...আজকের পর মনে হয় না শ্রীনি ক্লিনচিট পেয়েছে বলে মিডিয়া আর নাচানাচি করবে। সুপ্রিম কোর্ট তো এ দিন শুনানির শুরুটাই করল ক্লিনচিটের ব্যাপার দিয়ে। আদালত বলে দিয়েছে, ভারতীয় বোর্ডের মতো একটা সংস্থার বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট হচ্ছে শুধু একটা লোকের জন্য।
শ্রীনি গড়াপেটা করেছে, সেটা আমাদের অভিযোগ ছিল না। ছিল, ও দুর্নীতিগুলো দেখেও সেগুলোকে চাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছে। সিএসকে আর রাজস্থান রয়্যালস নিয়ে ও কী সিদ্ধান্ত নিয়েছে? তিনটে চুনোপুঁটিকে ধরে শুধু আজীবন নির্বাসন দিয়েছে। মইয়াপ্পনের মতো রাঘববোয়ালরা কলার তুলে ঘুরে বেরিয়েছে শ্রীনির প্রশ্রয়ে। অপরাধ করলে তুমি যেমন অপরাধী, তেমন অপরাধকে ঢাকার চেষ্টা করলেও তুমি অপরাধী। মনে হচ্ছে শ্রীনির ভাগ্য ঠিক করবে রিপোর্টে দুই আর তিন নম্বর ব্যক্তি বলে যে ক্রিকেটারদের নাম আছে। আমি বলছি সে সিএসকে এবং ভারতীয় টিমের মহাগুরুত্বপূর্ণ সদস্য। যার বিরুদ্ধেও শ্রীনি কিছু করেনি।
মঙ্গলবার আদালতে আমার আইনজীবী হরিশ সালভে লড়বেন। আমরা বলব, বোর্ড পাবলিক প্রপার্টি। তারা কী ভাবে মইয়াপ্পন-রামনদের মামলা টানার খরচ দিচ্ছে? আমার টাকাপয়সা কোথা থেকে আসছে সেটা নিয়ে তো বোর্ডের আইনজীবীরা নাটক করতে গিয়েছিল আজ। কোর্ট বলে দিল, আদিত্য বর্মার টাকাপয়সার উৎস নিয়ে তারা চিন্তিত নয়। তারা জানতে চায় কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট নিয়ে শ্রীনির কী বলার আছে।