ক্রিস গেলকে নিজের গুরু বলেন লুইস। গেলের খেলা দেখেই নিজেকে তৈরি করেছেন তিনি। দু’জনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে বহু ম্যাচে একসঙ্গে ওপেন করেছেন।
নেটমাধ্যমে সহবাগ এর আগেও অনেক মজার মজার পোস্ট করেছেন। যে কোনও বিষয়ে কৌতুক তাঁর সহজাত। সেটি খেলা নিয়ে হোক, বা অন্য কোনও ঘটনা।
অজিঙ্ক রাহানেদের পরীক্ষা নেওয়ার জন্য। প্রথম ম্যাচে বেঙ্গালুরুর বিরুদ্ধে পঞ্জাব কিংস তিন বিদেশিকে নিয়ে খেলেছিল।
ত্রিনিদাদের ব্যাটার লুইস ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে ওপেন করেন। তিনি মাত্র তৃতীয় ব্যাটার, যাঁর টি-টোয়ন্টি আন্তর্জাতিকে দু’টি শতরান রয়েছে।
লখনউয়ের ত্রাতা হয়ে দেখা দিলেন এভিন লিউইস। ক্যারিবিয়ান ব্যাটারের ঝোড়ো ইনিংসের সৌজন্যে হারা ম্যাচ দাপটের সঙ্গে জিতে নিল লখনউ।
যেখানে বেশির ভাগ বোলার ওভার প্রতি ১০-এর বেশি বা কাছাকাছি রান দিলেন সেখানে রবির বলে সে রকম বড় শট মারতে পারলেন না চেন্নাইয়ের ব্যাটাররা।
প্রথমে ব্যাট করে সাত উইকেট হারিয়ে ২১০ তুলেছিল চেন্নাই। জবাবে তিন বল বাকি থাকতেই সেই রান টপকে গেল লখনউ। তাদের জেতালেন এভিন লিউইস।
কেকেআরকে হারাতে মুখ্য ভূমিকা নিয়েছিলেন তিনি। তাঁর চার উইকেট ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেয়।
গত কয়েক বছরে স্পিনের বিরুদ্ধে দুর্বল দেখিয়েছে কোহলীকে। কিন্তু পঞ্জাবের বিরুদ্ধে উইকেট ছেড়ে বেরিয়ে স্পিনারকে সহজেই ছক্কা মারছিলেন তিনি।
ফিটনেসে সমস্যা থাকার জন্য জাতীয় দল থেকে বার বার বাদ পড়েছেন। কখনও দলে নেওয়া হয়নি তাঁকে।