Advertisement
E-Paper

পাড়া ক্রিকেটই আমাকে তুলেছে, বলছেন শিখর

আর পাঁচটা ছেলের যে ভাবে ক্রিকেট শুরু হয়, তাঁরও আলাদা কিছু ছিল না। ক্রিকেট কোচিং ক্যাম্প নয়, শিখর ধবনের ক্রিকেট শুরু হয়েছিল পাড়া ক্রিকেট দিয়ে। “ওখান থেকেই বলা যায় ক্রিকেটের প্রতি আমার ভালবাসার শুরু। পরে ক্লাবে ঢুকেছি। রোজ আট-ন’ঘণ্টা পড়ে থেকেছি ক্রিকেট নিয়ে। যে ভালবাসাটা আমার তৈরি হয়েছিল পাড়া ক্রিকেটে,” শনিবার কলকাতায় একটি স্কুলের অনুষ্ঠানে এসে বলে দিলেন শিখর। ভারতীয় দলের ওপেনার এ-ও জানিয়ে দিলেন, কলকাতা তাঁর অত্যন্ত পছন্দের শহর। কারণ তাঁর স্ত্রী কলকাতারই মেয়ে।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০৩:০২
খুদেদের সঙ্গে শিখর। শনিবার। ছবি: শঙ্কর নাগ দাস

খুদেদের সঙ্গে শিখর। শনিবার। ছবি: শঙ্কর নাগ দাস

আর পাঁচটা ছেলের যে ভাবে ক্রিকেট শুরু হয়, তাঁরও আলাদা কিছু ছিল না। ক্রিকেট কোচিং ক্যাম্প নয়, শিখর ধবনের ক্রিকেট শুরু হয়েছিল পাড়া ক্রিকেট দিয়ে।

“ওখান থেকেই বলা যায় ক্রিকেটের প্রতি আমার ভালবাসার শুরু। পরে ক্লাবে ঢুকেছি। রোজ আট-ন’ঘণ্টা পড়ে থেকেছি ক্রিকেট নিয়ে। যে ভালবাসাটা আমার তৈরি হয়েছিল পাড়া ক্রিকেটে,” শনিবার কলকাতায় একটি স্কুলের অনুষ্ঠানে এসে বলে দিলেন শিখর। ভারতীয় দলের ওপেনার এ-ও জানিয়ে দিলেন, কলকাতা তাঁর অত্যন্ত পছন্দের শহর। কারণ তাঁর স্ত্রী কলকাতারই মেয়ে।

কিন্তু কাকে দেখে ক্রিকেটার হতে ইচ্ছে হত? শিখর বলে দিলেন, নির্দিষ্ট কোনও আইডল তাঁর ছিল না। এমন এক জন কেউ ছিল না যাকে দেখে মনে হত আমাকেও ক্রিকেটার হতে হবে। “সচিন পাজি-র খেলা আমার বরাবর ভাল লাগত। যুবির (যুবরাজ সিংহ) স্টাইল আয়ত্ত করতে চাইতাম। রাহুল ভাইয়ের (দ্রাবিড়) মনঃসংযোগ দেখতাম। তার পর ঠিক করলাম আমাকে আমার নিজস্ব একটা স্টাইল আনতে হবে। কারও মত হব না, নিজের মতো হব,” এ দিন বলছিলেন তিনি।

পাশাপাশি জানিয়ে দিলেন, তাঁর ক্রিকেটজীবনে এখনও পর্যন্ত সোনার মুহূর্ত দু’টো। এক, ভারতের হয়ে প্রথম সেঞ্চুরি। ব্যাট ধরার দিন থেকে যা দেশের হয়ে তাঁর করতে ইচ্ছে হত। আর দুই, সচিন তেন্ডুলকরের সঙ্গে ড্রেসিংরুম শেয়ার করার মুহূর্ত। “দু’টোই আমার স্বপ্নপূরণ। ছোটবেলা থেকে দেশের হয়ে সেঞ্চুরি করার স্বপ্ন দেখতাম ঠিক তেমনই মনে হত কোনও একদিন আমি সচিন তেন্ডুলকরের সঙ্গে খেলব। মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের হয়ে খেলার সময় আমার সেই স্বপ্ন পূর্ণ হয়। আমি তো তখন ভাবতেও পারছিলাম না যে আমি সচিন পাজির সঙ্গে ব্যাট করতে যাচ্ছি। ওঁর সঙ্গে একই ড্রেসিংরুমে ঢুকছি,” বলে শিখরের সংযোজন,“সবচেয়ে বড় কথা, সচিন পাজি এত বড় ক্রিকেটার অথচ এতটুকু অহঙ্কার নেই। সব সময় মাটির কাছাকাছি থাকতে ভালবাসেন। ভুলভ্রান্তি হলে দু’বার বলতে হত না। শুধরে দিতেন।”

sikhar dhawan cricket
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy