কোহালি বনাম ওয়ার্নার
ইংল্যান্ড সিরিজেই বেন স্টোকসকে জবাব দিতে ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে ‘শাট আপ’ পোজ দিয়েছিলেন কোহালি। অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে স্লেজিংয়ের পুরনো ইতিহাস রয়েছে তাঁর। জেমস ফকনারকে বলেছিলেন, ‘‘ফালতু এনার্জি ক্ষয় করছ। তোমাকে সারাজীবন ধরে পিটিয়েছি। যাও গিয়ে বল কর।’’ তেমনই অস্ট্রেলিয়ার মাঠের ক্যাপ্টেন স্টিভ স্মিথ হলেও স্লেজিং টিমের নেতা ডেভিড ওয়ার্নার। অস্ট্রেলিয়ায় রোহিত শর্মার হিন্দি স্লেজিংয়ে ক্ষিপ্ত হয়ে তাঁর সেই বিখ্যাত উক্তি ‘‘স্পিক ইংলিশ!’’
অশ্বিন বনাম লায়ন
দু’দলের দুই প্রধান স্পিনার। দেখে মনে হবে দু’জনেই জেন্টলম্যান ক্রিকেটার। সব সময় নয়। কোহালিকে কটাক্ষ করেছিলেন অ্যান্ডারসন। জবাবে অশ্বিন তাঁর মুখের ওপর গিয়ে বলে এলেন, ‘‘গ্রেটদের সম্মান করতে আর হারকে মেনে নিতে শেখো।’’ নাথন লায়ন কম যান না। নিউজিল্যান্ডের মিচেল স্যান্টনার অভিষেক টেস্টে ব্যাট করতে নেমেছেন। লায়ন এসে বললেন, ‘‘ফার্স্ট টেস্ট, ফার্স্ট বল। কি গো, ভয় করছে নিশ্চয়ই তোমার, বলো?’’
জাডেজা বনাম ওয়েড
মহেন্দ্র সিংহ ধোনি অধিনায়ক থাকার সময় তাঁর জুড়িদার ছিলেন জাডেজা। দু’জনে নিজেদের মধ্যে হিন্দিতে কথা বলে স্ট্র্যাটেজি করতেন আর তাতে আরও ক্ষিপ্ত হতো প্রতিপক্ষ। তাঁর তাচ্ছিল্য মেশানো হিন্দি রাগিয়ে দিতে পারে যে কাউকে। তেমনই উইকেটকিপার ম্যাথু ওয়েড অস্ট্রেলিয়ার স্লেজিংয়ে বড় অস্ত্র। ডুমিনিকে বলেছিলেন, ‘‘বাবা, তোমার ব্যাট-প্যাডের মধ্যে এত ফাঁক! কীভাবে রান করো তুমি?’’ কিছুক্ষণ পরে ডুমিনি বোল্ড।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy