সুব্রত পাল। —ফাইল চিত্র।
মনে করা হচ্ছিল বড় শাস্তির মুখে পড়তে হবে সুব্রত পালকে। কিন্তু ভাগ্য সুপ্রসন্ন হওয়ায় তেমনটা হল না। তাঁকে সতর্ক করেই ছেড়ে দিল ন্যাশনাল অ্যান্টি ডোপিং এজেন্সি।
এই বছরের ১৮ মার্চ নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছিল ভারতের সেরা গোলকিপার সুব্রত পালের। সেখানেই পজিটিভ পাওয়া যায়। সাময়িকভাবে শাস্তির মুখে পরার কথা বললেও শেষ পর্যন্ত কোনও শাস্তি হচ্ছে না মিষ্টুর। নাডার তরফে জানানো হয়েছে সুব্রত এটা প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছে যে তাঁর নমুনায় যে নিষিদ্ধ ড্রাগ পাওয়া গিয়েছে সেটা তাঁপ অজান্তেই হয়েছে। পাশাপাশি সর্ব ভারতীয় ফুটবল ফেডারেশনকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যাতে জাতীয় দলের ডাক্তারের বিরুদ্ধে যথাযোগ্য পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
আরও খবর: একটাও ‘নো বল’ করেননি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে! কারা জানেন?
সুব্রতর নমুনায় টার্বুটালাইন নামক ড্রাগ পাওয়া গিয়েছিল। যেটা নাডার নিষিদ্ধ তালিকায় রয়েছে। নাডার তরফে বলা হয়েছে, ‘‘নাডার ধারা ১০.৫.১১র অধীনে অবহেলা ও নিষিদ্ধ ড্রাগ ব্যবহারে জন্য সুব্রতকে ভৎসর্ণা করা হয়। তবে ওর উপর কোনও নিষেধাজ্ঞা রাখা হচ্ছে না।’’ ৩১ মে-এর পর ৬ জুন শুনানী ছিল। সুব্রতকে ছাড় দেওয়া হলেই এআইএফএফকে কড়া ভাষায় নিন্দা করেছে নাডা। বিশেষ করে টিম ডাক্তারকে নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। সঙ্গে অ্যান্টি ডোপিং গাইড লাইন মেনে চলার কথা বলা হয়েছে। সঙ্গে ডাক্তারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া কথা বলা হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy