Advertisement
২৩ এপ্রিল ২০২৪
Euro Cup 2020

Euro 2020: ইটালির সাফল্যে কেঁদে ফেললেন কঠোর প্রশিক্ষক রবের্তো মানচিনিও

গোটা ম্যাচে তিনি মুখের হিমশীতল ছিলেন তিনি। মুখে আবেগের লেশমাত্র দেখা যাচ্ছিল না। ম্যাচ জেতার পর আবেগ বাঁধ মানল না। কঠোর প্রশিক্ষক রবের্তো মানচিনির চোখের কোণে দেখা গেল জল।

রবের্তো মানচিনি।

রবের্তো মানচিনি। ছবি রয়টার্স

নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতা শেষ আপডেট: ১২ জুলাই ২০২১ ১৩:২১
Share: Save:

গোটা ম্যাচে তিনি মুখের হিমশীতল ছিলেন তিনি। মুখে আবেগের লেশমাত্র দেখা যাচ্ছিল না। ম্যাচ জেতার পর আবেগ বাঁধ মানল না। কঠোর প্রশিক্ষক রবের্তো মানচিনির চোখের কোণে দেখা গেল জল।

২০১৮ বিশ্বকাপে যোগ্যতা অর্জন করতে না পারা ইটালি জিতে নিল ইউরো কাপ। আবেগের বন্যা আসাই স্বাভাবিক। মানচিনিও তাই বাধা দেননি। একের পর এক ফুটবলারকে জড়িয়ে ধরছিলেন। ভালবাসায় ভরিয়ে দিচ্ছিলেন।

ম্যাচের পর চোখের জলের প্রসঙ্গে বললেন, “অস্বাভাবিক, অকল্পনীয় কিছু অর্জন করতে পারলে এরকম আবেগ আসাই স্বাভাবিক। ওদের উচ্ছ্বাস করতে দেখে, মুখে হাসি দেখে নিজেকে সামলাতে পারিনি। গত তিন বছর ধরে, বিশেষত শেষ ৫০ দিন ধরে যে কাজ আমরা করে এসেছি, এতদিনে তার একটা সুফল পেলাম।”

দেশে ফিরলেন মানচিনিরা। কাপ হাতে কিয়েল্লিনির সঙ্গে।

দেশে ফিরলেন মানচিনিরা। কাপ হাতে কিয়েল্লিনির সঙ্গে। ছবি রয়টার্স

এই ইটালি দলে কোনও তারকা নেই। ম্যাচের পর তাই বিশ্লেষণ করতে গিয়ে মানচিনির মুখে বার বার উঠে এল দলগত ঐক্যের কথা। বললেন, “গোটা দল কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে খেলেছে। মাঠে তো একসঙ্গে লড়েছেই। মাঠের বাইরেও ওদের মধ্যে দারুণ বন্ধুত্ব রয়েছে। এমন একটা বন্ধন তৈরি করেছে যেটা কোনওদিন ভাঙবে না। একে অপরের প্রতি দারুণ শ্রদ্ধা রয়েছে ফুটবলারদের মধ্যে।”

এ বারের ইংল্যান্ডের স্লোগান ছিল ‘ইটস কামিং হোম’, যার পাল্টা ইটালি সমর্থকরা বানিয়েছিলেন, ‘ইটস কামিং টু রোম’। শেষেরটাই সত্যি হয়েছে। এই প্রসঙ্গে মানচিনি বললেন, “ডেনমার্কের ম্যাচ থেকেই এই কথাটা শুনে আসছি। ইংরেজদের কথা ভেবে দুঃখ লাগছে। কিন্তু কাপ নিয়ে রোমেই ফিরতে হবে আমাদের।”

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Italy Euro Cup 2020 Roberto Mancini
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE