খেলতেই হল না হায়দরাবাদকে। প্রথমে ব্যাট করে গুজরাতের কোনও ব্যাটসম্যানই তেমনভাবে দাঁড়াতে পারেননি। ওপেনার জেসন রয়ের ব্যাট থেকে ২১ বলে ৩১ রান এলেও উল্টোদিকে কেউ না দাঁড়াতে পারায় শক্ত ভীত তৈরি করতে ব্যর্থ গুজরাত। আর এক ওপেনার ম্যাকালাম আউট হয়ে যান পাঁচ রানেই। এর পর রায়না (৫) ও ফিঞ্চ (৩) ফিরে যান কোনও সাহায্য না করেই। তার পরই দলের হাল ধরেন দীনেশ কার্তিক। তাঁর ব্যাট থেকে আসে ৩০ রান। ডোয়েন স্মিথ করেন ৩৭। এটাই গুজরাতের ব্যাক্তিগত সর্বোচ্চ রান।
আরও খবর: শাহরুখ বলে দিয়েছে, মাঠে নেমে তোমরা সব মজা করো
জবাবে ব্যাট করতে নেমে ১৫.৩ ওভারেই লক্ষ্যে পৌঁছে যা হায়দরাবাদ। হারাতে হয় মাত্র এক উইকেট। ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নারের অপরাজিত ৪৫ বলে ৭৬ রানের ইনিংসেই জয়ের রাস্তা তৈরি করে ফেলেছিল হায়দরাবাদ। কিন্তু আর এক ওপেনার শিখর ধবন ফিরে যান ন’রানেই। এর পর তিন নম্বরে নেমে ওয়ার্নারের সঙ্গে যৌগ্য সঙ্গত দিয়ে যান মোয়েসেস এনরিকস। তাঁর ব্যাট থেকে আসে ৫২ রান। এদিন বল হাতে তিন উইকেট তুলে নেন রশিদ খান। ম্যাচের সেরাও হয়েছেন তিনি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy