Advertisement
E-Paper

ক্রিকেটকে বিদায় জনসনের

কোথাও দুঃখ কোথাও উৎসব। শেন ওয়াটসনের ভাবলেই চোখে জল চলে আসছে। আর যে তাঁকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে মাঠে দেখা যাবে না। ইংল্যান্ড নিশ্চয়ই উৎসব শুরু করে দিয়েছে, অস্ট্রেলিয়ায় আর ব্যাট করতে নেমে তাঁর মুখোমুখি হতে হবে না যে! বলে দিচ্ছেন মাইকেল ভন। সচিন তেন্ডুলকরের কাছে তিনি সব সময়ই এক জন স্পেশাল বোলার।

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ১৮ নভেম্বর ২০১৫ ০৩:৩৮
বিদায়বেলায়। ছবি: এএফপি

বিদায়বেলায়। ছবি: এএফপি

কোথাও দুঃখ কোথাও উৎসব।

শেন ওয়াটসনের ভাবলেই চোখে জল চলে আসছে। আর যে তাঁকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে মাঠে দেখা যাবে না।

ইংল্যান্ড নিশ্চয়ই উৎসব শুরু করে দিয়েছে, অস্ট্রেলিয়ায় আর ব্যাট করতে নেমে তাঁর মুখোমুখি হতে হবে না যে! বলে দিচ্ছেন মাইকেল ভন।

সচিন তেন্ডুলকরের কাছে তিনি সব সময়ই এক জন স্পেশাল বোলার।

মঙ্গলবার এ সব কান্না, উৎসব, শুভেচ্ছার নানা রঙ ছড়াল যাঁকে নিয়ে, তিনি— অস্ট্রেলিয়ার মিচেল জনসন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে এ দিনই যিনি অবসর নিলেন। নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে পারথ টেস্টের শেষ দিন।

অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট শিকারিদের মধ্যে চতুর্থ সেরা (৩১৩ উইকেট, শেন ওয়ার্ন, গ্লেন ম্যাকগ্রা, ডেনিস লিলির পর) জনসন। টেস্ট, ওয়ান ডে আর টি-টোয়েন্টি মিলিয়ে ৫৯০ আন্তর্জাতিক উইকেটের মালিক ৩৪ বছরের মিচ এ দিন ম্যাচ শুরুর আগে বলেন, ‘‘আমার মনে হয়েছে এটাই বিদায় জানানোর সেরা সময়। দারুণ একটা ক্রিকেট সফর কাটালাম। কিন্তু এই সফর তো একটা সময় শেষ হতই। ওয়াকায় ক্রিকেট সফরের ইতি টানাটা স্পেশাল।’’

নিউজিল্যান্ডের ক্রিকেটারদের গার্ড অব অনার, দর্শকদের স্ট্যান্ডিং ওভেশনের মধ্যে পারথে এ দিন লাঞ্চের পর জনসন শেষ টেস্ট ইনিংসে নামেন। ২৯ রান করে ফেরেন। সপ্তাহখানেক আগে থেকেই জনসনের অবসর নিয়ে জল্পনা চলছিল। সে রকমই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন মিচ নিজে। অনেকের প্রশ্ন, একটু তাড়াতাড়ি হয়ে গেল না অবসরটা? সবে তো তিনি চৌত্রিশ। আর এক পক্ষের যুক্তি, এটাই সঠিক সময়। এক দিকে যখন মিচেল স্টার্ক একশো ষাট কিমির গতি তুলছেন, সেই টেস্টেই জনসনের গতি ১৩০ কিমি। এতেই হয়তো জনসনের অবসরের কারণটা স্পষ্ট।

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy