মনে করা হচ্ছিল বড় শাস্তির মুখে পড়তে হবে সুব্রত পালকে। কিন্তু ভাগ্য সুপ্রসন্ন হওয়ায় তেমনটা হল না। তাঁকে সতর্ক করেই ছেড়ে দিল ন্যাশনাল অ্যান্টি ডোপিং এজেন্সি।
এই বছরের ১৮ মার্চ নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছিল ভারতের সেরা গোলকিপার সুব্রত পালের। সেখানেই পজিটিভ পাওয়া যায়। সাময়িকভাবে শাস্তির মুখে পরার কথা বললেও শেষ পর্যন্ত কোনও শাস্তি হচ্ছে না মিষ্টুর। নাডার তরফে জানানো হয়েছে সুব্রত এটা প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছে যে তাঁর নমুনায় যে নিষিদ্ধ ড্রাগ পাওয়া গিয়েছে সেটা তাঁপ অজান্তেই হয়েছে। পাশাপাশি সর্ব ভারতীয় ফুটবল ফেডারেশনকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যাতে জাতীয় দলের ডাক্তারের বিরুদ্ধে যথাযোগ্য পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
আরও খবর: একটাও ‘নো বল’ করেননি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে! কারা জানেন?