মরিয়া: সেনেগালের রক্ষণ ভাঙার চেষ্টায় নেমার। বৃহস্পতিবার। রয়টার্স
ব্রাজিল ১ • সেনেগাল ১
দেশের জার্সিতে শততম ম্যাচ খেলে ফেললেন নেমার দা সিলভা স্যান্টোস জুনিয়র। যদিও সিঙ্গাপুরে বৃহস্পতিবার সেনেগালের বিরুদ্ধে দেশের হয়ে নিজের ৬২ নম্বর গোলটি পেলেন না। বলা ভাল, বেশ হতাশই করলেন।
খেলার ফল ১-১। ৯ মিনিটেই গ্যাব্রিয়েল জেসুসের দারুণ একটা পাস ধরে নিখুঁত লবে ১-০ করেন রবের্তো ফির্মিনো। প্রথমার্ধের সংযুক্ত সময় পেনাল্টিতে গোল শোধ করেন ব্রিস্টল সিটির সেনেগালিজ স্ট্রাইকার ফামেরা দিয়েধিউ। বক্সের মধ্যে বিশ্রী ভাবে ফাউল করা হয়েছিল সাদিয়ো মানেকে। পেনাল্টি পায় সেনেগাল।
এই ম্যাচে দু’বার গোল করার অবস্থায় পৌঁছেও কাজের কাজটা করতে পারেননি নেমার। দু’বারই বক্সের কাছে ফ্রি-কিক পেয়েছিল ব্রাজিল। তাঁর প্রথম শট বারের উপর দিয়ে যায়। পরেরটি দারুণ বাঁচান সেনেগালের গোলরক্ষক আলফ্রেদ গমিস। লিভারপুলের মহাতারকা ফরোয়ার্ড মানে এ দিন ৯০ মিনিটই মাঠে ছিলেন। একবার তাঁর শট পোস্টে লেগে ফিরে আসে।
নেমার ছাড়াও ব্রাজিলের আরও ছ’জন দেশের হয়ে একশো বা তার বেশি ম্যাচ খেলেছেন। সব চেয়ে বেশি ম্যাচ খেলেছেন কাফু। ১৪২টি। তার পরে রয়েছেন রবের্তো কার্লোস (১২৫), দানি আলভেস (১১৭), লুসিয়ো (১০৫), ক্লদিয়ো তাফারেল (১০১), রবিনহো (১০০) এবং নেমার (১০০)।
এ দিকে ব্রাজিলের কোচ তিতে এ দিন ম্যাচ শুরুর আগে তাঁর দেশের ফুটবল ফেডারেশনের সমালোচনা করলেন। তাঁর বক্তব্য, ফিফার নিয়ম মেনে এই সব ফ্রেন্ডলির সময় ব্রাজিলের টুর্নামেন্টগুলো বন্ধ রাখা হচ্ছে না। তাই এক অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে ব্রাজিলের ক্লাবের ফুটবলারদের তিনি দেশের জার্সিতে খেলাতে বাধ্য হচ্ছেন। তিতে অবাক হচ্ছেন, ফিফার নির্দিষ্ট নির্দেশ থাকার পরেও এটা হওয়ায়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy