চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে ওঠার পরে রিয়াল কোচ জিনেদিন জিদান বলেছিলেন, ‘‘প্রথম নব্বই মিনিটেই ঘরের মাঠ সান্তিয়াগো বের্নাবাউতে দলকে ফাইনালে তুলতে হবে। আতলেতিকোর ঘরের মাঠে পরের নব্বই মিনিট পর্যন্ত ঝুঁকি নেওয়া চলবে না।’’
প্রথম নব্বই মিনিটে ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর সৌজন্যে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের মাদ্রিদ ডার্বিতে আতলেতিকো মাদ্রিদকে ৩-০ হারিয়েছিল রিয়াল। তাই বুধবার রাতে গ্রিজম্যানদের কাছে ১-২ হেরেও মোট ফলাফলের (৪-২) ভিত্তিতে ফাইনালে চলে গেল জিদানের দল রিয়াল মাদ্রিদ। ৪ জুন কার্ডিফের মিলেনিয়াম স্টেডিয়ামে রিয়াল মাদ্রিদের মুখোমুখি য়ুভেন্তাস। এই নিয়ে পনেরো বার ফাইনালে গেল রিয়াল মাদ্রিদ।
ফাইনালে যেতে গেলে চার গোলের ব্যবধানে জিততে হত আতলেতিকো মাদ্রিদকে। তাই ম্যাচের প্রথম থেকেই তেড়েফুঁড়ে শুরু করেছিল দিয়েগো সিমিওনের টিম। বারো মিনিটের মাথায় সল নিগুয়েজের গোলে এগিয়ে যায় আতলেতিকো। এই গোলের চার মিনিট পরেই পেনাল্টি থেকে আতলেতিকোর হয়ে ব্যবধান বাড়ান ফরাসি তারকা আঁতোয়া গ্রিজম্যান। সিমিওনের দলের আক্রমণাত্মক ফুটবল দেখে এই সময় মনে হচ্ছিল রোনাল্ডোদের ফাইনাল খেলার স্বপ্ন না শেষ হয়ে যায় এ দিন। কিন্তু প্রথমার্ধের একদম অন্তিম সময়ে ইস্কোর গোলে ব্যবধান কমায় রিয়াল মাদ্রিদ। গোলের পরেই দ্বিতীয়ার্ধে রক্ষণ সংগঠন জোরদার করে রিয়াল। ফলে গোলের মুখ খুলতে পারেনি আতলেতিকো মাদ্রিদ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy