ফিফার ঘুষ কেলেঙ্কারিতে নয়া মোড়। সুইস তদন্তকারীদের নজরে এ বার ৫৩টি সন্দেহজনক ব্যাঙ্ক লেনদেন। এর মাধ্যমেই ঘুষের টাকা দেওয়া নেওয়া হত বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।
২০১৮ আর ২০২২ বিশ্বকাপ বিড ঘিরে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে এফবিআই আর সুইস তদন্তকারী দল একসঙ্গে কাজ করছে। এত দিন সুইস তদন্তকারীদের হাতে কী তথ্য এসেছে, সেটা জানা যায়নি। তবে এ দিন সুইস তদন্তকারী দলের পক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মাইকেল লুবার বলেন, ‘‘সুইস ব্যাঙ্ক এই তথ্য আমাদের জানিয়েছে। আমরা ফিফার বিপুল পরিমাণ তথ্য বাজেয়াপ্ত করেছি।’’ সঙ্গে তিনি বলে দেন, ‘‘এখনও পর্যন্ত ব্যাঙ্ক আর ক্লায়েন্টের মধ্যে ১০৪টি সম্পর্কের খোঁজ পেয়েছি। প্রতিটি সম্পর্কের সঙ্গে জুড়ে রয়েছে বেশ কয়েকটি অ্যাকাউন্ট। সুইস ব্যাঙ্ক আমাদের ৫৩টি সন্দেহজনক আর্থিক লেনদেনের কথাও জানিয়েছে।’’
ফিফার প্রধান এথিকস অফিসার কার্ল বোর্বল জানিয়েছেন, তাঁরাও বিশ্বকাপের বিড সংক্রান্ত অনিয়ম নিয়ে খোঁজখবর নিচ্ছেন। ‘‘নতুন প্রমাণ হাতে পেলে সন্দেহজনকদের তালিকা আরও স্পষ্ট হবে,’’ বলেন তিনি। সুইস তদন্তকারীদের আরও দাবি, এফবিআইয়ের থেকে আলাদা করেই তাঁরা তদন্ত চালাচ্ছেন। আর মামলাটা জটিল বলেই তদন্ত শেষ হতে সময় লাগবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy